Advertisement

Manipur Convoy Attacked : মণিপুরে জঙ্গি হামলায় শহিদ ৫ জওয়ান, নিহত সেনা পরিবারের ২ সদস্যও

মণিপুরে অসম রাইফেলসের ইউনিটের উপর জঙ্গি হামলা। যার জেরে CO-সহ ৫ জওয়ান শহিদ হয়েছেন। শহিদ জওয়ানদের পরিবারের আরও ২ সদস্য মারা গিয়েছেন। মণিপুরের চুড়াচাঁদপুরের ঘটনা।

মণিপুর মণিপুর
Aajtak Bangla
  • মণিপুর ,
  • 13 Nov 2021,
  • अपडेटेड 6:06 PM IST
  • মণিপুরে অসম রাইফেলসের ইউনিটের উপর জঙ্গি হামলা
  • যার জেরে CO-সহ একাধিক জওয়ান জখম হয়েছেন
  • হামলার পিছনে মণিপুর লিবারেশন আর্মির হাত আছে বলে প্রাথমিকভাবে অনুমান

Manipur Convoy Attacked : মণিপুরে অসম রাইফেলসের ইউনিটের উপর জঙ্গি হামলা। যার জেরে CO-সহ ৫ জওয়ান শহিদ হয়েছেন। শহিদ জওয়ানদের পরিবারের আরও ২ সদস্য মারা গিয়েছেন। মণিপুরের চুড়াচাঁদপুরের ঘটনা। জঙ্গি হামলার পর থেকে এলাকায় উত্তেজনা রয়েছে।  জঙ্গিদের খোঁজে সেখানে তল্লাশি অভিযান শুরু করেছে সেনা।  

জানা গিয়েছে, মণিপুরের চুড়াচাঁদপুরে অসম রাইফেলসের কনভয়ে হামলা চালায় জঙ্গিরা। তখন কনভয়ে অসম রাইফেলসের কমান্ডিং অফিসার ও তাঁর পরিবারের সদস্যয়রা ছিলেন। আরও কয়েকজন জওয়ানও কনভয়ে ছিলেন। জঙ্গি হামলার জেরে কমান্ডিং অফিসার ও আরও ৪ জওয়ান শহিদ হন। কমান্ডিং অফিসারের পরিবারের ২ সদস্যও নিহত হয়েছেন বলে খবর। 

আরও পড়ুন

জঙ্গি হামলার ঘটনায় শোকপ্রকাশ করে শহিদ জওয়ানদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং। নিহত বাকি ২ জনের প্রতিও সম্মান জানিয়েছেন তিনি। তাঁর টুইটবার্তা, '৪৬ নম্বর অসম রাইফেলসের কনভয়ে কাপুরুষের মতো ,হামলা চালিয়েছে জঙ্গিরা। এর কড়া ভাষায় নিন্দা করছি। যাঁরা শহিতদ হয়েছেন, তাঁদের প্রতি সম্মান জানাচ্ছি। নিহতদের পরিবারের প্রতি আমার সমবেদনা। রাজ্যপুলিশ ও সেনা ইতিমধ্যেই জঙ্গিদের বিরুদ্ধে তল্লাশি অভিযান শুরু করেছে। যরা দোষী তাদের উপযুক্ত শাস্তি দেওয়া হবে।'

ঘটনায় শোকপ্রকাশ করেছেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিংও। তিনি জানিয়েছেন, দেশ ৫ জন বাহাদুর জওয়ানকে হারাল। তাঁদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা। তবে দোষীদের শাস্তি হবেই।  

মণিপুরের চূড়াচন্দ্রপুর জেলায় এদিন এই হামলার ঘটনা ঘটেছে। সিয়ালসি গ্রামে জঙ্গিরা অসম রাইফেলসের কনভয়ে হামলা চালায়। বেহিয়াং থানার অন্তর্গত সিয়ালসি গ্রামে মাঝেমধ্যেই জঙ্গিদের সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীর গুলি বিনিময় চলছে বলে সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে জানানো হয়েছে।

Advertisement

প্রাথমিকভাবে সেনা ও পুলিশের অনুমান, এই হামলার পিছনে পিপলস লিবারেশন আর্মির হাত রয়েছে। ১৯৭৮ সালে এই সংগঠন প্রতিষ্ঠিত হয়। যদিও ভারত সরকারের তরফে এদের নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। পিপলস লিবারেশন আর্মির তরফে আগেও হামলা চালানো হয়েছে। 

 

Read more!
Advertisement
Advertisement