Advertisement

Turkish drone: তুর্কি ড্রোনে হামলা চালিয়ে বিরাট ক্ষতির মুখে পাকিস্তান, জানাল মন্ত্রক

ভারতের বিভিন্ন সীমান্তবর্তী শহরে পাকিস্তানের সশস্ত্র ড্রোন ও ভারী অস্ত্র ব্যবহার করে হামলার ঘটনায় শুক্রবার সন্ধ্যায় এক প্রেস ব্রিফিং হয়। বিদেশমন্ত্রকের সচিব বিক্রম মিস্রি, সেনাবাহিনীর কর্নেল সোফিয়া কুরেশি ও বিমান বাহিনীর উইং কমান্ডার ব্যোমিকা সিং যৌথভাবে এই হামলা ও পাল্টা প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেন।

Aajtak Bangla
  • দিল্লি ,
  • 09 May 2025,
  • अपडेटेड 9:53 PM IST
  • ভারতের বিভিন্ন সীমান্তবর্তী শহরে পাকিস্তানের সশস্ত্র ড্রোন ও ভারী অস্ত্র ব্যবহার করে হামলার ঘটনায় শুক্রবার সন্ধ্যায় এক প্রেস ব্রিফিং হয়।
  • বিদেশমন্ত্রকের সচিব বিক্রম মিস্রি, সেনাবাহিনীর কর্নেল সোফিয়া কুরেশি ও বিমান বাহিনীর উইং কমান্ডার ব্যোমিকা সিং যৌথভাবে এই হামলা ও পাল্টা প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেন।

ভারতের বিভিন্ন সীমান্তবর্তী শহরে পাকিস্তানের সশস্ত্র ড্রোন ও ভারী অস্ত্র ব্যবহার করে হামলার ঘটনায় শুক্রবার সন্ধ্যায় এক প্রেস ব্রিফিং হয়। বিদেশমন্ত্রকের সচিব বিক্রম মিস্রি, সেনাবাহিনীর কর্নেল সোফিয়া কুরেশি ও বিমান বাহিনীর উইং কমান্ডার ব্যোমিকা সিং যৌথভাবে এই হামলা ও পাল্টা প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেন।

তুরস্কের তৈরি ড্রোন ব্যবহার করেছে পাকিস্তান
বিদেশ মন্ত্রকের দাবি, ৮ মে রাতের হামলায় পাকিস্তানি সেনাবাহিনী সম্ভবত তুরস্কের তৈরি 'অ্যাসিসগার্ড সোঙ্গার' মডেলের ড্রোন ব্যবহার করেছে। ভারতীয় বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা যে ড্রোনগুলো ভূপাতিত করেছে, সেগুলোর ধ্বংসাবশেষ পরীক্ষা করে এই তথ্য উঠে এসেছে। উল্লেখ্য, এই ধরনের ড্রোন নজরদারি ও নির্ভুল আক্রমণের জন্য ব্যবহৃত হয়।

৩৬টি স্থানে ড্রোন অনুপ্রবেশের চেষ্টা
কর্নেল সোফিয়া কুরেশি জানান, ৭ ও ৮ মে রাতে পাকিস্তান পশ্চিম সীমান্তে ভারতের ৩৬টি জায়গায় প্রায় ৩০০–৪০০ ড্রোন ব্যবহার করে আকাশসীমা লঙ্ঘনের চেষ্টা করে। লেহ থেকে স্যার ক্রিক পর্যন্ত বিস্তৃত অঞ্চলে এই অনুপ্রবেশ ঘটে। ভারতীয় বাহিনী এই আক্রমণের মোকাবিলায় কৌশলগত প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ব্যবহার করে বহু ড্রোন ধ্বংস করে দেয়।

ভারতীয় পাল্টা আঘাতে পাকিস্তানের ক্ষয়ক্ষতি
প্রেস ব্রিফিংয়ে উইং কমান্ডার ব্যোমিকা সিং বলেন, এই হামলার জবাবে ভারত চারটি ভিন্ন প্রতিরক্ষা স্থাপনালয় থেকে সশস্ত্র ড্রোন পাঠায়। একাধিক পাকিস্তানি অবস্থানে এই ড্রোন হামলা সফল হয় এবং অন্তত একটি পাকিস্তানি বিমান প্রতিরক্ষা রাডার ধ্বংস করে দেয়। জম্মু ও কাশ্মীরের উরি, রাজৌরি, পুঞ্চ, মেন্ধার, আখনুর এবং উধমপুরে পাকিস্তান ভারী ক্যালিবারের অস্ত্র ও ড্রোন দিয়ে হামলার চেষ্টা চালায়, যাতে কিছু ভারতীয় সেনা আহত হন। তবে ভারতের পাল্টা অভিযানে পাকিস্তান সেনাবাহিনীও বড় ক্ষতির মুখে পড়ে।

বেসামরিক বিমানের আড়ালে আক্রমণ!
বিক্রম মিস্রি এক গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্যে বলেন, পাকিস্তান তার বেসামরিক বিমান চলাচল বন্ধ না করে এই হামলা চালিয়ে যাচ্ছে, যা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। এটি স্পষ্টভাবে ইঙ্গিত দেয় যে তারা বেসামরিক বিমানকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে। তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক সীমান্ত অতিক্রম করে যাওয়া যাত্রীবাহী বিমানের জন্য এই পরিস্থিতি বিপজ্জনক।

Advertisement

 

Read more!
Advertisement
Advertisement