Advertisement

Saif Ali Khan: ১টা ৩৭-এ ENTRY, ২টো ৩৩-এ EXIT, সইফের উপর হামলাকারী কি শাহিদ?

গিরগাঁওয়ের ফকল্যান্ড রোড থেকে শাহিদকে আটক করে মুম্বইয়ের তাডদেব থানার পুলিশ। শাহিদের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যেই ৪ থেকে ৫টি বাড়িতে ঢুকে চুরির মামলা রয়েছে।

সইফ আলি খানসইফ আলি খান
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 17 Jan 2025,
  • अपडेटेड 2:21 PM IST
  • সইফ আলি খানের উপর হামলার ঘটনায় নতুন সিসিটিভি ফুটেজও প্রকাশ্যে এসেছে।
  • ওই ফুটেজে হামলাকারীকে অভিনেতার বাড়িতে ঢুকতে দেখা গিয়েছে।

বলিউড অভিনেতা সইফ আলি খানের উপর হামলার ঘটনায় শুক্রবার একজন সন্দেহভাজনকে আটক করেছে মুম্বই পুলিশ। ওই ব্যক্তির নাম শাহিদ। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। 

গিরগাঁওয়ের ফকল্যান্ড রোড থেকে শাহিদকে আটক করে মুম্বইয়ের তাডদেব থানার পুলিশ। শাহিদের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যেই ৪ থেকে ৫টি বাড়িতে ঢোকার মামলা রয়েছে। তবে শাহিদ, সইফ আলি খানের উপর হামলা করেছিল কিনা তা এখনও স্পষ্ট নয়।

হামলাকারীর নতুন ভিডিও প্রকাশ্যে 

সইফ আলি খানের উপর হামলার ঘটনায় নতুন সিসিটিভি ফুটেজও প্রকাশ্যে এসেছে। ওই ফুটেজে হামলাকারীকে অভিনেতার বাড়িতে ঢুকতে দেখা গিয়েছে।  দেখা যাচ্ছে, হামলাকারী সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠছে। মুখে কাপড় জড়ানো। পরনে কালো পোশাক এবং পায়ে চটি। ১৬ জানুয়ারি রাত ১টা ৩৭ মিনিটে এই ব্যক্তি সইফের বাড়িতে প্রবেশ করে। এরপর দুপুর ২টো ৩৩ মিনিটে সিঁড়ি দিয়ে নামতে দেখা গিয়েছে। নামার সময় মুখে কোনও কাপড় ছিল না।

১৬ জানুয়ারি রাত ২টোয় সইফ আলি খানের বাড়িতে ঢোকে ওই অজ্ঞাত ব্যক্তি। বাড়ির মহিলা কর্মীরা অ্যালার্ম বাজান। সইফ আলি খানের বেরিয়ে আসন। দুজনের মধ্যে ধস্তাধস্তির হয়। অভিনেতাকে ছুরি দিয়ে আঘাত করে সে। হামলাকারী সইফকে ৬ বার ছুরি দিয়ে হামলা করে। গুরুতর আহত হন অভিনেতা। ছুরির ভাঙা অংশ অভিনেতার মেরুদণ্ডের কাছে আটকে গিয়েছিল। মুম্বইয়ের লীলাবতী হাসপাতালে ভর্তি করা হয় সইফকে। তাঁর অস্ত্রোপচার সফল। এখন অভিনেতা বিপদমুক্ত। দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠছেন বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।

অভিনেতার অবস্থার উন্নতি হচ্ছে বলে জানিয়েছেন লীলাবতী হাসপাতালের চিকিৎসকরা। হাসপাতালে হাঁটতে বেরিয়েছেন। তাঁকে একটি বিশেষ ঘরে স্থানান্তরিত করা হচ্ছে। চিকিৎসক নিতিন ডাঙ্গে জানান,'সইফের শরীরে চার জায়গায় গভীর ক্ষত ছিল। তাঁর মেরুদণ্ডে ছুরির একটি টুকরো আটকে ছিল। যা মেরুদণ্ডের কর্ড স্পর্শ করছিল, কিন্তু ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। ছুরির টুকরোটি যদি ২ মিলিমিটার আরও গভীরে চলে যেত, সেক্ষেত্রে মেরুদণ্ডে গুরুতর আঘাত লাগতে পারত। সইফ আগামী কয়েক সপ্তাহ চলাফেরা করতে পারবেন না। কারণ মেরুদণ্ডে সংক্রমণের ঝুঁকি রয়েছে'।

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement