Advertisement

Pahalgam: 'পহেলগাঁওয়ে ২৬ জনকে মারার পর উল্লাসে শূন্যে গুলি চালাল জঙ্গিরা', বললেন প্রত্যক্ষদর্শী

কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে ভয়াবহ জঙ্গি হামলায় ২৬ জন নিরীহ পর্যটকের হত্যাকাণ্ডের পর উঠে আসছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। তদন্তে জানা গিয়েছে, হামলার পরপরই অভিযুক্ত জঙ্গিরা নিঃসংকোচে উদযাপনে মেতে উঠে বাতাসে গুলি চালাতে থাকে।

Aajtak Bangla
  • দিল্লি ,
  • 16 Jul 2025,
  • अपडेटेड 2:53 PM IST
  • কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে ভয়াবহ জঙ্গি হামলায় ২৬ জন নিরীহ পর্যটকের হত্যাকাণ্ডের পর উঠে আসছে চাঞ্চল্যকর তথ্য।
  • তদন্তে জানা গিয়েছে, হামলার পরপরই অভিযুক্ত জঙ্গিরা নিঃসংকোচে উদযাপনে মেতে উঠে বাতাসে গুলি চালাতে থাকে।

কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে ভয়াবহ জঙ্গি হামলায় ২৬ জন নিরীহ পর্যটকের হত্যাকাণ্ডের পর উঠে আসছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। তদন্তে জানা গিয়েছে, হামলার পরপরই অভিযুক্ত জঙ্গিরা নিঃসংকোচে উদযাপনে মেতে উঠে বাতাসে গুলি চালাতে থাকে।

নিরাপত্তা বাহিনীর এক সিনিয়র আধিকারিক জানিয়েছেন, বৈসারণের ওই হামলায় যুক্ত তিন জঙ্গি হত্যার কিছুক্ষণ পরেই চারপাশে নির্বিচারে গুলি চালিয়ে তাদের নৃশংস সাফল্য উদযাপন করে। এই ঘটনা তাদের হিংসার নির্মম প্রকাশ বলে মনে করা হচ্ছে।

এনআইএ-র তদন্তে এক প্রত্যক্ষদর্শীর বয়ান গুরুত্বপূর্ণ সূত্র দিয়েছে। স্থানীয় এক পরিষেবা প্রদানকারী, যিনি হামলার কিছুক্ষণের মধ্যেই জঙ্গিদের মুখোমুখি হয়েছিলেন, তিনি জঙ্গিদের গতিবিধি, চেহারা এবং হামলার পর তাদের আচরণ সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়েছেন। সেই তথ্যের ভিত্তিতেই গোটা ঘটনার খুঁটিনাটি একত্র করা হচ্ছে বলে এনআইএ সূত্রের খবর।

উল্লেখ্য, পহেলগাঁও হামলায় দায় স্বীকার করেছে ‘দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট’ (টিআরএফ)। ২০১৯ সালে জম্মু ও কাশ্মীরের অস্থির রাজনৈতিক পরিস্থিতির আবহে জন্ম হয় এই সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর। পাক জঙ্গিগোষ্ঠী লশকর-ই-ত্যায়বার ‘ছায়া সংগঠন’ হিসাবে উঠে আসে টিআরএফ। কিন্তু এখনও পর্যন্ত জঙ্গিদের কোনও হদিশ মেলেনি। 

সূত্রের খবর, জঙ্গি হামলার পরেই কাশ্মীরের পর্যটনে ব্যাপক ধস নেমেছে। সেখানকার পর্যটনশিল্প তো বটেই, প্রভাব পড়েছে জনজীবনেও। ভারতীয় সেনাবাহিনী পাকিস্তানে ‘অপারেশন সিঁদুর’ চালানোর পর উপত্যকার পরিস্থিতি বর্তমানে থমথমে। 

 

Read more!
Advertisement
Advertisement