Advertisement

Gaza Peace Plan: ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধে 'শান্তি'? ট্রাম্পের সঙ্গে নেতানিয়াহুরও নেতৃত্বে আপ্লুত মোদী

গাজায় শান্তি প্রতিষ্ঠার নেপথ্যে বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর মতো যোগ্য নেতৃত্ব রয়েছে, এমনটাই মনে করছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। গাজায় শান্তি প্রতিষ্ঠার ক্রেডিট ইজরায়েলি প্রধানমন্ত্রীকেই দিচ্ছেন তিনি। কী লিখলেন তাঁর প্রশংসায়?

নেতানিয়াহু, মোদী ও ট্রাম্পনেতানিয়াহু, মোদী ও ট্রাম্প
Aajtak Bangla
  • নয়াদিল্লি,
  • 09 Oct 2025,
  • अपडेटेड 10:51 AM IST
  • নেতানিয়াহুকে যোগ্য নেতা বলে উল্লেখ
  • গাজায় শান্তি প্রতিষ্ঠার ক্রেডিট ইজরায়েলি প্রধানমন্ত্রীকেই দিচ্ছেন মোদী
  • কী লিখলেন তাঁর প্রশংসায়?

গাজায় শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে প্রথম ধাপের ২০ দফা চুক্তিতে রাজি হামাস। বিষয়টিকে স্বাগত জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আর ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুকেই ক্রেডিট দিচ্ছেন তিনি। মোদীর কথায়, 'ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর শক্তিশালী নেতৃত্বের ফল এটা।'

এক্স হ্যান্ডল পোস্টে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী আশা প্রকাশ করেছেন, দ্রুত যুদ্ধবন্দিদের হামাস মুক্তি দেবে এবং গাজায় ত্রাণ পৌঁছে যাবে। গাজার মানুষকে স্থায়ী শান্তি দেওয়ার এই প্রক্রিয়া দ্রুত শুরু হবে বলেও আশাবাদী মোদী। 

ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা করেছিলেন ইজরায়েল এবং হামাস যুদ্ধবন্দিদের মুক্তি দিতে রাজি হয়েছে। দু'বছরের দীর্ঘ যুদ্ধের সমাপ্তি ঘটাতে প্রথম দফার শান্তি চুক্তিতেও রাজি তারা। এরপরই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর তরফে নেতানিয়াহুর প্রশংসা করে এক্সে পোস্ট করা হয়। 

জানা গিয়েছে, চুক্তি সম্পন্ন হওয়ার ৭২ ঘণ্টার মধ্যেই প্যালেস্তাইন এবং ইজরায়েলের মধ্যে বন্দি বিনিময় হবে। ২ হাজার প্যালেস্তাইন কয়েদির বিনিময়ে ছাড়া হবে সমস্ত বন্দি ইজরায়েলিদের। নিজের সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে এ কথা পোস্ট করে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, 'গর্বের সঙ্গে জানাচ্ছি, ইজরায়েলর এবং হামাস প্রথম ধাপের শান্তি চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে। এর অর্থা সমস্ত যুদ্ধবন্দি শীঘ্রই ছাড়া পাবে। স্থায়ী, দীর্ঘমেয়াদি শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ইজরায়েলও সেনা প্রত্যাহার করবে।' তাঁর আরও বক্তব্য, 'আরব এবং মুসলিম দেশের জন্য এ এক বিরাট দিন। আমেরিকা এবং বাকি দেশের জন্যও এটি গর্বের। কাতার, ইজিপ্ট, তুরস্কের মতো দেশগুলি, যারা মধ্যস্থতা করেছে, তাদেরও অনেক ধন্যবাদ। এই ঐতিহাসিক এবং অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটছে, শান্তি প্রক্রিয়া অংশগ্রহণকারী সকলকে তার জন্য ধন্যবাদ।'

৭ অক্টোবর ছিল ইজরায়েল, হামাস যুদ্ধের দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি। তার ঠিক একদিন পরই ইজিপ্টে এই শান্তি চুক্তি হয় বলে খবর। শান্তি চুক্তির আলোচনা পর্বে নিজের জামাই জারেদ কুশনের এবং বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফকে পাঠিয়েছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। ইজরায়েলের প্রতিনিধিত্ব করেন কূটনৈতিক বিষয়ক মন্ত্রী রন ডারমার। যিনি নেতানিয়াগুর ঘনিষ্ট বলেই পরিচিত। 

Advertisement

 

Read more!
Advertisement
Advertisement