Advertisement

India China Relation: চিনও শুধরে যাবে? ভারতের ৪ মোক্ষম ফর্মুলা বুঝিয়ে এলেন রাজনাথ

সীমান্ত সংঘাত ঘিরে ভারত ও চিনের সম্পর্ক তলানিতে পৌঁছে গিয়েছিল। সেই অতীত ভুলে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক মজবুত করতে এবার বেজিংকে চতুর্মুখী পরিকল্পনার প্রস্তাব দিলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের সম্মেলনের ফাঁকে চিনা প্রতিরক্ষামন্ত্রী অ্যাডমিরাল ডং জুনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেন রাজনাথ। সেই বৈঠকেই সীমান্ত উত্তেজনা প্রশমনে চারটি পরিকল্পনার প্রস্তাব দিয়েছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী।

চিনা প্রতিরক্ষামন্ত্রী অ্যাডমিরাল ডং জুনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেন রাজনাথ।চিনা প্রতিরক্ষামন্ত্রী অ্যাডমিরাল ডং জুনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেন রাজনাথ।
Aajtak Bangla
  • নয়াদিল্লি,
  • 27 Jun 2025,
  • अपडेटेड 8:58 AM IST
  • সীমান্ত সংঘাত ঘিরে ভারত ও চিনের সম্পর্ক তলানিতে পৌঁছে গিয়েছিল।
  • বেজিংকে চতুর্মুখী পরিকল্পনার প্রস্তাব দিলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং।
  • চিনা প্রতিরক্ষামন্ত্রী অ্যাডমিরাল ডং জুনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেন রাজনাথ।

সীমান্ত সংঘাত ঘিরে ভারত ও চিনের সম্পর্ক তলানিতে পৌঁছে গিয়েছিল। সেই অতীত ভুলে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক মজবুত করতে এবার বেজিংকে চতুর্মুখী পরিকল্পনার প্রস্তাব দিলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের সম্মেলনের ফাঁকে চিনা প্রতিরক্ষামন্ত্রী অ্যাডমিরাল ডং জুনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেন রাজনাথ। সেই বৈঠকেই সীমান্ত উত্তেজনা প্রশমনে চারটি পরিকল্পনার প্রস্তাব দিয়েছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী। ইন্ডিয়া টুডে টিভি সূত্রে এই খবর জানা গিয়েছে। 

কী এই চতুর্মুখী ফর্মুলা?

চিনা প্রতিরক্ষামন্ত্রীকে যে চার পরিকল্পনার প্রস্তাব দিয়েছেন রাজনাথ, তার মধ্যে রয়েছে উত্তেজনা কমানোর জন্য ২০২৪ সালে সেনা প্রত্যাহারের পরিকল্পনা। এছাড়া রয়েছে সীমানা নির্ধারণের লক্ষ্যপূরণের জন্য প্রচেষ্টা এবং সীমান্তে সীমানা নির্ধারণ। পাশাপাশি, সম্পর্ক উন্নত করার কথাও বলা হয়েছে।

উল্লেখ্য, ২০২০ সালে পূর্ব লাদাখে সীমান্ত সংঘাত ঘিরে ভারত ও চিনের সেনার মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ বাধে। সেই ঘটনার পর থেকেই দুই দেশের সম্পর্ক তলানিতে পৌঁছয়। তার পর ধীরে ধীরে দুই দেশই প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় সেনা প্রত্যাহার করেছে। তবে মাঝেমধ্যেই ভারতীয় ভূখণ্ডকে নিজেদের এলাকা বলে দাবি করে চিন। বরাবরই তার বিরোধিতা করে এসেছে  নয়াদিল্লি। 

অন্য দিকে, বৈঠকে পাকিস্তানের সীমান্ত সন্ত্রাস কার্যকলাপ নিয়ে সরব হন রাজনাথ। ভারতের অপারেশন সিঁদুরের কথাও তুলে ধরেছেন তিনি। প্রসঙ্গত, পাকিস্তানের 'বন্ধু' রাষ্ট্র হিসেবেই পরিচিত চিন। সেই চিনে গিয়ে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে রাজনাথের এহেন বক্তব্য তাৎপর্যপূর্ণ। 

সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনে রাজনাথ সন্ত্রাসবাদে  মদত দেওয়া নিয়ে পাকিস্তানকে তুলোধনা করেছেন। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে একযোগে সরব হতে বাকি দেশগুলিকে আহ্বান জানিয়েছেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী।রাজনাথ বলেছেন যে, গত ৭ মে অপারেশন সিঁদুর শুরু করেছিল ভারত। সীমান্ত সন্ত্রাস নির্মূল করতে এবং সীমান্ত সন্ত্রাস কাঠামো ভেঙে ফেলার লক্ষ্যে অভিযান চালানো হয়েছিল। পাকিস্তানকে বিঁধে রাজনাথ বলেছেন, 'কিছু দেশ জঙ্গিদের আশ্রয় দেয়...এই দেশগুলির নিন্দা জানাতে দ্বিধাগ্রস্ত হওয়া উচিত নয় সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের।' সন্ত্রাসবাদে ভারতের জিরো টলারেন্স নীতির কথাও উল্লেখ করেছেন রাজনাথ। 

Advertisement

Read more!
Advertisement
Advertisement