Advertisement

স্বাস্থ্য বিমায় GST প্রত্যাহারের দাবি মমতার, আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণের কাছে চিঠি লিখে স্বাস্থ্য ও জীবন বিমা থেকে জিএসটি প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন। মমতা বলেন, সাধারণ মানুষের স্বার্থে অবিলম্বে এই কর প্রত্যাহার করা উচিত। যদি কেন্দ্রীয় সরকার দ্রুত এই পদক্ষেপ না নেয়, তাহলে তিনি বৃহত্তর আন্দোলনের পথে হাঁটবেন।

Mamata Banerjee And Nirmala SitharamanMamata Banerjee And Nirmala Sitharaman
Aajtak Bangla
  • দিল্লি ,
  • 02 Aug 2024,
  • अपडेटेड 8:42 PM IST
  • মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণের কাছে চিঠি লিখে স্বাস্থ্য ও জীবন বিমা থেকে জিএসটি প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন।
  • মমতা বলেন, সাধারণ মানুষের স্বার্থে অবিলম্বে এই কর প্রত্যাহার করা উচিত।

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণের কাছে চিঠি লিখে স্বাস্থ্য ও জীবন বিমা থেকে জিএসটি প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন। মমতা বলেন, সাধারণ মানুষের স্বার্থে অবিলম্বে এই কর প্রত্যাহার করা উচিত। যদি কেন্দ্রীয় সরকার দ্রুত এই পদক্ষেপ না নেয়, তাহলে তিনি বৃহত্তর আন্দোলনের পথে হাঁটবেন।

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের টুইটারে প্রকাশিত চিঠিতে তিনি স্পষ্ট করেছেন, "এই সিদ্ধান্ত জনবিরোধী। এভাবে সাধারণ মানুষকে বিপদে ফেলা আমরা বরদাস্ত করব না। চিকিৎসার খরচের ক্ষেত্রে জিএসটি বরাদ্দ মানব না। অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে।"
মমতার মতে, সারা দেশে মানুষের চিকিৎসা খরচ বেড়ে চলেছে এবং এর মধ্যে জীবন বিমা ও স্বাস্থ্য বিমায় ১৮ শতাংশ জিএসটি চাপানো সাধারণ মানুষের ওপর একটি অতিরিক্ত বোঝা। তিনি বলেন, "এই কর সাধারণ মানুষের জন্য আরও কঠিন করে তুলছে চিকিৎসা পরিষেবা পাওয়া।"

এর আগে তৃণমূল সাংসদ দোলা সেন এই বিষয়টি সংসদে উত্থাপন করেছিলেন। এবার মুখ্যমন্ত্রী নিজেই সরাসরি চিঠি লিখেছেন অর্থমন্ত্রীকে। সূত্রের খবর অনুযায়ী, যদি কেন্দ্র দ্রুত এই পদক্ষেপ না নেয়, তাহলে তৃণমূল কংগ্রেস দেশজুড়ে আন্দোলনে নামবে। সংসদেও তৃণমূল কংগ্রেস ইন্ডিয়ার অন্যান্য শরিকদলগুলিকে নিয়ে সরব হয়েছে।

আরও পড়ুন

উল্লেখ্য, কেন্দ্রীয় পরিবহণ মন্ত্রী নীতিন গড়কড়িও অর্থমন্ত্রীকে চিঠি লিখে একই দাবি জানিয়েছেন। অর্থাৎ, স্বাস্থ্য পরিষেবায় জিএসটি বসানো নিয়ে বিজেপির অভ্যন্তরেও আপত্তি রয়েছে। এই অবস্থায় মমতার আন্দোলনের হুঁশিয়ারি এক নতুন মাত্রা যোগ করেছে। এখন দেখার বিষয়, কেন্দ্র সরকার এই বিষয়ে কি সিদ্ধান্ত নেয়।
 

 

Read more!
Advertisement
Advertisement