Advertisement

'কৃষকরাই ভারতের চালিকাশক্তি', চৌরিচৌরার আন্দোলনের শতবর্ষে বিশেষ বার্তা মোদীর

কৃষকরাই দেশের চালনাশক্তি, ভারতকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পথে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করে এসেছে কৃষকরাই। স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে চৌরিচৌরার ঘটনা তেমনই ইতিহাস, এমনই সুর শোনা গেল নরেন্দ্র মোদীর গলায়। 

কৃষকরাই দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে, আন্দোলন আবহে গুণগান মোদীরকৃষকরাই দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে, আন্দোলন আবহে গুণগান মোদীর
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 04 Feb 2021,
  • अपडेटेड 5:00 PM IST
  • স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে চৌরিচৌরার ঘটনা তেমনই ইতিহাস, এমনই সুর শোনা গেল নরেন্দ্র মোদীর গলায়
  • কৃষকরাই দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে, আন্দোলন আবহে গুণগান মোদীর
  • শতবর্ষ পূর্তি অনুষ্ঠানের উদ্বোধনে কৃষকদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হলেন প্রধানমন্ত্রী

বৃহস্পতিবার উত্তর প্রদেশের চৌরিচৌরা ঘটনার শতবর্ষ পূর্তি অনুষ্ঠানের উদ্বোধনে কৃষকদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হলেন প্রধানমন্ত্রী। কৃষকরাই দেশের চালনাশক্তি, ভারতকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পথে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করে এসেছে কৃষকরাই। স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে চৌরিচৌরার ঘটনা তেমনই ইতিহাস, এমনই সুর শোনা গেল নরেন্দ্র মোদীর গলায়। 

ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করে প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেছিলেন, “দুর্ভাগ্যজনক যে চৌরিচৌরার ঘটনার শহিদদের জন্য যতটা করা উচিত ছিল তেমন আলোচনা করা হয়নি, কিছু করাও হয়নি। এমনকী তাঁদের ইতিহাসের পাতায় যথাযথ জায়গাও দেওয়া হয়নি।" মোদী বলেন,  "তাঁদের রক্ত ​​দেশের মাটিতে রয়েছে এবং আমাদের অনুপ্রেরণা জুগিয়ে চলেছে প্রতিনিয়ত।”

শতবর্ষের সেই ঘটনা প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, "চৌরি চৌড়ার ঘটনা কেবল থানায় আগুন লাগানোর মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল না। ওই ঘটনা একটি বিশাল বার্তাও দেয় আমাদের। বিভিন্ন কারণে, এটিকে ছোটখাটো ঘটনা হিসাবে ধরা হয়েছিল। আগুন লেগেছিল আসলে মানুষের মনে।" 

আরও পড়ুন

দিল্লিতে চলা কৃষক আন্দোলন ও বিক্ষোভ প্রসঙ্গে মোদী বলেন, "কৃষকরা দেশের অগ্রগতির পেছনে রয়েছে। চৌরি চৌরা সংগ্রামেও তারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। গত ছয় বছরে কৃষকদের স্বাবলম্বী করার পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। এর ফলস্বরূপ, অতিমারী চলাকালীন সময়েও কৃষি খাত বৃদ্ধি পেয়েছে অর্থমন্ত্রকের বাজেটে।" 

প্রসঙ্গত, ১৯২২ সালে, উত্তর প্রদেশে একদল মুক্তিযোদ্ধা যখন প্রতিবাদ করছিল সেই সময় পুলিশ বিক্ষোভকারীদের উপর গুলি চালায়। ফলস্বরূপ, বিক্ষুব্ধ গোষ্ঠী চৌরিচৌরার একটি থানায় আগুন ধরিয়ে দেয়। উপস্থিত প্রায় ২৩ পুলিশ সদস্য ও অন্যান্য আধিকারিকরা সেই আগুনে প্রাণ হারায়।

Read more!
Advertisement
Advertisement