Advertisement

২৫০ কোটি টাকায় রাশিয়ার থেকে Igla-S মিসাইল কিনল ভারত, সীমান্তে মোতায়েন হচ্ছে

ভারতীয় সেনাবাহিনী রাশিয়া থেকে অত্যাধুনিক ইগলা-এস এয়ার ডিফেন্স মিসাইল (Igla-S Air Defence System) পেয়েছে, যা দেশের প্রতিরক্ষা ক্ষমতাকে উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করেছে। শত্রুপক্ষের যুদ্ধবিমান, ড্রোন এবং অ্যাটাক হেলিকপ্টারকে খুব কাছ থেকে ধ্বংস করার জন্য এগুলিকে সীমান্তের সামনের সারিতে মোতায়েন করা হচ্ছে।

২৫০ কোটি টাকায় রাশিয়ার থেকে Igla-S মিসাইল কিনল ভারত, সীমান্তে মোতায়েন হচ্ছে২৫০ কোটি টাকায় রাশিয়ার থেকে Igla-S মিসাইল কিনল ভারত, সীমান্তে মোতায়েন হচ্ছে
Aajtak Bangla
  • নতুন দিল্লি,
  • 04 May 2025,
  • अपडेटेड 1:17 PM IST
  • সেনাবাহিনী এবং বিমানবাহিনী ১৯৮৯ সাল থেকে পুরনো ইগলা-১এম সিস্টেম ব্যবহার করে আসছে
  • কিন্তু ইগলা-এস একটি উন্নত সংস্করণ

ভারতীয় সেনাবাহিনী রাশিয়া থেকে অত্যাধুনিক ইগলা-এস এয়ার ডিফেন্স মিসাইল (Igla-S Air Defence System) পেয়েছে, যা দেশের প্রতিরক্ষা ক্ষমতাকে উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করেছে। শত্রুপক্ষের যুদ্ধবিমান, ড্রোন এবং অ্যাটাক হেলিকপ্টারকে খুব কাছ থেকে ধ্বংস করার জন্য এগুলিকে সীমান্তের সামনের সারিতে মোতায়েন করা হচ্ছে। এই মিসাইলগুলি রাশিয়ার থেকে কিনতে ২৫০ কোটি টাকা লেগেছে। সীমান্তবর্তী এলাকায় প্রতিরক্ষা আরও জোরদার করার জন্য তাৎক্ষণিক কার্যকরী চাহিদার কথা মাথায় রেখেই রাশিয়ার সঙ্গে এই চুক্তি করা হয়েছে।

সেনাবাহিনী এবং বিমানবাহিনী ১৯৮৯ সাল থেকে পুরনো ইগলা-১এম সিস্টেম ব্যবহার করে আসছে, কিন্তু ইগলা-এস একটি উন্নত সংস্করণ, যার ইন্টারসেপশন রেঞ্জ ৬ কিমি পর্যন্ত। একজন সেনা এই মিসাইল কাঁধে নিয়ে বহন করতে এবং ছুড়তে পারেন। লক্ষ্যবস্তু শনাক্ত এবং লক করার পর এই মিসাইল টার্গেটকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে এটি ধ্বংস করে দেয়।

প্রতিরক্ষা বাহিনীর সূত্র জানিয়েছে, ভারতের বিমান বাহিনীও প্রতিরক্ষা জোরদার করার জন্য আরও সরঞ্জাম পাবে। কারণ বিমান বাহিনীও দেশের বিমান সীমান্তে একই ধরনের চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। পাকিস্তান ও চিনের কাছ থেকে বিমান ও ড্রোন হামলার হুমকির সম্মুখীন হতে পারে ভারত। এই পদক্ষেপটি ঠিক সেই কারণেই নেওয়া হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। এই মিসাইলের আগমনের ফলে ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া ক্ষমতা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাবে।

আরও পড়ুন

পহেলগাঁওয়ে সন্ত্রাসবাদী হামলার পর গোটা জম্মু ও কাশ্মীরে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। সংবেদনশীল এলাকায় অতিরিক্ত বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। যে কোনও হামলা রুখতে বাহিনী টহল দিচ্ছে, যানবাহন তল্লাশি চালানো হচ্ছে। এছাড়াও নজরদারি ব্যবস্থা বৃদ্ধি করা হয়েছে। নিয়ন্ত্রণ রেখা এবং আন্তর্জাতিক সীমান্তে মহড়া চালানো হচ্ছে।

Read more!
Advertisement
Advertisement