Advertisement

Gyanvapi Basement: জ্ঞানবাপীর বেসমেন্টে পুজোর অনুমতি, হিন্দু পক্ষের বড় জয় আদালতে

হিন্দুদের পক্ষে বড় রায় বারানসী জেলা আদালতের। জ্ঞানবাপীর ব্যাস বেসমেন্টে পুজা করার অধিকার দেওয়া হল হিন্দু পক্ষকে।

ফাইল ছবি
Aajtak Bangla
  • বারানসী,
  • 31 Jan 2024,
  • अपडेटेड 4:50 PM IST
  • হিন্দুদের পক্ষে বড় রায় বারানসী জেলা আদালতের। জ্ঞানবাপীর ব্যাস বেসমেন্টে পুজা করার অধিকার দেওয়া হল হিন্দু পক্ষকে।
  • জেলা প্রশাসনকে আগামী ৭ দিনের মধ্যে ব্যারিকেডিংয়ের ব্যবস্থা করার নির্দেশ দিয়েছে আদালত। মসজিদের ঠিক নিচেই এই এই বেসমেন্টটি রয়েছে।
  • ফলে এবার থেকে এখানে নিয়মিত পুজো করা যাবে। কাশী বিশ্বনাথ ট্রাস্ট বোর্ড এই পুজোর দায়িত্বে থাকবে। হিন্দু পক্ষ এটিকে বড় জয় বলে অভিহিত করেছেন।

হিন্দুদের পক্ষে বড় রায় বারানসী জেলা আদালতের। জ্ঞানবাপীর ব্যাস বেসমেন্টে পুজা করার অধিকার দেওয়া হল হিন্দু পক্ষকে। জেলা প্রশাসনকে আগামী ৭ দিনের মধ্যে ব্যারিকেডিংয়ের ব্যবস্থা করার নির্দেশ দিয়েছে আদালত। মসজিদের ঠিক নিচেই এই এই বেসমেন্টটি রয়েছে।

ফলে এবার থেকে এখানে নিয়মিত পুজো করা যাবে। কাশী বিশ্বনাথ ট্রাস্ট বোর্ড এই পুজোর দায়িত্বে থাকবে। হিন্দু পক্ষ এটিকে বড় জয় বলে অভিহিত করেছেন। ৩০ বছর পর ন্যায়বিচার মিলেছে বলে দাবি তাঁদের। ১৯৯৩ সালের নভেম্বর পর্যন্ত এখানে পুজা হত।

বারাণসীর জ্ঞানবাপী কমপ্লেক্সের বেসমেন্টে পুজো করার অধিকারের দাবিতে শৈলেন্দ্র কুমার পাঠকের আবেদনের ভিত্তিতে গতকাল শুনানি হয়। তারপর জেলা বিচারক বুধবার এই রায় ঘোষণা করেন।

মুসলিম পক্ষ কী বলছে?
মুসলিম পক্ষ, অর্থাৎ আঞ্জুমানে ইন্তেজামিয়া মসজিদ কমিটির আইনজীবী আখলাক আহমেদ বলেন, এই সিদ্ধান্ত ভুল। আগের আদেশ উপেক্ষা করে এই আদেশ দেওয়া হয়েছে। এর বিরুদ্ধে আমরা উচ্চ আদালতে যাব।

হিন্দু পক্ষের আইনজীবী কী বললেন?
জ্ঞানবাপী মামলায় হিন্দু পক্ষের প্রতিনিধিত্বকারী আইনজীবী বিষ্ণু শঙ্কর জৈন বলেন, সাত দিনের মধ্যে পুজা শুরু হবে। সকলের পুজো করার অধিকার থাকবে।

হিন্দু পক্ষের দাবি, ১৯৯৩ সালের নভেম্বরের আগে, তৎকালীন রাজ্য সরকার ব্যাস বেসমেন্টে পুজো বন্ধ করে দিয়েছিল। এটি আবার শুরু করার অধিকার দেওয়া উচিত।

মুসলিম পক্ষ প্রার্থনা স্থান আইনের উল্লেখ করে আবেদনটি খারিজ করার দাবি জানিয়েছে। কিন্তু আদালত মুসলিম পক্ষের আবেদন প্রত্যাখ্যান করে। হিন্দু পক্ষকে জ্ঞানবাপীর ব্যাস বেসমেন্টে পুজো করার অধিকার দেওয়া হয়েছে।

গত ১৭ জানুয়ারি আদালতের নির্দেশে ব্যাসজির বেসমেন্টের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছিল জেলা প্রশাসন। এএসআই জরিপের সময় বেসমেন্ট পরিষ্কার করা হয়েছিল। জেলা জজ তাঁর আদেশে বলেছেন, বিশ্বনাথ মন্দিরের পুরোহিতদের দ্বারা পুজো পরিচালনা করতে হবে। ব্যারিকেড অপসারণের ব্যবস্থা করতে হবে। আগামী ৭ দিনের মধ্যেই এগুলি করতে হবে। আদেশ অনুসারে, ব্যাসজির বেসমেন্টের কাস্টডিয়ান এখন বারাণসীর জেলা ম্যাজিস্ট্রেট। 

Advertisement

TAGS:
Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement