Advertisement

ভারতে প্রয়োজন এক দেশ ও এক নির্বাচন, সংবিধান দিবসে মন্তব্যে মোদীর

এক দেশ ও এক নির্বাচনের পক্ষে ফের একবার বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।  বৃহস্পতিবার কেভাদিয়ায় সংবিধান দিবস উপলক্ষ্যে একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন তিনি। সেই অনুষ্ঠানে, মুম্বই হামলার শহিদদের স্মরণ করেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী মোদী। ফাইল ছবি- পিটিআই
Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 26 Nov 2020,
  • अपडेटेड 5:32 PM IST
  • মুম্বই হামলার শহিদদের স্মরণ প্রধানমন্ত্রীর
  • এক দেশ ও এক নির্বাচনের পক্ষে বললেন মোদী
  • সন্ত্রাসবাদ ইস্যুতে পাকিস্তানকে খোঁচা মোদীর

এক দেশ ও এক নির্বাচনের পক্ষে ফের একবার বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।  বৃহস্পতিবার কেভাদিয়ায় সংবিধান দিবস উপলক্ষ্যে একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন তিনি। সেই অনুষ্ঠানে, মুম্বই হামলার শহিদদের স্মরণ করেন তিনি।

কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

এদিন ২৬/১১ মুম্বই হামলার স্মরণ করেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। তিনি বলেন, ২০০৮ সালে পাকিস্তান থেকে আসা জঙ্গিরা মুম্বইয়ে আক্রমণ করেছিল, এই আক্রমণে প্রচুর সাধারণ মানুষের সঙ্গে বিদেশের নাগরিক ও নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরাও প্রাণ হারিয়েছেন। আজকের ভারত নতুন নীতি নিয়ে সন্ত্রাসবাদের মুখোমুখি হচ্ছেঁ।

সেই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের দেশে সংবিধান রক্ষায় বিচার বিভাগের একটা বড় ভূমিকা রয়েছে। ৭০ এর দশকে এটি এটা ভাঙার চেষ্টা হয়েছিল, কিন্তু সংবিধানই তাতে বড় জবাব দিয়েছে। জরুরি সময়কালের পরে, সিস্টেম আরও উন্নত হচ্ছে, আমরা এর থেকে অনেক কিছু শিখতে পেরেছি। প্রত্যেক নাগরিকের গঠনতন্ত্রটি বোঝা উচিত এবং সেই অনুসারে এটি অনুসরণ করা উচিত।

এক দেশ ও এর নির্বাচন বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে বলেন, করোনার আমলে দেশের মানুষ সংবিধানের প্রতি বিশ্বাস আর জোরালোও হয়েছে। এবার সংসদে নির্ধারিত চেয়ে অনেক বেশি কাজ হয়েছে, সাংসদরা তাঁদের বেতন কেটেছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, করোনার মহামারির মধ্যেও দেশে একটি নির্বাচন হয়েছে, সেখানে সরকারও গঠন হয়েছে। আজ দেশে সংবিধান দিবস পালিত হচ্ছে এবং প্রত্যেকে গণতন্ত্রের উৎসবে অংশ নিচ্ছেন। প্রত্যেকেরই জাতীয় স্বার্থকে সামনে রেখে কাজ করা উচিত। জাতীয় ইস্যুতে যদি রাজনীতি হয় তবে তাতে সবারই লোকসান হবে।  সেইসঙ্গে তিনি বলেন, এক দেশ ও এর নির্বাচনের বিষয়ে প্রত্যেকের গুরুত্ব দিয়ে ভাবা প্রয়োজন।

প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেন, সর্দার সরোবর বাঁধে কাজ যাদের জন্য আটকে থেকে কোটি কোটি টাকা বেড়েছে। আজ তাঁদের মুখে কোনও আফশোস নেই। সর্দার প্যাটেল কখনই জনসংঘ বা বিজেপির সদস্য ছিলেন না, রাজনৈতিক ভেদাভেদ থাকা উচিত নয়। আজ মূর্তিটি দাঁড়িয়ে রয়েছে। আশেপাশের শহরগুলি এতে উপকৃত হয়েছে ও প্রচুর লোকের কর্মসংস্থান হয়েছে।
 

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement