Advertisement

'দ্রুত অপরাধী ধরা পড়বে'; সইফের উপর হামলার ঘটনায় জানালেন মুখ্যমন্ত্রী ফড়নবিশ

সইফ আলি খানের ওপর ছুরি হামলার ঘটনায় মুম্বই পুলিশ এ পর্যন্ত ৪০-৫০ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। যাদের বক্তব্য রেকর্ড করা হয়েছে তাদের বেশিরভাগই সইফের পরিচিত। তার কর্মীদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। ছুরি হামলার ঘটনায়, পুলিশের দল একজন ব্যক্তিকেও আটক করেছে।

'দ্রুত অপরাধী ধরা পড়বে'; সইফের উপর হামলার ঘটনায় জানালেন মুখ্যমন্ত্রী ফড়নবিশ'দ্রুত অপরাধী ধরা পড়বে'; সইফের উপর হামলার ঘটনায় জানালেন মুখ্যমন্ত্রী ফড়নবিশ
Aajtak Bangla
  • মুম্বই,
  • 17 Jan 2025,
  • अपडेटेड 11:27 PM IST

সইফ আলি খানের উপর ছুরি হামলার বিষয়ে মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ বলেছেন যে পুলিশ অনেক সূত্র পেয়েছে এবং শীঘ্রই বিষয়টি সমাধান করা হবে। এ বিষয়ে তদন্ত চলছে বলে জানান তিনি। এর আগে তাঁর সরকারের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী (নগর) যোগেশ কদম বলেছিলেন যে এটি একটি চুরির ঘটনা। এর সঙ্গে কোনও অপরাধী চক্র জড়িত নয়।

সইফ আলি খানের ওপর ছুরি হামলার ঘটনায় মুম্বই পুলিশ এ পর্যন্ত ৪০-৫০ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। যাদের বক্তব্য রেকর্ড করা হয়েছে তাদের বেশিরভাগই সইফের পরিচিত। তার কর্মীদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। ছুরি হামলার ঘটনায়, পুলিশের দল একজন ব্যক্তিকেও আটক করেছে। যার চেহারা আক্রমণকারীর সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ বলে অভিযোগ রয়েছে। তবে জিজ্ঞাসাবাদে জানা গিয়েছে তিনি হামলাকারী নন। 

ধরা পড়ার ভয়ে জামাকাপড় পাল্টেছে
মুম্বই পুলিশের একাধিক টিম সইফ আলি খানের ওপর হামলার তদন্ত করছে। বলা হচ্ছে, পালানোর সময় সন্দেহভাজন ব্যক্তি ধরা এড়াতে তার জামাকাপড় পরিবর্তন করেছিল বলে অভিযোগ। সইফের বাড়ি এবং বান্দ্রার লাকি হোটেল এলাকার সিসিটিভি ফুটেজে জানা গিয়েছে, ঘটনার পর সন্দেহভাজন তার চেহারা বদলে ফেলেছে। বর্তমানে, মুম্বই পুলিশ অভিযুক্তদের গ্রেফতার করতে ৩৫ টিরও বেশি দল মোতায়েন করেছে। 

আরও পড়ুন

নিরাপত্তারক্ষী মোতায়েন ছিল, কিন্তু হামলাকারী ঢুকল কী করে?
মুম্বই পুলিশের কাছ থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, হামলাকারী সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে মুম্বইয়ের বান্দ্রা থানা এবং রেলওয়ে স্টেশনের মধ্যে দেখা গিয়েছে। সকাল ৮টা পর্যন্ত সন্দেহভাজন ব্যক্তি বান্দ্রা এলাকায় ঘোরাফেরা করলেও পুলিশ তাকে গ্রেফতার করতে পারেনি। ভবনের দুদিকের গেটে নিরাপত্তারক্ষী মোতায়েন থাকা সত্ত্বেও হামলাকারীরা কীভাবে ভবনে প্রবেশ করল তাও খতিয়ে দেখছে পুলিশ।


 

Read more!
Advertisement
Advertisement