Advertisement

India Today Conclave 2024-Amit Shah: নির্বাচনী বন্ডে ১৬০০ কোটি পেয়েছে TMC, হিসেব দিলে এরা মুখ দেখাতে পারবে না: শাহ

ইলেক্টরাল বন্ডকে স্বচ্ছ বলে দাবি করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ। ইন্ডিয়া টুডে কনক্লেভ ২০২৪-এর মঞ্চে এদিন লোকসভা নির্বাচন সহ ইলেক্টরাল বন্ড নিয়ে বক্তব্য রাখেন। ইলেক্টরাল বন্ড ইস্যুতে তৃণমূল ও কংগ্রেসকে তীব্র আক্রমণ শানান।

অমিত শাহ
Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 15 Mar 2024,
  • अपडेटेड 9:29 PM IST

HM Amit Shah on Electoral Bond: ইলেক্টরাল বন্ডকে স্বচ্ছ বলে দাবি করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ। ইন্ডিয়া টুডে কনক্লেভ ২০২৪-এর মঞ্চে এদিন লোকসভা নির্বাচন সহ ইলেক্টরাল বন্ড নিয়ে বক্তব্য রাখেন। ইলেক্টরাল বন্ড ইস্যুতে তৃণমূল ও কংগ্রেসকে তীব্র আক্রমণ শানান।

ইলেক্টোরাল বন্ড প্রসঙ্গে শাহ বলেন, "ইলেক্টরাল বন্ড ভারতীয় রাজনীতি থেকে কালো টাকা ধ্বংস করার জন্য আনা হয়েছিল। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ সকলকে মানতে হয়। এখনও পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্ট সোমবার শুনানি করবে। সুপ্রিম কোর্টের মত নিয়ে কোনও মন্তব্য করি না। আমাকে বুঝিয়ে বলুন, ইলেক্টরাল বন্ড আসার আগে কীভাবে চাঁদা আসত? কীভাবে আসত? বন্ডে একটি কোম্পানির চেক আরবিআইকে দিয়ে বন্ড কেনা হয়। এতে গোপনীয়তা কোথা থেকে এল? আগে যে পার্টির নামে চাঁদা তোলা হত, কারা দিচ্ছেন তা কোনওদিন জানা গেছে? একটা দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করার চেষ্টা হচ্ছে যে ইলেক্টলার বন্ডে বিজেপির সবথেকে বেশি লাভ হয়েছে। রাহুল গান্ধী বলেছেন, সবথেকে বড় বীজ বপনের জায়গা আসলে ইলেক্টোরাল বন্ড। জানি না তাঁকে এসব কে বোঝায়। বিজেপি ৬ হাজার কোটির বন্ড পেয়েছে। মোট ২০ হাজার কোটি। তাহলে বাকি ১৪ হাজার বন্ড কোথায় গেল? টিএমসি ১৬০০ কোটি টাকা পেয়েছে, কংগ্রেস ১৪০০ কোটি টাকা পেয়েছে.....। বিজেপি ৩০৩ সাংসদের পার্টি হয়েও আমাদের ৬ হাজার কোটি মিলেছে আর যাদের ২৪২ জন সাংসদ তাদের ১৪ হাজার কোটির বন্ড বেরিয়েছে। হিসেব খুললে কেউ মুখ দেখাতে পারবে না।"

বড় শিল্পপতিরা দান করেননি? স্বাধীনতার পর থেকে তারা কি দান করেননি? তারা নগদ কোটি টাকার অনুদান নিয়েছেন এবং সর্বদা হিসাব দাবি করছেন। বন্ডের জন্য নাম তো এসেছে। স্বাধীনতার পর থেকে কি কোনও চাঁদা আসেনি? নির্বাচনের টাকা কোথা থেকে আসত? বরং আমরা বন্ড এনে স্বচছতা এনেছি। নিজেরা তো দুর্নীতি করে জেলে যাচ্ছে। 

Advertisement

নগদে টাকা নিলে ১১০০ টাকা নিলে ১০০ টাকা পার্টিতে দিত আর হাজার টাকা নিজের বাড়িতে রাখত। কংগ্রেস বছরের পর বছর এই ব্যবস্থা চালিয়েছে। বরং বন্ডের সব তথ্য এখন হাতের সামনে আছে। যার যেমন মত তেমনই দৃষ্টি। আমরা কোনওদিন এসবিআইকে জিজ্ঞেস করিনি কে, কত টাকা বন্ড পেয়েছে। কংগ্রেসের ব্যালেন্স শিটেই দেখা যায় কত টাকা বন্ড এসেছে, আমাদেরও তাই।"

তাঁর আরও মত, ইলেক্টরাল বন্ডের কি সমাধান আমি দেখতে পাচ্ছি না। এটি বন্ধ করার জায়গায় কিছু নিয়ম বদল করা দরকার। আমি শুরু থেকে মানি, ইলেক্টোরাল বন্ডে কালো টাকার লেনদেন বন্ধ হবে।

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement