Advertisement

Puri Ratna Bhandar: পুরীর মন্দিরের রত্ন ভাণ্ডারে কী কী রয়েছে? এবার জানা যাবে, মুখ খুলল কর্তৃপক্ষ

অবশেষে সম্পন্ন হল পুরীর রত্ন ভাণ্ডারের সংস্কারের কাজ। জগন্নাথ মন্দিরের এই রহস্যময় রত্ন ভাণ্ডার নিয়ে এবার বড় তথ্য প্রকাশ করা হল। কী কী রয়েছে পুরীর রত্ন ভাণ্ডারে?

পুরীর রত্ন ভাণ্ডার পুরীর রত্ন ভাণ্ডার
Aajtak Bangla
  • পুরী ,
  • 08 Jul 2025,
  • अपडेटेड 2:49 PM IST
  • সম্পন্ন হল পুরীর রত্ন ভাণ্ডারের সংস্কারের কাজ
  • জগন্নাথ মন্দিরের এই রহস্যময় রত্ন ভাণ্ডার নিয়ে বড় ঘোষণা
  • কী কী রয়েছে পুরীর রত্ন ভাণ্ডারে?

পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভাণ্ডার নিয়ে বড় তথ্য প্রকাশ করা হল। গত বছর ১৪ জুলাই প্রায় ৪-৫ দশক পর খোলা হয়েছিল এই রহস্যময় রত্ন ভাণ্ডার। সেখান থেকে সমস্ত রত্ন, সোনা-দানা, হীরে-জহরত সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল অন্যত্র। তারপর শুরু হয়েছিল রত্ন ভাণ্ডারের সংস্কার। অবশেষে সমাপ্ত হয়েছে সেই প্রক্রিয়া। 

এ প্রসঙ্গে মঙ্গলবার সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের মুখ্য প্রশাসক অরবিন্দ কুমার পাড়ি বলেন, 'অস্থায়ী কয়েকটি স্ট্রংরুম তৈরি করে পুরীর রত্ন ভাণ্ডারের সমস্ত মূল্যবান রত্ন সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল গত বছরের ১৪ জুলাই। এরপর শুরু করা হয় সংস্কারের কাজ। সঙ্গে চলে সার্ভে। ২০২৪ সালের ১৭ ডিসেম্বর থেকে রত্ন ভাণ্ডারের রিপেয়ার ওয়ার্ক শুরু হয়। দুই ধাপে সেই কাজ চলে।' জানা গিয়েছে, প্রথম ধাপের সংস্কারের কাজ চলে ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৪ থেকে ২৮ এপ্রিল, ২০২৫ পর্যন্ত। দ্বিতীয় ধাপের সংস্কারের কাজ শুরু হয় ২৮ জুন, ২০২৫ থেকে। চলে ৭ জুলাই ২০২৫ পর্যন্ত। অর্থাৎ ৯৫ দিন ধরে রত্ন ভাণ্ডারের সংস্কারের কাজ চলে। 

পুরীর মন্দিরের মুখ্য প্রশাসক আরও জানিয়েছেন, ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণ (Archeological Survey Of India Or ASI) বিভাগের বিশেষজ্ঞরা মোট ৩৩২ ঘণ্টা এবং ৪৭ মিনিট ধরে সার্ভে এবং সংস্কারের কাজ করেছেন রত্ন ভাণ্ডারে। অরবিন্দ কুমার পাড়ি বলেন, 'গর্বের সঙ্গে জানাচ্ছি, রত্ন ভাণ্ডারের সংস্কারের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। ভিতর এবং বাইরে, দুই জায়গাতেই রিপায়ের ওয়ার্ক সম্পন্ন। এবার অস্থায়ী স্ট্রংরুম থেকে মূল্যবান গয়না সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে রত্ন ভাণ্ডারের আসল চেম্বারে। এবার শুরু হবে উদ্বাভবনের কাজ। সরকার ইতিমধ্যেই বিচারক বিশ্বনাথ রথের নেতৃত্বে একটি উচ্চস্তরের কমিটি গঠন করেছেন এই মর্মে।' অর্থাৎ খুব শীঘ্রই রত্ন ভাণ্ডারের মূল্যবান গয়না এবং এত দশক ধরে সেখানে কী কী গচ্ছিত ছিল তা জানা যাবে বলেই মিলল ইঙ্গিত। 

Advertisement

 

Read more!
Advertisement
Advertisement