Advertisement

Nirbhaya Mother On RG Kar: পরিস্থিতি সামলাতে ব্যর্থ, মমতার পদত্যাগ চাইলেন নির্ভয়ার মা

আরজি কর-কাণ্ডে এবার বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদত্যাগ দাবি করলেন ২০১২ সালে দিল্লি গণধর্ষণ মামলার নির্যাতিতা নির্ভয়ার মা। তাঁর আরও দাবি, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পরিস্থিতি সামাল দিতে ব্যর্থ হয়েছেন।

পরিস্থিতি সামলাতে ব্যর্থ, মমতার পদত্যাগ চাইলেন নির্ভয়ার মা
Aajtak Bangla
  • নতুন দিল্লি,
  • 17 Aug 2024,
  • अपडेटेड 6:24 PM IST
  • মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদত্যাগ দাবি করলেন ২০১২ সালে দিল্লি গণধর্ষণ মামলার নির্যাতিতা নির্ভয়ার মা
  • তাঁর আরও দাবি, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পরিস্থিতি সামাল দিতে ব্যর্থ হয়েছেন

আরজি কর-কাণ্ডে এবার বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদত্যাগ দাবি করলেন ২০১২ সালে দিল্লি গণধর্ষণ মামলার নির্যাতিতা নির্ভয়ার মা। তাঁর আরও দাবি, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পরিস্থিতি সামাল দিতে ব্যর্থ হয়েছেন। নির্ভয়ার মা আশা দেবী বলেন, 'দোষীদের বিরুদ্ধে কাজ করার জন্য তাঁর ক্ষমতা ব্যবহার করার পরিবর্তে, মুখ্যমন্ত্রী বিক্ষোভ করে জনগণের দৃষ্টি সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছেন।'

কলকাতার আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে ৩১ বছরের এক মহিলা ট্রেনি চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুন করা হয়েছে বলে অভিযোগ। এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত সঞ্জয় রায় নামে এক সিভিক ভলান্টিয়ারকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এই ঘটনার প্রতিবাদ দেশজুড়েই হচ্ছে। আরজি কর হাসপাতালের ছাত্রছাত্রীরা ছাড়াও দেশের বিভিন্ন জায়গায় এই ঘটনার বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ হচ্ছে।

শনিবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সমালোচনা করে আশা দেবী বলেন, 'অপরাধীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য তার কর্তৃত্ব ব্যবহার করার পরিবর্তে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জনসাধারণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছেন।" "মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই ইস্যু থেকে মানুষের দৃষ্টি সরানোর জন্য প্রতিবাদ করছেন। তিনি নিজেই একজন মহিলা। রাজ্যের প্রধান হিসাবে তাঁর দায়িত্ব পালন করার সময় দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া উচিত ছিল। তাঁর পদত্যাগ করা উচিত। কারণ তিনি পরিস্থিতি সামাল দিতে ব্যর্থ হয়েছেন।'

আশা দেবী আরও বলেন, 'যতক্ষণ না কেন্দ্র ও রাজ্য সরকার ধর্ষকদের দ্রুত শাস্তির জন্য সিরিয়াস হবে না, ততক্ষণ পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন জায়গায় এই ধরনের নৃশংসতা চলতেই থাকবে। যখন মেডিক্যাল কলেজে মেয়েরা নিরাপদ নয় এবং তাদের বিরুদ্ধে এই ধরনের বর্বরতা করা হয়, তখন দেশের নারীদের নিরাপত্তার অবস্থা বুঝতে পারা যায়।'

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement