Advertisement

Samudrayaan: সাগরের অতলে কী রহস্য? ভারতের সমুদ্রযানের প্রস্তুতি শুরু, ৩ বিজ্ঞানী যাবেন ৬০০০ মিটার গভীরে

Samudrayaan: চন্দ্রযানের পর এবার সমুদ্রঅভিযানের প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত। সমুদ্রের ৬০০০ মিটার গভীরে ৩ জন বিজ্ঞানীকে নিয়ে গবেষণামূলক অভিযান চালাতে তৈরি হচ্ছে দেশ। বৃহস্পতিবার রাজ্যসভায় কেন্দ্রীয় ভূ-বিজ্ঞান মন্ত্রী কিরেণ রিজিজু এ কথা জানিয়েছেন।

সাগরের অতলে কী রহস্য? ভারতের সমুদ্রযানের প্রস্তুতি শুরু, ৩ বিজ্ঞানী যাবেন ৬০০০ মিটার গভীরে।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 03 Aug 2023,
  • अपडेटेड 6:35 PM IST
  • চন্দ্রযানের পর এবার সমুদ্রঅভিযানের প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত।
  • সমুদ্রের ৬০০০ মিটার গভীরে ৩ জন বিজ্ঞানীকে নিয়ে গবেষণামূলক অভিযান চালাতে তৈরি হচ্ছে দেশ।
  • বৃহস্পতিবার রাজ্যসভায় কেন্দ্রীয় ভূ-বিজ্ঞান মন্ত্রী কিরেণ রিজিজু এ কথা জানিয়েছেন।

Samudrayaan: চন্দ্রযানের পর এবার সমুদ্রঅভিযানের প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত। সমুদ্রের ৬০০০ মিটার গভীরে ৩ জন বিজ্ঞানীকে নিয়ে গবেষণামূলক অভিযান চালাতে তৈরি হচ্ছে দেশ।

ভারতের সমুদ্রযান প্রকল্প, গভীর সমুদ্র এবং এর সম্পদ অন্বেষণের লক্ষ্যে, একটি ডুবো যানে ৬০০০ মিটার গভীরতায় তিনজনকে পাঠাবে। বৃহস্পতিবার রাজ্যসভায় একটি প্রশ্নের লিখিত জবাবে কেন্দ্রীয় ভূ-বিজ্ঞান মন্ত্রী কিরেণ রিজিজু এ কথা জানিয়েছেন।

সমুদ্রযান প্রকল্পটি ভারতের প্রথম মনুষ্যবাহী সমুদ্র মিশন। এই প্রকল্পটি গভীর সমুদ্রের সম্পদ এবং জীববৈচিত্র্যের মূল্যায়ন ও গবেষণা করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। সমুদ্রযান প্রকল্পটি সমুদ্রের বাস্তুতন্ত্রকে অপরিবর্তিত রেখে শুধুমাত্র সামুদ্রিক সম্পদ ও জীববৈচিত্র্যের অনুসন্ধানের উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হবে।

প্রকল্পটি বৃহত্তর গভীর মহাসাগরে বৈচিত্র্যের অনুসন্ধান ও গবেষণা ভিত্তিক মিশনের অংশ, যা কেন্দ্রের ব্লু ইকোনমি নীতির অংশবিশেষ। এই নীতির লক্ষ্য দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, উন্নত জীবিকা, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং সমুদ্রের বাস্তুতন্ত্রের স্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য স্থায়ীভাবে সমুদ্র সম্পদ ব্যবহার করা।

সমুদ্রযান প্রকল্পটি ২০২৬ সালের মধ্যে বাস্তবায়িত হবে বলে আশা করা হচ্ছে। চেন্নাইয়ের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ওশান টেকনোলজি (NIOT) ডিজাইন ও তৈরি করছে। 'মৎস্য ৬০০০' নামের একটি ডুবো যান মানুষের নিরাপত্তার জন্য প্রয়োজনীয় যাবতীয় ব্যবস্থা সহ ১২ ঘণ্টা এবং জরুরি পরিস্থিতিতে ৯৬ ঘণ্টা পর্যন্ত গভীর সমুদ্রের জলের চাপ সহ্য করার ক্ষমতা রাখে।

সমুদ্র বিজ্ঞানীদের সরাসরি হস্তক্ষেপে অনাবিষ্কৃত গভীর সমুদ্র অঞ্চলগুলি পর্যবেক্ষণ এবং ধারণা পেতে সাহায্য করবে। পাঁচ বছরের মেয়াদে সমুদ্রযান প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত গভীর মহাসাগর মিশনের ব্যয় ধরা হয়েছে ৪,০৭৭ কোটি টাকা। এই মিশন মিশন পরিচালনার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, ফ্রান্স, জাপান এবং চিন সহ একাধিক দেশের বিশেষজ্ঞ, প্রযুক্তিগত সহায়তা নিতে পারে ভারত।

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement