Advertisement

PM Modi on Manipur Violence: 'সংবেদনশীল ইস্যুতে আমাদের প্রাথমিক কর্তব্য হল...' মণিপুর হিংসা নিয়ে মোদী

তাঁর কথায়, 'মণিপুরের সংঘর্ষ যখন চরম পর্যায়ে ছিল, তখন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ মণিপুর গিয়েছিলেন ও অশান্তি রুখতে সব পক্ষের সঙ্গে আলাদা করে ১৫টির বেশি বৈঠক করেছিলেন।'

PM Narendra on Manipur Violence
Aajtak Bangla
  • গুয়াহাটি,
  • 08 Apr 2024,
  • अपडेटेड 3:47 PM IST
  • পরিস্থিতি অনেকটা শান্ত স্থিতিশীল হয়েছে
  • সঠিক সময়ে হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি অনেক ভাল হয়ে গিয়েছে
  • মণিপুরে কখন সহিংসতা শুরু হয়?

মণিপুর হিংসার (Manipur Violence) ঘটনায় মুখ খুললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (PM Narendra Modi)। তাঁর বক্তব্য, সঠিক সময়ে কেন্দ্রীয় সরকারের হস্তক্ষেপ ও মণিপুর সরকারে ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় মণিপুরে পরিস্থিতি অনেকটা শান্ত স্থিতিশীল হয়েছে। মণিপুরে সংঘর্ষ থামাতে পুরো প্রশাসনিক মেশিনারি কাজে লাগানো হয়েছে। তাঁর কথায়, 'মণিপুরের সংঘর্ষ যখন চরম পর্যায়ে ছিল, তখন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ মণিপুর গিয়েছিলেন ও অশান্তি রুখতে সব পক্ষের সঙ্গে আলাদা করে ১৫টির বেশি বৈঠক করেছিলেন।'

বস্তুত, মণিপুরের হিংসা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী চুপ কেন, তা বারবারই ইস্যু করছে বিরোধীরা। মণিপুর হিংসা নিয়ে 'অসম ট্রিবিউন' নিউজপেপারকে দেওয়া একটি সাক্ষাত্‍কারে মোদী বলেন, 'আমরা বিশ্বাস করি, এই ধরনের পরিস্থিতি সংবেদনশীলতার সঙ্গেই সমাধান করা আমাদের দায়িত্ব। এ বিষয়ে আগেও আমি সংসদে বলেছি। সংঘর্ষ থামাতে ও শান্তি ফেরাতে আমরা আমাদের সর্বোচ্চ প্রশাসনিক মেশিনারি কাজে লাগাচ্ছি।' 

সঠিক সময়ে হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি অনেক ভাল হয়ে গিয়েছে

প্রধানমন্ত্রীর কথায়, 'ভারত সরকারের সময়মত হস্তক্ষেপ এবং মণিপুর সরকারের প্রচেষ্টার কারণে রাজ্যের পরিস্থিতির ব্যাপক উন্নতি হয়েছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ যখন সংঘাত চরমে তখন মণিপুরে ছিলেন এবং সংঘর্ষ সমাধানে সহায়তা করার জন্য বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারের সঙ্গে ১৫টিরও বেশি বৈঠক করেছেন। রাজ্য সরকারের প্রয়োজন অনুযায়ী কেন্দ্রীয় সরকার ক্রমাগত তার সহায়তা প্রদান করছে। ত্রাণ ও পুনর্বাসনের প্রক্রিয়া চলছে। রাজ্যের আশ্রয় শিবিরে বসবাসকারী লোকদের ত্রাণ ও পুনর্বাসনের জন্য একটি আর্থিক প্যাকেজও দেওয়া হয়েছে।'

মণিপুরে কখন সহিংসতা শুরু হয়?

৩ মে অল ট্রাইবাল স্টুডেন্ট ইউনিয়ন মণিপুর (ATSUM) 'Tribal Unity March' বের করে। চুড়াচাঁদপুরের তোরবাং এলাকায় এই র‌্যালি বের করা হয়। এই সমাবেশ চলাকালে আদিবাসী ও অ-উপজাতিদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। পুলিশ জনতাকে ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করে। ৩ মে সন্ধ্যা নাগাদ পরিস্থিতি এতটাই খারাপ হয়ে গিয়েছিল যে রাজ্য সরকার কেন্দ্রের কাছে সাহায্য চেয়েছিল। পরে সেখানে সেনা ও আধাসামরিক বাহিনীর কোম্পানি মোতায়েন করা হয়। মিতাই সম্প্রদায়কে তফসিলি উপজাতির মর্যাদা দেওয়ার দাবিতে মিছিলটি বের করা হয়। বহুদিন ধরেই মেইতি সম্প্রদায়কে তফসিলি উপজাতি (এসটি) মর্যাদা দেওয়ার দাবি রয়েছে।

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement