Advertisement

Question Papers Leak: পরীক্ষায় প্রশ্নফাঁসে এবার জেল, কড়া আইন আনতে তোড়জোড় কেন্দ্রের

প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় অনিয়মকে কঠোরভাবে মোকাবিলা করতে সোমবার সংসদে নতুন বিল পেশ করল কেন্দ্রীয় সরকার। বিলে এই অপরাধে সর্বোচ্চ ১ থেকে ১০ বছরের জেল এবং ৩ থেকে ৫ লাখ টাকা জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে। সোমবার সংসদে পাবলিক এক্সামিনেশন (প্রিভেনশন অফ ফেয়ার মিন্স) বিল, ২০২৪ পেশ করা হয়েছে।

প্রতীকী ছবি।
Aajtak Bangla
  • দিল্লি ,
  • 05 Feb 2024,
  • अपडेटेड 12:59 PM IST
  • প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় অনিয়মকে কঠোরভাবে মোকাবিলা করতে সোমবার সংসদে নতুন বিল পেশ করল কেন্দ্রীয় সরকার।
  • বিলে এই অপরাধে সর্বোচ্চ ১ থেকে ১০ বছরের জেল এবং ৩ থেকে ৫ লাখ টাকা জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে।

প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় অনিয়মকে কঠোরভাবে মোকাবিলা করতে সোমবার সংসদে নতুন বিল পেশ করল কেন্দ্রীয় সরকার। বিলে এই অপরাধে সর্বোচ্চ ১ থেকে ১০ বছরের জেল এবং ৩ থেকে ৫ লাখ টাকা জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে।
সোমবার সংসদে পাবলিক এক্সামিনেশন (প্রিভেনশন অফ ফেয়ার মিন্স) বিল, ২০২৪ পেশ করা হয়েছে। সম্প্রতি এই বিল অনুমোদন করেছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। প্রস্তাবিত বিলে পড়ুয়াদের টার্গেট করা হচ্ছে না, তবে সংগঠিত অপরাধ, মাফিয়া এবং যোগসাজশের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার বিধান রয়েছে। এটি একটি কেন্দ্রীয় আইন হবে। 

বিলে একটি উচ্চ-স্তরের কারিগরি কমিটিরও প্রস্তাব করা হয়েছে, যা কম্পিউটারের মাধ্যমে পরীক্ষা প্রক্রিয়াকে আরও নিরাপদ করার জন্য সুপারিশ করবে। এটি একটি কেন্দ্রীয় আইন হবে এবং এটি কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে ভর্তির জন্য যৌথ প্রবেশিকা পরীক্ষা এবং পরীক্ষাগুলিকেও কভার করবে। 

বহুবার পেপার ফাঁসের ঘটনা ঘটেছে। সূত্র জানায়, পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস দেশব্যাপী একটি সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে, তাই প্রথমবারের মতো কেন্দ্রীয় আইন আনার প্রয়োজনীয়তা অনুভূত হয়েছে। গুজরাটের মতো কিছু রাজ্য এই সমস্যা মোকাবিলায় তাদের নিজস্ব আইন তৈরি হয়েছে। গত বছর, পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের পরে, রাজস্থানে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা, হরিয়ানায় গ্রুপ-ডি পদের জন্য সাধারণ যোগ্যতা পরীক্ষা (সিইটি), গুজরাটে জুনিয়র ক্লার্ক নিয়োগ পরীক্ষা এবং বিহারে কনস্টেবল নিয়োগ পরীক্ষা-সহ অন্যান্য পরীক্ষা বাতিল করা হয়েছিল।

উল্লেখ্য, পশ্চিমবঙ্গে এখন মাধ্যমিক পরীক্ষা চলছে। শুরু হয়েছে গত শুক্রবার থেকে। প্রতিবারের মতো এবারও পরীক্ষা শুরু হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছিল। পরীক্ষা বাতিল করা হয় মালদার দুই পরীক্ষার্থীর। 
মাধ্যমিক পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস রুখতে আগের বছরগুলিতে একাধিক পদক্ষেপ করতে দেখা গিয়েছিল পর্ষদকে। এ বারে আরও এক ধাপ এগিয়ে সর্বভারতীয় প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার ধাঁচে সিরিয়াল নম্বরের ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এই সিরিয়াল নম্বর ব্যবহার করা হয়েছে ‘ইউনিক কিউআর কোড’-এর মাধ্যমে।

Advertisement

এই কোড সাধারণত যে কোনও মোবাইল বা ইলেকট্রনিক্স গ্যাজেট ব্যবহার করে স্ক্যান করা যাবে না। প্রত্যেকের প্রশ্নপত্রেই আলাদা আলাদা কোড রয়েছে। কোনও কোডের সঙ্গে কোনও কোডের মিল নেই। তার ফলে কোন পরীক্ষার্থী কোন প্রশ্নপত্র পেয়েছে, তা পর্ষদ অফিসে বসে সহজেই চিহ্নিত করা যায়। অভিযোগ, কিন্তু তা সত্ত্বেও প্রশ্ন ফাঁসে ভয় পাচ্ছে না অনেকেই।

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement