Advertisement

Agni-5 Test: বাংলার আকাশে রহস্যময় আলো, যা চিন্তা বাড়াবে চিন-পাকিস্তানের

ভর সন্ধ্যেবেলায় বাংলার আকাশে দেখা গিয়েছিল এক রহস্যময় আলো! বিভিন্ন জেলা থেকে প্রত্যক্ষ করা গেছে সেই আলোটিকে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দেখতে পাওয়া ওই আলোকে ঘিরে ইতিমধ্যেই তৈরি হয় একাধিক জল্পনা। আলোটির উৎস সম্পর্কে জানতেও প্রবল কৌতূহলী হয়ে পড়েন সবাই। মেদিনীপুর থেকে বাঁকুড়া, বর্ধমান, উত্তর ২৪ পরগনা সবখান থেকেই এই আলো চোখে পড়েছে। অবশেষে মিলল সেই আলোর উৎসের খোঁজ।

আকাশে রহস্যময় আলোর উত্তর মিলল
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 15 Dec 2022,
  • अपडेटेड 9:34 PM IST
  • ভর সন্ধ্যেবেলায় বাংলার আকাশে দেখা গিয়েছিল এক রহস্যময় আলো
  • বিভিন্ন জেলা থেকে প্রত্যক্ষ করা গেছে সেই আলোটিকে

ভর সন্ধ্যেবেলায় বাংলার আকাশে দেখা গিয়েছিল এক রহস্যময় আলো! বিভিন্ন জেলা থেকে প্রত্যক্ষ করা গেছে সেই আলোটিকে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দেখতে পাওয়া ওই আলোকে ঘিরে ইতিমধ্যেই তৈরি হয় একাধিক জল্পনা। আলোটির উৎস সম্পর্কে জানতেও প্রবল কৌতূহলী হয়ে পড়েন সবাই।  মেদিনীপুর থেকে বাঁকুড়া, বর্ধমান, উত্তর ২৪ পরগনা সবখান থেকেই এই আলো চোখে পড়েছে। অবশেষে মিলল সেই আলোর উৎসের খোঁজ। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রে জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পরীক্ষা করা হয়েছে অগ্নি-৫ ক্ষেপণাস্ত্রের। ওই উৎক্ষেপণ সফল হয়েছে।

ভারত তার সবচেয়ে বিপজ্জনক ক্ষেপণাস্ত্র অগ্নি-৫ সফলভাবে পরীক্ষা করেছে। প্রতিরক্ষামন্ত্রকের সূত্র জানিয়েছে যে ভারত আজ সফলভাবে অগ্নি-৫ পারমাণবিক-সক্ষম ইন্টারকন্টিনেন্টাল ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের (ICBM) নাইট ট্রায়াল চালিয়েছে, যা ৫,০০০ কিলোমিটারেরও বেশি দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করতে পারে।

ওড়িশার আবদুল কালাম দ্বীপ থেকে পরীক্ষা করা হয়েছে। পরীক্ষায় একটি ডামি ওয়ার-হেড ব্যবহার করা হয়েছিল। এই পরীক্ষাটি নতুন কৌশল এবং সরঞ্জাম দিয়ে করা হয়েছিল। এই ক্ষেপণাস্ত্রটি আগের চেয়ে হালকা। সেই সঙ্গে এটাও জানানো হয়েছে যে প্রয়োজনে অগ্নি-৫ ক্ষেপণাস্ত্রের রেঞ্জ বাড়ানোর ক্ষমতা এই পরীক্ষায় প্রমাণিত হয়েছে। ভারতের এই ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষার পর চিন ও পাকিস্তানের চিন্তা অনেকটাই বাড়ল।

ডিআরডিও ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করেছে
অগ্নি-5 দেশীয় প্রতিরক্ষা জায়ান্ট ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (ডিআরডিও) দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। ওড়িশা উপকূলের আব্দুল কালাম দ্বীপ থেকে ভারতীয় সেনাবাহিনীর স্ট্র্যাটেজিক ফোর্সেস কমান্ড এটি পরীক্ষা করেছে। সূত্র জানিয়েচে, পরীক্ষার আগে কর্তৃপক্ষ একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে এবং বঙ্গোপসাগরকে নো-ফ্লাই জোন ঘোষণা করা হয়। উল্লেখ্য, এই ক্ষেপণাস্ত্রের রেঞ্জে যেমন পাকিস্তান ও চিন আসছে, তেমনি রাশিয়া, ইউক্রেন এবং ইন্দোনেশিয়ার মতো দেশও এর রেঞ্জে রয়েছে। এই মিসাইলটি ডিআরডিও এবং ভারত ডায়নামিক্স লিমিটেড যৌথভাবে তৈরি করেছে। এর ওজন ৫০ হাজার কেজি। তথ্য অনুযায়ী, এর দৈর্ঘ্য  ১৭.৫ মিটার এবং এর ব্যাস ২ মিটার।

Advertisement

১৫০০ কেজির পারমাণবিক অস্ত্র বহন করতে পারে
অগ্নি-৫ ক্ষেপণাস্ত্রের সাথে ১৫০০ কেজির পারমাণবিক অস্ত্র লাগানো যাবে। এতে রকেট বুস্টার তিনটি ধাপে স্থাপন করা হয়েছে। এটি শব্দের গতির চেয়ে ২৪ গুণ বেশি দ্রুত। এটি এক সেকেন্ডে ৮.১৬ কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করে।
 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement