Advertisement

Wife Elopes: প্রেমিকের সঙ্গে পালিয়েছে স্ত্রী, ৪ সন্তান নিয়ে যমুনায় ঝাঁপ ব্যক্তির

স্ত্রী পালিয়ে গিয়েছে প্রেমিকের সঙ্গে। সেই শোকে ৪ সন্তানকে নিয়ে যমুনায় ঝাঁপ দিলেন এক ব্যক্তি। এই বেদনাদায়ক ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের শ্যামলী জেলায়। আর এই ঘটনা সামনে আসার পরই এলাকায় শোকের ছায়া।

Aajtak Bangla
  • নয়াদিল্লি,
  • 04 Oct 2025,
  • अपडेटेड 3:55 PM IST
  • স্ত্রী পালিয়ে গিয়েছে প্রেমিকের সঙ্গে
  • সেই শোকে ৪ সন্তানকে নিয়ে যমুনায় ঝাঁপ দিলেন এক ব্যক্তি
  • বেদনাদায়ক ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের শ্যামলী জেলায়

স্ত্রী পালিয়ে গিয়েছে প্রেমিকের সঙ্গে। সেই শোকে ৪ সন্তানকে নিয়ে যমুনায় ঝাঁপ দিলেন এক ব্যক্তি। এই বেদনাদায়ক ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের শ্যামলী জেলায়। আর এই ঘটনা সামনে আসার পরই এলাকায় শোকের ছায়া।

ঝাঁপ দেওয়ার আগে ভিডিয়ো করেন ব্যক্তি
যমুনায় ঝাঁপ দেওয়ার আগে একটি ভিডিয়ো রেকর্ড করেন সেই ব্যক্তি। তারপর সেই ভিডিয়ো নিজের বোনকে পাঠিয়ে দেন। 

আর বর্তমানে এই ভিডিয়োই ভীষণ ভাইরাল হয়ে গিয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। সকলেই মার্মান্তিক ভিডিয়ো দেখে আতঙ্কিত ও শোকাহত।

এই ভিডিয়োতে ব্যক্তি শেষ বারের মতো সব কথা বলে যান। পাশাপাশি তিনি নিজের শেষ বার্তাও দেন। 

সেই ভিডিয়োতে তিনি জানান, ২ দিন আগে প্রেমিকের সঙ্গে পালিয়ে গিয়েছে স্ত্রী। তারপর তিনি ভেঙে পড়েন। সেই মতো আত্মহত্যা করার সিদ্ধান্ত নেন।

মৃতদেহের খোঁজ করছে পুলিশ
ঘটনার খবর পাওয়ার পরই সেই জায়গায় পৌঁছে যায় কাইরানা কোতয়ালি পুলিশ। তারপর যমুনায় ডুবুরে নামিয়ে সেই ব্যক্তি ও বাচ্চাদের খোঁজ করতে থাকে। যদিও এখনও কারও দেহই উদ্ধার হয়নি বলে জানা গিয়েছে।

এ দিন পুলিশের পাশাপাশি যমুনার ধারে জমা হয় বিশাল সংখ্যক মানুষ। তারা ঘটনার অভিঘাতে একবারে শোকাহত। তাদের মধ্যে অনেককেই কাঁদতে দেখা যায় বলেই খবর। 

পুলিশ কী জানিয়েছে? 
এই ব্যক্তি খাইলকালার বাসিন্দা বলে জানা গিয়েছে। তার ৪ সন্তানই তাকে খুব ভালোবাসত। এমন পরিস্থিতিতে স্ত্রী পালিয়ে যাওয়ায় খুব ভেঙে পড়েন ব্যক্তি। নিয়ে ফেলেন কঠিন সিদ্ধান্ত। এর পর বাচ্চাদের সঙ্গে করেই তিনি যমুনায় ঝাঁপ দেন।

শ্যামলীর পুলিশ সুপার জানান, ডুবুরিরা এখনও মৃতদেহের খোঁজে লেগে রয়েছে। শুধু তাই নয়, পরিবারের সদস্যদের জেরাও করা হচ্ছে। চেষ্টা করা হচ্ছে একাধিক প্রশ্নের উত্তর খুঁজে নেওয়ার। 

বোনের অভিযোগও শোনে পুলিশ
ঝাঁপ দেওয়ার আগের মুহূর্তের ভিডিয়ো তুলে বোনকে পাঠিয়ে ছিলেন এই ব্যক্তি। আর সেই ভিডিয়োই পুলিশকে দেখান বোন। পাশাপাশি তিনি নিজের রাগ ও ক্ষোভ উগড়ে দেন। তিনি পুলিশের কাছে দাবি করেন যে, স্ত্রী ছেড়ে চলে যাওয়ার ফলেই তার দাদা ভেঙে পড়ে। আর সেই কারণেই বাচ্চাদের সঙ্গে নিয়ে আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নেয়। 

Advertisement


তবে কোনও অভিযোগ নিয়েই নির্দিষ্ট করে কিছু জানায়নি পুলিশ। বরং তারা এখনও তদন্ত করছে। সেই সঙ্গে খোঁজার চেষ্টা চলছে মৃতদেহের।

Read more!
Advertisement
Advertisement