Advertisement

ভারতের লক্ষ্য 'মহাকাশ', শ্রীহরিকোটার মতো আরও স্পেসপোর্টের শিলান্যাসে মোদী, কোথায়?

২৮ ফেব্রুয়ারি, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দেশের দ্বিতীয় মহাকাশ বন্দরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন, তারপর এখান থেকে ছোট রকেট উৎক্ষেপণ করা হবে। কুলসেকারাপট্টিনাম তামিলনাড়ুর একটি উপকূলীয় শহর। এটি বিখ্যাত থুথুকুডি জেলায় অবস্থিত। যাকে আগে তুতিকোরিন বলা হত। মহীশূরের পর এই শহরের দশেরা খুবই বিখ্যাত। এখানে ১২ দিন ধরে দশেরা পালিত হয়। মুক্তোর জন্য পরিচিত তুতিকোরিন এখন রকেট উৎক্ষেপণের জন্যও পরিচিত হবে। এখন এখান থেকে এএসএলভি এবং এসএসএলভির মতো ছোট রকেট উৎক্ষেপণ করা হবে। এছাড়া বেসরকারি রকেট উৎক্ষেপণের ব্যবস্থাও করা হবে।

দেশের দ্বিতীয় স্পেসপোর্ট
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 27 Feb 2024,
  • अपडेटेड 10:43 AM IST

 

কুলসেকারাপট্টিনাম তামিলনাড়ুর একটি উপকূলীয় শহর। এটি বিখ্যাত থুথুকুডি জেলায় অবস্থিত। যাকে আগে তুতিকোরিন বলা হত। মহীশূরের পর এই শহরের দশেরা খুবই বিখ্যাত। এখানে ১২ দিন ধরে দশেরা পালিত হয়। মুক্তোর জন্য পরিচিত তুতিকোরিন এখন রকেট উৎক্ষেপণের জন্যও পরিচিত হবে। এখন এখান থেকে এএসএলভি এবং এসএসএলভির মতো ছোট রকেট উৎক্ষেপণ করা হবে। এছাড়া বেসরকারি রকেট উৎক্ষেপণের ব্যবস্থাও করা হবে।

দেশের দ্বিতীয় মহাকাশ বন্দরটি ২০০০ একর জমির উপর নির্মিত হবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন। এই প্রকল্প তামিলনাড়ু রাজ্যে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রচার করবে। শ্রীহরিকোটায় দুটি লঞ্চ প্যাড আছে। এ ছাড়া সব লঞ্চের জন্য আলাদা অস্থায়ী লঞ্চ প্যাড তৈরি করতে হবে। অথবা দুটির যেকোনো একটি ব্যবহার করতে হবে।

 

তামিলনাড়ু বা বরং থুথুকুডি, কোরোমন্ডেল উপকূলে বঙ্গোপসাগরের পাশে এবং শ্রীলঙ্কার ঠিক উপরে অবস্থিত, এর আগে তুতিকোরিন বলা হত। তুতিকোরিন বন্দর ভারতের অন্যতম প্রধান বন্দর। এটি চেন্নাই থেকে প্রায় ৬০০ কিলোমিটার, তিরুবনন্তপুরম থেকে ১৯০ কিলোমিটার দূরে। এই বন্দরটি পান্ড্য সাম্রাজ্যের সঙ্গে সম্পর্কিত যারা ১২ শতক থেকে ১৪ শতক পর্যন্ত এখানে শাসন করেছিল।

 

থুথুকুড়িতে মুক্তার ব্যবসা হয়। এখান থেকেই মুক্তার ব্যবসা করা লোকজন সমুদ্রে ডুব দিয়ে মুক্তা বের করে। অথবা তাদের চাষ করে। এখানে মুক্তার ব্যবসা দেখে পর্তুগিজরা ১৫৪৮ সালে আক্রমণ করে। এর পরে ১৬৫৮ সালে ডাচরা আসে।

অবশেষে ১৮২৫ সালে ব্রিটিশ শাসকরা তুতিকোরিনের উপর একটি সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করে। ১৮৪২ সালে তুতিকোরিন বন্দরের আধুনিক নির্মাণ শুরু হয়। থুথুকুডিতে প্রচুর পরিমাণে লবণ চাষ করা হয়। এখানে লবণের চাহিদা সবচেয়ে বেশি রাসায়নিক শিল্পে। প্রতি বছর এখান থেকে ১.২ মিলিয়ন টন লবণ উৎপাদিত হয়।

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement