Advertisement

Operation Sindoor: সন্ত্রাসবাদী ঘাঁটি ও এয়ারবেস ধ্বংস, ভারতীয় শর্তেই যুদ্ধবিরতি – কী কী পেল ভারত পাকিস্তান সংঘাতে?

ভারতের প্রতিরোধে কাঁপলো পাকিস্তান! সন্ত্রাসবাদী ঘাঁটি ও এয়ারবেস গুঁড়িয়ে ভারত বলল– 'আমরাই ঠিক করেছি যুদ্ধ থামবে কখন'। জেনে নিন এই সংঘাত থেকে কী কী অর্জন করল ভারত।

সন্ত্রাসবাদী ঘাঁটি ও এয়ারবেস ধ্বংস, ভারতীয় শর্তেই যুদ্ধবিরতি – কী কী পেল ভারত পাকিস্তান সংঘাতে?সন্ত্রাসবাদী ঘাঁটি ও এয়ারবেস ধ্বংস, ভারতীয় শর্তেই যুদ্ধবিরতি – কী কী পেল ভারত পাকিস্তান সংঘাতে?
Aajtak Bangla
  • নয়াদিল্লি,
  • 12 May 2025,
  • अपडेटेड 1:10 AM IST

Operation Sindoor: ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সংঘাত শেষ হয়েছে, কিন্তু ভারত নিজস্ব শর্তে যুদ্ধবিরতির ঘোষণা করেছে। ভারতীয় সেনা সন্ত্রাসবাদীদের ঘাঁটি, অস্ত্র ভাণ্ডার এবং বেশ কয়েকটি এয়ারবেস সম্পূর্ণ ধ্বংস করেছে। এই সংঘাতে ভারত বেশ কিছু বড় সফলতা পেয়েছে। সীমান্তের ওপারে বহু সন্ত্রাসবাদী প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। ভারতের মতে, সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে সন্ত্রাসবাদীদের অনুপ্রবেশ এবং পাকিস্তান স্পন্সরড হামলার আশঙ্কা কিছুটা হলেও রোধ করা গেছে।

সূত্র অনুযায়ী, ভারতীয় সেনার হাতে ধ্বংস হয়েছে অন্তত চারটি এয়ারবেস, ২০টিরও বেশি সন্ত্রাসবাদী ঘাঁটি, এবং পাকিস্তানের সামরিক রাডার স্টেশন। এতে পাকিস্তানের যুদ্ধ প্রস্তুতিতে বড় ধাক্কা লেগেছে। ভারত জানায়, তারা সংঘাত শুরু করেনি, কিন্তু প্রতিক্রিয়া দিয়েছে সঠিক সময়ে, সঠিক জায়গায়। এই প্রতিক্রিয়ার উদ্দেশ্য ছিল সন্ত্রাসবাদকে রুখে দেওয়া এবং পাকিস্তানের যুদ্ধনীতিতে চাপ তৈরি করা।

একজন সিনিয়র সামরিক কর্মকর্তা বলেন, “আমরা কাউকে আগ্রাসন দেখাতে চাইনি, কিন্তু ভারতের সুরক্ষা নিয়ে আপস করাও আমাদের নীতি নয়।” একইসঙ্গে বলা হয়, “যুদ্ধবিরতির সিদ্ধান্ত ভারতই নিয়েছে। পাকিস্তান পরে সায় দিয়েছে।”
প্রতিরক্ষা সূত্র জানায়, 'অপারেশন সিঁদুর'-এর অধীনে এমন এক সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, যার ফলে আগামী কয়েক মাস ধরে পাকিস্তান ঘুরে দাঁড়াতে পারবে না। এই অভিযানে ভারতীয় বিমানবাহিনী এবং সেনা বিশেষ বাহিনীর সমন্বয়ে কাজ হয়েছে।

আরও পড়ুন

পাকিস্তান সরকার এবং সেনা বাহিনী এই আক্রমণগুলোর বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু বলেনি, কিন্তু আন্তর্জাতিক কূটনীতির চাপ ও অভ্যন্তরীণ আর্থিক সংকটের কারণে তারা যুদ্ধবিরতির পথে এসেছে। এদিকে, ভারতের এই স্ট্র্যাটেজিক কৌশল আন্তর্জাতিক মহলেও প্রশংসা পেয়েছে। বিভিন্ন পর্যবেক্ষকরা বলেছেন, “ভারত শক্তি দেখিয়েছে, কিন্তু সীমা অতিক্রম করেনি।”

 

Read more!
Advertisement
Advertisement