Advertisement

Chalo Jeete Hain: এবার স্কুলে স্কুলে চলবে মোদীর শৈশব অনুপ্রাণিত সিনেমা, নির্দেশ কেন্দ্রের

‘চলো জীতে হ্যায়’ সিনেমাটি প্রথম ২০১৮ সালে মুক্তি পায় এবং ৬৬তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে পারিবারিক মূল্যবোধের উপর সেরা নন-ফিচার চলচ্চিত্রের জন্য জাতীয় পুরস্কার জেতে।

এবার স্কুলে স্কুলে চলবে মোদীর শৈশব অনুপ্রাণিত সিনেমা, নির্দেশ কেন্দ্রেরএবার স্কুলে স্কুলে চলবে মোদীর শৈশব অনুপ্রাণিত সিনেমা, নির্দেশ কেন্দ্রের
Aajtak Bangla
  • নতুন দিল্লি,
  • 17 Sep 2025,
  • अपडेटेड 3:39 PM IST
  • ‘চলো জীতে হ্যায়’ সিনেমাটি প্রথম ২০১৮ সালে মুক্তি পায়
  • ছবিটি শ্রেষ্ঠ ‘নন-ফিচার ফিল্ম’ হিসাবে জাতীয় পুরস্কার জিতেছে

এবার স্কুলে স্কুলে দেখানো হবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর জীবনের শৈশবকালীন ঘটনা থেকে অনুপ্রাণিত 'চলো জিতে হ্যায়' সিনেমা। সিবিএসই, কেন্দ্রীয় বিদ্যালয় সংগঠন (কেভিএস) এবং নবোদয় বিদ্যালয় সমিতি (এনভিএস) কে নির্দেশ পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রক। ১১ সেপ্টেম্বর জারি করা শিক্ষা মন্ত্রকের বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, সিবিএসই, কেভিএস এবং এনভিএস স্কুলে ১৭ সেপ্টেম্বর অর্থাৎ, প্রধানমন্ত্রীর ৭৫তম জন্মদিনের আগে ১৬ তারিখ থেকে সিনেমাটি দেখানো শুরু হবে। চলবে ২ অক্টোবর পর্যন্ত।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে,  এই সিনেমাটি পড়ুয়াদের চরিত্র, সেবা এবং দায়িত্বের বিষয়বস্তু সম্পর্কে চিন্তাভাবনা করতে সহায়তা করার লক্ষ্যে তৈরি। একই সঙ্গে এই সিনেমাটি সহানুভূতি, আত্ম-প্রতিফলন, সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা ও অনুপ্রেরণার মতো সামাজিক-মানসিক শিক্ষা দেবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ছেলেবেলার কাহিনিতে অনুপ্রাণিত সিনেমাটি কেন্দ্রের পরীক্ষামূলক শিক্ষা অভিযান ‘প্রেরণা’-র অংশ। ইতিমধ্যেই এটি দেশের ৬৫০টি জেলায় দেখানো হয়েছে।  এই অভিযানটি শুরু হয়েছে গুজরাতের ঐতিহাসিক ‘বর্নাক্যুলর স্কুল অফ বডনগর’ থেকে। প্রধানমন্ত্রী নিজে এই স্কুলের ছাত্র ছিলেন। এই স্কুলটি ১৮৮৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং এখান থেকেই প্রধানমন্ত্রী মোদী তাঁর শিক্ষাজীবন শুরু করেছিলেন।

‘চলো জীতে হ্যায়’ সিনেমাটি প্রথম ২০১৮ সালে মুক্তি পায় এবং ৬৬তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে পারিবারিক মূল্যবোধের উপর সেরা নন-ফিচার চলচ্চিত্রের জন্য জাতীয় পুরস্কার জেতে। প্রেস ইনফরমেশন ব্যুরো (PIB) সম্প্রতি দেশব্যাপী আবারও এই সিনেমাটি রিলিজ করেছে। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পড়ুয়াদের এই সিনেমাটি দেখানোর জন্য স্কুলগুলিকে অনুরোধ করা হয়েছে। সিনেমাটির লক্ষ্য চরিত্র, দায়িত্ব এবং নৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রতিফলন গড়ে তোলা, একই সঙ্গে সামাজিক-আবেগগত এবং সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা দক্ষতা বৃদ্ধি করা।

আরও পড়ুন

Read more!
Advertisement
Advertisement