Advertisement

Indore bride jihad case: ব্রাহ্মণ পরিচয় দিয়ে বিয়ের পিঁড়িতে মহিলা, শ্বশুরবাড়িতে বললেন ইয়া আল্লাহ, আল্লাহ কসম... তারপর

মধ্যপ্রদেশের ইন্দোরে এক চাঞ্চল্যকর প্রতারণার ঘটনা সামনে এসেছে। এক যুবকের সঙ্গে অবিবাহিত ও ব্রাহ্মণ পরিচয় দিয়ে এক মুসলিম মহিলার বিয়ে দেওয়া হয়। বিয়ের কয়েকদিন পরেই কনের আচরণে সন্দেহ দেখা দেয়, এবং ধরা পড়ে তার আসল পরিচয়। সে মুসলিম এবং একজন ৫ বছরের সন্তানের মা। এরপর ওই মহিলা নগদ টাকা ও জিনিসপত্র নিয়ে পালিয়ে যায়।

Aajtak Bangla
  • 30 Jul 2025,
  • अपडेटेड 11:11 AM IST
  • মধ্যপ্রদেশের ইন্দোরে এক চাঞ্চল্যকর প্রতারণার ঘটনা সামনে এসেছে।
  • এক যুবকের সঙ্গে অবিবাহিত ও ব্রাহ্মণ পরিচয় দিয়ে এক মুসলিম মহিলার বিয়ে দেওয়া হয়।

মধ্যপ্রদেশের ইন্দোরে এক চাঞ্চল্যকর প্রতারণার ঘটনা সামনে এসেছে। এক যুবকের সঙ্গে অবিবাহিত ও ব্রাহ্মণ পরিচয় দিয়ে এক মুসলিম মহিলার বিয়ে দেওয়া হয়। বিয়ের কয়েকদিন পরেই কনের আচরণে সন্দেহ দেখা দেয়, এবং ধরা পড়ে তার আসল পরিচয়। সে মুসলিম এবং একজন ৫ বছরের সন্তানের মা। এরপর ওই মহিলা নগদ টাকা ও জিনিসপত্র নিয়ে পালিয়ে যায়।

ঘটনার সূত্রপাত গান্ধীনগর থানা এলাকার হিঙ্গোনিয়া খুর্দ গ্রামের এক যুবকের বিয়ে উপলক্ষে। যুবকের ভাই মুকেশ মারাঠা নামক এক ব্যক্তির মাধ্যমে কোমল পাঠান নামের ওই মহিলার সঙ্গে তাঁর আলাপ হয়। যিনি তাকে নিকিতা ও ব্রাহ্মণ ও অবিবাহিত বলে পরিচয় দেন। কোমল প্রায় আড়াই লক্ষ টাকা নিয়ে সেই মেয়ের সঙ্গে যুবকের বিয়ের বন্দোবস্ত করেন। বিয়ে হয় ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪-এ।

কিন্তু বিয়ের পর থেকেই কনের কথায় সন্দেহ জাগে। সে ‘ইয়া আল্লাহ’ ও ‘আল্লাহ কসম’ শব্দ ব্যবহার করতে শুরু করে। জিজ্ঞাসাবাদে সে স্বীকার করে, তার আসল নাম নাজিয়া এবং সে একজন মুসলিম। এরপর জানা যায়, তার স্বামী শাহনওয়াজ ও এক সন্তান রয়েছে। কয়েকদিন পর কোমল পাঠান এসে নাজিয়াকে নিয়ে যায়, পরে সে আবার ফিরে আসে। পরে একদিন নাজিয়া হঠাৎ করেই নগদ টাকা ও জিনিসপত্র নিয়ে বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যায়।

যুবকটি খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন, নাজিয়া নাইটা মুন্ডলায় একটি ভাড়া বাড়িতে সন্তানসহ থাকছেন। নাজিয়ার মায়ের সঙ্গেও যোগাযোগ করলে তিনি হুমকি দিয়ে তাঁকে বিষয়টি ভুলে যেতে বলেন। পুলিশের কাছে অভিযোগ জানানো হলেও কোনও পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি বলে জানান যুবক।

পরবর্তীতে যুবক পরশুরাম সেনার কর্মীদের সঙ্গে ইন্দোর পুলিশ কমিশনারের দফতরে অভিযোগ দায়ের করেন। অ্যাডভোকেট নমন দুবে জানান, এখন পুলিশ নতুন করে তদন্ত শুরু করেছে এবং গান্ধীনগর থানার তদন্তকারী অফিসার দীপক পাতিল জানিয়েছেন, অভিযোগ গ্রহণ করা হয়েছে এবং বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

Advertisement

 

Read more!
Advertisement
Advertisement