Advertisement

'চাষ করতে পারছি না, হেলিকপ্টার দিন,' কৃষকের আবেদনে ঘুম উড়ল প্রশাসনের

চাষের জমিতে যাওয়ার জন্য হেলিকপ্টারের দাবি করলেন কৃষক। ঘটনাটি মধ্যপ্রদেশের নিমুচ জেলার। ওই কৃষক জনশুনানিতে কালেক্টরের কাছে হেলিকপ্টার দেওয়ার দাবি জানান।

'চাষ করতে পারছি না, হেলিকপ্টার দিন,' কৃষকের আবেদনে ঘুম উড়ল প্রশাসনের'চাষ করতে পারছি না, হেলিকপ্টার দিন,' কৃষকের আবেদনে ঘুম উড়ল প্রশাসনের
Aajtak Bangla
  • ভোপাল,
  • 26 Feb 2025,
  • अपडेटेड 1:35 PM IST
  • নিম্ন আদালত রাস্তাটি খুলে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল
  • কিন্তু প্রশাসন সেই আদেশ কার্যকর করেনি

চাষের জমিতে যাওয়ার জন্য হেলিকপ্টারের দাবি করলেন কৃষক। ঘটনাটি মধ্যপ্রদেশের নিমুচ জেলার। ওই কৃষক জনশুনানিতে কালেক্টরের কাছে হেলিকপ্টার দেওয়ার দাবি জানান। নিমুচ জেলার সারজানা গ্রামের বাসিন্দা তরুণ কৃষক সন্দীপ পতিদার জনশুনানিতে দাবি করেন যে গত দশ বছর ধরে তাঁর চাষের জমিতে যাওয়ার রাস্তাটি বাহুবলীরা বন্ধ করে দিয়েছে। তিনি কৃষিকাজ করতে যেতে পারছেন না। এতদিন জমি ফাঁকা পড়ে আছে।

নিম্ন আদালত রাস্তাটি খুলে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল। কিন্তু অভিযোগ, প্রশাসন সেই আদেশ কার্যকর করেনি। তারা কাগজপত্র নিয়ে ফিরে যায়। সমস্যায় পড়া কৃষক সন্দীপ পতিদার বলেন, 'রাস্তা একটি বিরোধ রয়েছে। আমি আদালতে আবেদন করেছিলাম। আদালতের নির্দেশের পরও জমির রাস্তা খুলে দিচ্ছে না প্রশাসন। বহুবার দাবি জানিয়েছি। প্রায় দেড় বছর ধরে দাবি জানিয়ে আসছি। প্রশাসন যদি আমাকে একটি হেলিকপ্টার দেয়, আমি আমার চাষের জমি দেখাশোনা করতে যেতে পারব।'

তিনি আরও বলেন, 'আমি যাতে আমার জমিতে যেতে পারি, ফসল বপন করতে পারি এবং ফসল তুলতে পারি, তার ব্যবস্থা করা হোক। আমার জমিতে যাওয়ার আরও কোনও উপায় নেই। আমার জমি গত ১০ বছর ধরে খালি পড়ে আছে। তাই এখন বলছি প্রশাসন যেন আমার জন্য হেলিকপ্টারের ব্যবস্থা করে, যাতে আমি আমার জমিতে যেতে পারি।'

আরও পড়ুন

এ বিষয়ে কালেক্টর হিমাংশু চন্দ্র বলেন, বিষয়টি আমার নজরে এসেছে। কৃষকের দাবি খামারের রাস্তা নিয়ে। বিরোধ আদালতে বিচারাধীন। এ বিষয়ে স্থগিতাদেশ রয়েছে। তারপরও আমরা রাস্তার সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করব।

Read more!
Advertisement
Advertisement