Advertisement

Rain : প্রবল বর্ষণে নিখোঁজ ৩১, বন্ধ ২৪০ টিরও বেশি রাস্তা; হিমাচল প্রদেশে বাড়ছে উদ্বেগ

প্রবল বৃষ্টি হিমাচল প্রদেশে। তার জেরে সেই রাজ্যে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে একের পর এক রাস্তা। ইতিমধ্যেই নতুন করে বৃষ্টিপাত, বন্যা ও ভূমিধসের সতর্কতা জারি করা হয়েছে ভারতীয় মৌসম ভবনের তরফে।

Himachal Pradesh Rain Himachal Pradesh Rain
Aajtak Bangla
  • সিমলা ,
  • 06 Jul 2025,
  • अपडेटेड 4:08 PM IST
  • প্রবল বৃষ্টি হিমাচল প্রদেশে
  • তার জেরে সেই রাজ্যে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে একের পর এক রাস্তা

প্রবল বৃষ্টি হিমাচল প্রদেশে। তার জেরে সেই রাজ্যে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে একের পর এক রাস্তা। ইতিমধ্যেই নতুন করে বৃষ্টিপাত, বন্যা ও ভূমিধসের সতর্কতা জারি করা হয়েছে ভারতীয় মৌসম ভবনের তরফে। তাতে জানানো হয়েছে, কাংড়া, মান্ডি, সিরমৌর এই জেলাগুলোতে আগামী ২৪ ঘণ্টায় ২০৪.৪ মিলিমিটার বৃষ্টি হতে পারে। এতে ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কাও করা হয়েছে। 

শনিবার পর্যন্ত মান্ডি জেলার ১৭৬টি সহ প্রায় ২৪০টি রাস্তা বন্ধ রয়েছে। সেই রাজ্যের আবহাওয়া দফতরের তরফে উনা, বিলাসপুর, হামিরপুর, চাম্বা, সোলান, শিমলা এবং কুল্লু জেলায় ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টিপাতের জন্য কমলা সতর্কতা জারি করা হয়েছে। 

তাদের তরফে জানানো হয়েছে, 'IMD আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে চাম্বা, কাংড়া, মান্ডি, শিমলা এবং সিরমাউরের কিছু অংশে বন্যার সতর্কতা জারি করেছে।' এই প্রথম নয়, গত বছর ভারী বৃষ্টিপাত সেই রাজ্যে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছিল। তার জেরে মৃত্যু হয়েছিল ৫৫০ জনেরও বেশি লোকের। 

তবে পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য প্রস্তুত রয়েছেন বলে জানিয়েছেন হিমাচল প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী সুখবিন্দর সিং সুখু। তিনি জানিয়েছেন, সরকার সব রকমের পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে প্রস্তুত। মান্ডির মতো দুর্গম জেলাগুলোতে খচ্চরের মাধ্যমে ত্রাণ সামগ্রী পাঠানো হচ্ছে। যাঁরা বন্যায় ফেঁসে রয়েছে, তাঁদের নিরাপদ জায়গায় সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। রাজ্য সরকার ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে মাসে ৫ হাজার টাকা করে ঘরভাড়া দেবে। 

এই সপ্তাহের শুরুতে মান্ডি জেলায় ভূমিধসের ঘটনা ঘটে। তাতে ১৪ জন মারা যান। সেরাজ বিধানসভা কেন্দ্রের গোহর এবং থুনাগ মহকুমায় সর্বাধিক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। নিখোঁজ ৩১ জনকে খুঁজে বের করার জন্য এখনও অনুসন্ধান অভিযান চলছে। সেখানে নিয়ে যাওয়া হয়েছে স্নিফার ডগ। 

উপ-মুখ্যমন্ত্রী মুকেশ অগ্নিহোত্রী শুক্রবার থেকেই ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাযগুলোতে রয়েছেন। তিনি গোটা ব্যবস্থা তদারকি করছেন। সেই রাজ্যের সরকার প্রাথমিকভাবে ৫৪১ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি অনুমান করেছিল। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, সেই অঙ্ক ছাড়াতে পারে ৭০০ কোটি টাকা। 

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement