Advertisement

BRICS: মুখোমুখি ভারত-চিন, লাদাখ নিয়ে বার্তা দেবেন মোদী?

লাদাখ উত্তেজনার (ladakh Standoff) পর দ্বিতীয়বারে জন্য মুখোমুখি হচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi) এবং চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং (XI Jinping)। এর আগে চলতি মাসের গত ১০ তারিখ এসইও সামিটেও ভার্চুয়ালি মুখোমুখি হন দুই দেশের প্রধান। এছাড়াও ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট জায়ের বলসোনারো এবং রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনেরও ১২ তম ব্রিকস (BRICS) সম্মেলনে যোগদান করার কথা। 

নরেন্দ্র মোদী ও জি জিনপিং
Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 17 Nov 2020,
  • अपडेटेड 1:13 PM IST
  • ব্রিকস সামিটে মুখোমুখি মোদী-জিনপিং
  • মোদীর বার্তার দিকে নজর কূটনৈতিকমহলের
  • থাকছেন ব্রাজিল ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট


লাদাখ উত্তেজনার (ladakh Standoff) পর দ্বিতীয়বারে জন্য মুখোমুখি হচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi) এবং চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং (XI Jinping)। এর আগে চলতি মাসের গত ১০ তারিখ এসইও সামিটেও ভার্চুয়ালি মুখোমুখি হন দুই দেশের প্রধান। এছাড়াও ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট জায়ের বলসোনারো এবং রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনেরও ১২ তম ব্রিকস (BRICS) সম্মেলনে যোগদান করার কথা। 

বিগত বেশ কয়েক মাস ধরেই লাদাখে উত্তেজনা রয়েছে ভারত ও চিনের মধ্যে। আর তারই মাঝেই সামিটে যোগ দিচ্ছেন নরেন্দ্র মোদী। এবিষয়ে বিদেশমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, "রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের আমন্ত্রণে ১২ তম ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সম্মেলনের থিম, আন্তর্জাতিক স্থিতি, নিরাপত্তা বণ্টন এবং উদ্ভাবনী বৃদ্ধি।" সামিটে মূলত ব্রিকসের রাষ্ট্রগুলির অভ্যন্তরণী সহযোহগিতা, বহুপাক্ষিক ব্যবস্থার সংস্কার, কোভিড ১৯ অতিমারীর প্রভাব হ্রাসের ব্যবস্থা, সন্ত্রাস বিরোধিতায় পারস্পরিক সহযোগিতা, বাণিজ্য, স্বাস্থ্য সহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হবে বলে জানানো হয়েছে বিদেশমন্ত্রকের তরফে। 

লাদাখে সাম্প্রতিক কালে ভারত চিনের মধ্যে নতুন করে সমস্যা না হলেও চাপা উত্তেজনা এখনও অব্যাহত। তার মাঝে গত সপ্তাতেই এসইও সামিটে নাম না করে চিনকে অপরের অখণ্ডতাকে সম্মান করার বার্তা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এমনকি দিওয়ালির দিন জয়সলমিরে জওয়ানদের উদ্দেশ্যে ভাষণ দেওয়ার সময়ও নাম না করে চিনকে বার্তা দেন মোদী। তিনি বলেন,"সমগ্র বিশ্ব এখন আগ্রাসনবাদী শক্তির কারণে সমস্যায় পড়েছে। আগ্রাসনবাদ এক ধরণের মানসিক ব্যাধি। ভারত অষ্টাদশ শতকের এই মনোভাবের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের স্বর হয়ে উঠেছে। ভারতের রণনীতি স্পষ্ট, ভারত বোঝা এবং বোঝানোর নীতিতে বিশ্বাসী। কিন্তু আমাদের পরখ করে দেখার চেষ্টা করা হলে তার জবাবও তেমন ভয়ঙ্কর হবে।" এক্ষেত্রে এবারের বৈঠকে মোদী কী বার্তা দেন সেটাই এখন দেখার। প্রসঙ্গত, আগামী বছরের ব্রিকস সম্মেলনের আয়োজক দেশ ভারত বলে জানিয়েছে বিদেশমন্ত্রক।

Advertisement


 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement