Advertisement

Delhi Red Fort Blast: হুন্ডাই i20 গাড়িতে বিস্ফোরণ, লালকেল্লা ব্লাস্টের পিছনে কি জঙ্গি মদত?

Delhi Red Fort Blast: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এই ঘটনার রিপোর্ট পেয়েছেন এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ-এর সঙ্গে কথা বলেছেন। অমিত শাহ দিল্লি পুলিশ কমিশনার সতীশ গোলচা এবং ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো (IB)-এর সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছেন।

Aajtak Bangla
  • নয়াদিল্লি,
  • 10 Nov 2025,
  • अपडेटेड 10:45 PM IST

Delhi Red Fort Blast: শনিবার সন্ধ্যায় ভয়াবহ বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল রাজধানী দিল্লি। সন্ধ্যা ৬টা ৫২ মিনিটে লালকেল্লা মেট্রো স্টেশনের ১ নম্বর গেটের কাছে ঘটে এই বিস্ফোরণ। প্রত্যক্ষদর্শীদের কথায়, লালবাতিতে দাঁড়িয়ে থাকা একটি গাড়ির ভিতরেই ঘটে বিস্ফোরণ। মুহূর্তে আগুনে জ্বলে ওঠে গাড়িটি, আশেপাশের আরও তিন থেকে চারটি গাড়িও ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

এই ভয়াবহ ঘটনায় অন্তত ৮ জনের মৃত্যু হয়েছে, আহত হয়েছেন ২৪ জন। আহতদের দ্রুত স্থানীয় এলএনজেপি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তাঁদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গিয়েছে।

বিস্ফোরণের শব্দে কেঁপে ওঠে গোটা এলাকা। আতঙ্কে মানুষ দৌড়াতে শুরু করেন যে যেদিকে পারেন। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, রাস্তায় ছড়িয়ে ছিল দগ্ধ দেহাংশ, আগুনে পুড়ছিল একাধিক গাড়ি। চারিদিকে কালো ধোঁয়ায় ঢেকে যায় লালকেল্লা চত্বর।

আরও পড়ুন

ঘটনার খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে পৌঁছায় দমকলের ২০টি ইঞ্জিন, দিল্লি পুলিশ, ন্যাশনাল সিকিউরিটি গার্ড (NSG), ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (NIA) ও ফরেনসিক টিম। দ্রুত এলাকা ঘিরে ফেলে তদন্ত শুরু করা হয়েছে।

সূত্রের খবর, বিস্ফোরণটি একটি ধীরগতির গাড়ির ভিতর থেকেই ঘটে। ফলে বিস্ফোরণের পর পরই আগুনে জড়িয়ে পড়ে একাধিক যানবাহন। এখনো পর্যন্ত বিস্ফোরণের সঠিক কারণ জানা যায়নি। এনআইএ, ফরেনসিক টিম ও দিল্লি পুলিশ যৌথভাবে তদন্ত চালাচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এই ঘটনার রিপোর্ট পেয়েছেন এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ-এর সঙ্গে কথা বলেছেন। অমিত শাহ দিল্লি পুলিশ কমিশনার সতীশ গোলচা এবং ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো (IB)-এর সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছেন।

ঘটনার পর রাজধানী জুড়ে জারি করা হয়েছে উচ্চ সতর্কতা। পুলিশ নজরদারি বাড়িয়েছে সংবেদনশীল এলাকা ও গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায়। উল্লেখযোগ্যভাবে, এই বিস্ফোরণের কয়েক ঘণ্টা আগেই হরিয়ানায় সন্দেহভাজন অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট ও অস্ত্র উদ্ধার করে পুলিশ। তদন্তকারীরা খতিয়ে দেখছেন, দুই ঘটনার মধ্যে কোনও যোগ রয়েছে কি না। রাজধানীজুড়ে এখন উদ্বেগের বাতাবরণ। তদন্তে নেমেছে একাধিক সংস্থা।

 

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement