Advertisement

Indore student: যেন সিনেমা! প্রেমিক এল না, বাড়িছাড়া ছাত্রী বিয়ে করলেন প্রাক্তনকে

ঠিক যেন সিনেমার দৃশ্য! জনপ্রিয় হিন্দি ছবি ‘জব উই মেট’-এর মতো ঘটনা ঘটল মধ্যপ্রদেশের ইন্দোরে। প্রেমিককে বিয়ে করার জন্য বাড়ি থেকে পালালেন ফাইনাল ইয়ারের এক বিবিএ ছাত্রী শ্রদ্ধা তিওয়ারি। কিন্তু নির্ধারিত সময়ে প্রেমিক সার্থক না আসায় ঘটল অন্য কাহিনী। শেষমেশ আরেক তরুণ, ইলেকট্রিশিয়ান করণদীপের সঙ্গে মন্দিরে বিয়ে সারলেন তিনি।

Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 31 Aug 2025,
  • अपडेटेड 2:08 PM IST
  • ঠিক যেন সিনেমার দৃশ্য!
  • জনপ্রিয় হিন্দি ছবি ‘জব উই মেট’-এর মতো ঘটনা ঘটল মধ্যপ্রদেশের ইন্দোরে।

ঠিক যেন সিনেমার দৃশ্য! জনপ্রিয় হিন্দি ছবি ‘জব উই মেট’-এর মতো ঘটনা ঘটল মধ্যপ্রদেশের ইন্দোরে। প্রেমিককে বিয়ে করার জন্য বাড়ি থেকে পালালেন ফাইনাল ইয়ারের এক বিবিএ ছাত্রী শ্রদ্ধা তিওয়ারি। কিন্তু নির্ধারিত সময়ে প্রেমিক সার্থক না আসায় ঘটল অন্য কাহিনী। শেষমেশ আরেক তরুণ, ইলেকট্রিশিয়ান করণদীপের সঙ্গে মন্দিরে বিয়ে সারলেন তিনি।

পুলিশকে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন, সার্থকের সঙ্গে পালিয়ে বিয়ে করার পরিকল্পনা ছিল তাঁর। কিন্তু রেলস্টেশনে সার্থক না পৌঁছনোয় তিনি রতলামের উদ্দেশে ট্রেনে ওঠেন। কাকতালীয়ভাবে সেই ট্রেনেই ছিলেন করণদীপ। যাত্রাপথেই তাঁদের মধ্যে কথা হয় এবং হঠাৎই সিদ্ধান্ত নেন, বিয়ে করবেন। এরপর মান্দসৌরে নেমে মাহেশ্বরে গিয়ে মন্দিরে বিয়ে সেরে সনওয়ারিয়া সেঠ দর্শন করে তাঁরা সোজা ইন্দোর থানায় ফিরে আসেন।

তবে পুলিশের দাবি, শ্রদ্ধার বয়ানে বেশ কিছু অসঙ্গতি রয়েছে। তাঁকে বিয়ের শংসাপত্র জমা দিতে বলা হয়েছে। অন্যদিকে সার্থক দাবি করেছেন, কয়েকদিন ধরেই তাঁর সঙ্গে শ্রদ্ধার কোনও যোগাযোগ ছিল না।

শ্রদ্ধার বাবা অনিল তিওয়ারি এই ঘটনায় হতবাক। তিনি জানান, মেয়ে ফোনে যোগাযোগ করেছে বটে, তবে তিনি এই বিয়ে মানবেন না। মেয়েকে ফেরানোর জন্য টাকা পাঠিয়েছিলেন বলেও দাবি করেছেন। তাঁর অভিযোগ, করণদীপ নিজেই বলেছেন শ্রদ্ধা আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিলেন, তখনই তিনি তাঁকে বাঁচিয়েছেন এবং পরে তাঁরা বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন।

এদিকে কুসংস্কারের আশ্রয় নিয়ে অনিল তিওয়ারির বিশ্বাস, বাড়িতে মেয়ের ছবি উল্টো করে টাঙিয়ে রাখার কারণেই মেয়ে ফিরে এসেছে।

২৩ অগস্ট রাত ২টোর দিকে সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়ে, মোবাইল ছাড়া বাড়ি থেকে বেরিয়ে যাচ্ছেন শ্রদ্ধা। এরপর এক সপ্তাহ নিখোঁজ থাকার পর হঠাৎই তিনি প্রাক্তনের নয়, নতুন স্বামীর সঙ্গেই ফিরে আসেন।

পরিবারের তরফে তাঁর খোঁজ দেওয়ার জন্য ৫১ হাজার টাকা পুরস্কারের ঘোষণাও করা হয়েছিল। তবে শেষমেশ অনিল তিওয়ারি মেনে নেন, “মেয়ে প্রাপ্তবয়স্ক। যদি একা থাকার বা নিজের মতো সিদ্ধান্ত নেওয়ার ইচ্ছা থাকে, সেটাই আমাদের মেনে নিতে হবে।”

Advertisement

 

Read more!
Advertisement
Advertisement