Advertisement

Student Suicide: 'এভাবে বাঁচতে পারব না', অধ্যাপকের 'হেনস্থা'য় আত্মঘাতী নয়ডার ছাত্রী

অধ্যাপকদের লাগাতার মানসিক নির্যাতন আর সহ্য করতে না পেরে শেষমেশ নিজেকে শেষ করলেন কলেজ যাত্রী। ঘটনাটি ঘটেছে গ্রেটার নয়ডার একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে। দ্বিতীয় বর্ষের এক ছাত্রী আত্মহত্যা করেছেন বলে দাবি। বিশ্ববিদ্যালয়ের হস্টেল রুম থেকে তাঁর দেহ উদ্ধার করা হয়েছে। স্যুইসাইড নোট উদ্ধার করেছে পুলিশ। নোটে অভিযুক্ত অধ্যাপকদের নাম উল্লেখ করেছেন গুরুগ্রামের ওই ছাত্রী। 

হেনস্থা সহ্য করতে না পেরে আত্মঘাতী ছাত্রী।হেনস্থা সহ্য করতে না পেরে আত্মঘাতী ছাত্রী।
Aajtak Bangla
  • নয়াদিল্লি,
  • 19 Jul 2025,
  • अपडेटेड 3:58 PM IST
  • নির্যাতন আর সহ্য করতে না পেরে শেষমেশ নিজেকে শেষ করলেন কলেজ যাত্রী।
  • ঘটনাটি ঘটেছে গ্রেটার নয়ডার একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে।
  • দ্বিতীয় বর্ষের এক ছাত্রী আত্মহত্যা করেছেন বলে দাবি।

অধ্যাপকদের লাগাতার মানসিক নির্যাতন আর সহ্য করতে না পেরে শেষমেশ নিজেকে শেষ করলেন কলেজ যাত্রী। ঘটনাটি ঘটেছে গ্রেটার নয়ডার একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে। দ্বিতীয় বর্ষের এক ছাত্রী আত্মহত্যা করেছেন বলে দাবি। বিশ্ববিদ্যালয়ের হস্টেল রুম থেকে তাঁর দেহ উদ্ধার করা হয়েছে। স্যুইসাইড নোট উদ্ধার করেছে পুলিশ। নোটে অভিযুক্ত অধ্যাপকদের নাম উল্লেখ করেছেন গুরুগ্রামের ওই ছাত্রী। 

শুক্রবার রাতের এই ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। গ্রেটার নয়ডার অতিরিক্ত ডিসিপি সুধীর কুমার জানিয়েছেন, 'ছাত্রীর পরিবারের অভিযোগের প্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালন পর্ষদের ২ জন কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।' ছাত্রীর দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। 

পুলিশ সূত্রে খবর, মৃত ছাত্রীর নাম জ্যোতি শর্মা। স্যুইসাইড নোটে জ্যোতি লিখেছেন যে, তিনি দীর্ঘ দিন ধরে মানসিক হেনস্থার শিকার হয়েছেন। যার জেরে ভেঙে পড়েছিলেন তিনি। অভিযুক্তদের উদ্দেশে নোটে লেখা হয়েছে, 'আমি ওদের জেলে ঢোকাতে চাই। ওরা আমায় মানসিক ভাবে হেনস্থা করেছে। অপমান করেছে। দীর্ঘদিন ধরে এই নিয়ে মানসিক যন্ত্রণা হচ্ছে।'

এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসার পরই ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের একাংশ। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখান তাঁরা। পুলিশের সঙ্গে তাঁদের বচসা বাধে। পরে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। ঘটনার তদন্ত করছে পুলিশ।

বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ আধিকারিক ড. অজিত কুমার জানিয়েছেন, 'দুই অধ্যাপককে সাসপেন্ড করা হয়েছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখার জন্য কমিটি তৈরি করা হয়েছে। দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ করা হবে।'এই ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। 

Read more!
Advertisement
Advertisement