Advertisement

Pragya Thakur:মালেগাঁও বিস্ফোরণ: 'গেরুয়ার অপমান, ঈশ্বর শাস্তি দেবেন,' BJP-র সাধ্বীর চোখে জল

২০০৮ সালে মালেগাঁও বিস্ফোরণ মামলায় বিজেপির প্রজ্ঞা সিং ঠাকুর-সহ সাত অভিযুক্তকেই বৃহস্পতিবার বেকসুর খালাস দিয়েছে মুম্বইয়ের এনআইএ আদালত। রায় ঘোষণার পর আদালতে কেঁদে ফেলেন প্রজ্ঞা এবং কর্নেল পুরোহিত। বিচারক এ কে লাহোটির সঙ্গে কথা বলার সময় আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন প্রজ্ঞা। 

ফাইল চিত্র।ফাইল চিত্র।
Aajtak Bangla
  • মুম্বই,
  • 31 Jul 2025,
  • अपडेटेड 12:47 PM IST
  • প্রজ্ঞা সিং ঠাকুর-সহ সাত অভিযুক্তকেই বৃহস্পতিবার বেকসুর খালাস দিয়েছে মুম্বইয়ের এনআইএ আদালত।
  • বিজেপি নেত্রী বলেছেন, তাঁর নাম ভুল ভাবে মামলায় জুড়ে দেওয়া হয়েছিল।
  • আদালতে কথা বলার সময় কেঁদে ফেলেন তিনি। 

২০০৮ সালে মালেগাঁও বিস্ফোরণ মামলায় বিজেপির প্রজ্ঞা সিং ঠাকুর-সহ সাত অভিযুক্তকেই বৃহস্পতিবার বেকসুর খালাস দিয়েছে মুম্বইয়ের এনআইএ আদালত। রায় ঘোষণার পর আদালতে কেঁদে ফেলেন প্রজ্ঞা এবং কর্নেল পুরোহিত। বিচারক এ কে লাহোটির সঙ্গে কথা বলার সময় আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন প্রজ্ঞা। 

বিজেপি নেত্রী বলেছেন, তাঁর নাম ভুল ভাবে মামলায় জুড়ে দেওয়া হয়েছিল। দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে তাঁকে অসম্মানিত হতে হয়েছে। তিনি যে দোষী নন, সেকথাও আদালতে বলেন প্রজ্ঞা। সূত্রের খবর, আদালতে কথা বলার সময় কেঁদে ফেলেন তিনি। 

সাধ্বী প্রজ্ঞা বলেছেন, 'আজ গেরুয়ার জিৎ হল। হিন্দুত্বের জয় হল...।' পাশাপাশি তিনি বলেছেন, 'যাঁরা গেরুয়ার অপমান করেছেন, তাঁদের শাস্তি দেবেন ঈশ্বর।'

প্রসঙ্গত, মালেগাঁওকাণ্ডে অভিযুক্তদের মধ্যে ছিলেন প্রাক্তন বিজেপি সাংসদ সাধ্বী প্রজ্ঞা সিং ঠাকুর, লেফটেন্যান্ট কর্নেল প্রসাদ পুরোহিত, অবসরপ্রাপ্ত মেজর রমেশ উপাধ্যায়, সুধাকর চতুর্বেদী, অজয় রাহিরকর, সুধাকর ধর দ্বিবেদী এবং সমীর কুলকার্নি। আদালত এই মামলায় সকল অভিযুক্তকেই খালাস করেছে। সাধ্বী প্রজ্ঞা এবং কর্নেল পুরোহিতের বিরুদ্ধে কোনও প্রমাণ পাওয়া যায়নি। 

১৭ বছর আগে মহারাষ্ট্রের মালেগাঁওয়ে বোমা বিস্ফোরণ মামলার রায় এদিন দিয়েছে এনআইএ বিশেষ আদালত।  সাধ্বী প্রজ্ঞাকে এই  মামলায় প্রধান অভিযুক্ত করা হয়েছিল। ২০০৮ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর বিস্ফোরণ ঘটে। মালেগাঁও বিস্ফোরণে ৬ জন নিহত এবং ১০০ জনেরও বেশি মানুষ আহত হন।   নিহতের পরিবারকে ২ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে আদালত। এছাড়াও, আদালত বলেছে যে, সন্ত্রাসবাদের কোনও বর্ণ বা ধর্ম নেই। 

Read more!
Advertisement
Advertisement