Advertisement

Justice Varma Cash Claims: 'বাড়ি থেকে নোট উদ্ধারের দাবি হাস্যকর', অভিযোগ নস্যাৎ করলেন বিচারপতি ভার্মা

বাড়ি থেকে বিপুল টাকা উদ্ধারের ঘটনা অস্বীকার করলেন বিচারপতি যশবন্ত বর্মা। সম্প্রতি তাঁর বাসভবনে আগুন লাগে। সেই সময়ে পুড়ে যাওয়া নগদ টাকার ভিডিও ও ছবি প্রকাশ্যে এসেছিল। তাঁর কথায়, কোনও টাকা উদ্ধার বা বাজেয়াপ্ত করা হয়নি।

নোট উদ্ধারের অভিযোগের বিষয়ে যা জানালেন বিচারপতি।নোট উদ্ধারের অভিযোগের বিষয়ে যা জানালেন বিচারপতি।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 23 Mar 2025,
  • अपडेटेड 10:23 AM IST
  • বাড়ি থেকে বিপুল টাকা উদ্ধারের ঘটনা অস্বীকার করলেন বিচারপতি যশবন্ত বর্মা।
  • সম্প্রতি তাঁর বাসভবনে আগুন লাগে।
  • তাঁর কথায়, কোনও টাকা উদ্ধার বা বাজেয়াপ্ত করা হয়নি।

বাড়ি থেকে বিপুল টাকা উদ্ধারের ঘটনা অস্বীকার করলেন বিচারপতি যশবন্ত বর্মা। সম্প্রতি তাঁর বাসভবনে আগুন লাগে। সেই সময়ে পুড়ে যাওয়া নগদ টাকার ভিডিও ও ছবি প্রকাশ্যে এসেছিল। তাঁর কথায়, কোনও টাকা উদ্ধার বা বাজেয়াপ্ত করা হয়নি।

দিল্লি হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির মাধ্যমে ভারতের প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) সঞ্জীব খান্নার প্রশ্নের জবাবে বিচারপতি ভার্মা এমনটা জানান।

১৪ মার্চ ঘটনার রাতে তিনি বাড়ি ছিলেন না। তবে তাঁর মেয়ে এবং কর্মীরা ছিলেন। তাঁদের দমকলবাহিনী কোনও পোড়া নোট বা মুদ্রার বস্তা উদ্ধার হয়েছে বলে দেখায়নি।

'সবচেয়ে আশ্চর্যজনক বিষয়টি হল, পুড়ে যাওয়া টাকার কোনও বস্তা উদ্ধার বা বাজেয়াপ্ত করা হয়নিই হয়নি। আমরা স্পষ্ট বলছি যে, আমার মেয়ে বা বাড়ির কর্মীদের কাউকেই এই পোড়া টাকার বস্তা দেখানো হয়নি,' বিচারপতি ভার্মা তাঁর জবাবে বলেন।

'আমার কর্মীরা বলেছিলেন যে ঘটনাস্থলে বা আশপাশ থেকে কোনও নগদ টাকাই 'অপসারণ' করা হয়নি,' তিনি বলেন।

বিচারপতি ভার্মার বাসভবন থেকে এক ব্যাগভর্তি পোড়া নোট উদ্ধারের ভিডিওটি দিল্লি পুলিশ কমিশনার দিল্লি হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির সঙ্গে শেয়ার করেন।

দিল্লি হাইকোর্টের বিচারকের বাসভবন থেকে বিপুল পরিমাণ নগদ অর্থ উদ্ধার। (সুপ্রিম কোর্টের শেয়ার করা ভিডিও থেকে)

তাঁর বাড়ি থেকে পুড়ে যাওয়া টাকার স্তূপ সরানোর ঘটনা অস্বীকার করে বিচারপতি ভার্মা বলেন, 'একমাত্র ধ্বংসাবশেষ এবং উদ্ধারযোগ্য জিনিসই সরানো, সাফাই করা হয়েছে।'

'আমার কোনও কর্মীকেই পোড়া নোট জাতীয় কিছু দেখানো হয়নি,' স্পষ্ট জানান তিনি।

বিচারপতি ভার্মা আরও বলেন, তিনি বা তাঁর পরিবারের সদস্যরা স্টোররুমে কোনও নগদ টাকা রাখেননি। তিনি বলেন, সেখানে নগদ টাকা রাখার ধারণাটিই 'সম্পূর্ণ অযৌক্তিক'।

'এই নগদ টাকা জমিয়ে রাখার দাবি সম্পূর্ণ হাস্যকর। কর্মীদের কোয়ার্টারের কাছে বা বাইরে কোনও খোলা স্থানে, যেখানে চাইলে ঢোকা যায়, সেখানে ক্যাশ টাকা রাখার এই দাবি অবিশ্বাস্য ও হাস্যকর', উত্তরে বলেন বিচারপতি।

Read more!
Advertisement
Advertisement