আবারও লজ্জাজনক পরাজয়ের মুখে পাকিস্তান। বৃহস্পতিবার রাতে পাকিস্তান জম্মু, পাঠানকোট এবং জয়সলমীর সহ উত্তর-পশ্চিম ভারতের বেশ কয়েকটি শহরে ক্ষেপণাস্ত্র এবং ড্রোন দিয়ে আক্রমণের চেষ্টা করে। কিন্তু, ভারতের S-400 বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ৪টি পাকিস্তানি ক্ষেপণাস্ত্র মাঝ আকাশেই আটকে দেয়। এছাড়াও, পাকিস্তানের ২টি জেএফ-১৭ এবং একটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমানও ধ্বংস করা হয়।
পাকিস্তানের হামলার প্রেক্ষিতে, জম্মুর আর এস পুরা এলাকায় হাই অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে। ক্রমাগত সাইরেন বাজছে। বর্তমানে জম্মু শহরে মোবাইল নেটওয়ার্কও কাজ করছে না। সাতোয়ারী ক্যাম্পে আক্রমণের খবর আছে। অন্যদিকে, কুপওয়ারাতেও ভারী গোলাগুলি হয়েছে। তাংধরেও ভারী মর্টার শেলিং হয়েছে। পাশাপাশি পুঞ্চ এবং রাজৌরিতেও প্রচণ্ড গুলিবর্ষণ চলছে।
ভারতীয় বিমান বাহিনী নির্দিষ্ট স্থানগুলিতে দুর্ভেদ্য বলয় গড়ে তুলেছে। ল্যান্ড-টু-এয়ার মিসাইল সিস্টেম (হাই-এন্ড এসএএম ইউনিট) মোতায়েন করা হয়েছে। পাকিস্তানের প্রতিটি আক্রমণের পাল্টা জবাব দেওয়া হচ্ছে। জম্মু বিমানবন্দরের কাছে, পাঠানকোট, আখনুর সেক্টর এবং সাম্বা এলাকার কাছে এই সিস্টেম মোতায়েন করা হয়েছে। অন্যদিকে, জম্মু বিমানবন্দর থেকে যুদ্ধবিমান টেক অফ করতে দেখা গিয়েছে।
তথ্য অনুযায়ী, পাকিস্তান রাজস্থানের জয়সলমেরেও আক্রমণ করে। সেখানে বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে। এর ফলে জয়সলমীরেও বিদ্যুৎ বিভ্রাট দেখা দিয়েছে। জয়সলমীর প্রশাসন সম্পূর্ণ সতর্ক হয়ে উঠেছে। পাকিস্তান জয়সলমীর বিমানবন্দরে আক্রমণের চেষ্টা করেছে।
জন্ম বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে দুটি ড্রোন ভূপাতিত করা হয়েছে। এর সাথে সাথে পাঞ্জাবের গুরুদাসপুরেও ব্ল্যাকআউট জারি করা হয়েছে। অন্যদিকে, পাঠানকোট এয়ারওয়েজেও সাইরেন বাজছে। পাঠানকোটের সুজনপুর আসনে একটি ড্রোন দেখা গেছে, পাঠানকোট বিমান বাহিনী স্টেশনে ড্রোন থেকে গুলি চালানো বন্ধ করা হয়েছে।
আপনাদের জানিয়ে রাখি যে ৭-৮ মে রাতে পাকিস্তান ড্রোন এবং ক্ষেপণাস্ত্রের মাধ্যমে লুধিয়ানা, চণ্ডীগড় এবং অমৃতসর সহ ভারতের ১৫টিশহরে আক্রমণ করার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু ভারত এই প্রচেষ্টাকে রুখে দেয়।
খবরটি হিন্দিতে পড়তে এখানে ক্লিক করুন।