Advertisement

Sana Khan: বিজেপির সংখ্যালঘু নেত্রীকে পিটিয়ে খুন করে দেহ নদীতে, ধৃত স্বামী

বিজেপির মহারাষ্ট্র ইউনিটের সংখ্যালঘু শাখার প্রধান সানা খান, যিনি গত এক সপ্তাহ ধরে নিখোঁজ ছিলেন, তাঁকে তাঁর স্বামী খুন করেছে, জবলপুর পুলিশ জানিয়েছে। জব্বলপুর ও নাগপুর পুলিশ যৌথ অভিযানে মূল অভিযুক্ত অমিত ওরফে পাপ্পু সাহুকে গ্রেফতার করেছে। সানা অমিতের সঙ্গে দেখা করতে নাগপুর থেকে মধ্যপ্রদেশের জবলপুর গিয়েছিলেন এবং দু'দিনের মধ্যে বাড়ি ফেরার কথা ছিল কিন্তু তিনি ফিরে আসেননি।

ফাইল ছবি।ফাইল ছবি।
Aajtak Bangla
  • দিল্লি ,
  • 12 Aug 2023,
  • अपडेटेड 11:21 AM IST
  • বিজেপির মহারাষ্ট্র ইউনিটের সংখ্যালঘু শাখার প্রধান সানা খান, যিনি গত এক সপ্তাহ ধরে নিখোঁজ ছিলেন, তাঁকে তাঁর স্বামী খুন করেছে, জবলপুর পুলিশ জানিয়েছে।
  • জব্বলপুর ও নাগপুর পুলিশ যৌথ অভিযানে মূল অভিযুক্ত অমিত ওরফে পাপ্পু সাহুকে গ্রেফতার করেছে।

বিজেপির মহারাষ্ট্র ইউনিটের সংখ্যালঘু শাখার প্রধান সানা খান, যিনি গত এক সপ্তাহ ধরে নিখোঁজ ছিলেন, তাঁকে তাঁর স্বামী খুন করেছে, জবলপুর পুলিশ জানিয়েছে। জব্বলপুর ও নাগপুর পুলিশ যৌথ অভিযানে মূল অভিযুক্ত অমিত ওরফে পাপ্পু সাহুকে গ্রেফতার করেছে। সানা অমিতের সঙ্গে দেখা করতে নাগপুর থেকে মধ্যপ্রদেশের জবলপুর গিয়েছিলেন এবং দু'দিনের মধ্যে বাড়ি ফেরার কথা ছিল কিন্তু তিনি ফিরে আসেননি।

অমিত শাহ মদ চোরাচালানের ব্যবসায় জড়িত ছিলেন এবং জবলপুরের কাছে রাস্তার ধারে একটি খাবারের দোকান চালাতেন। আর্থিক লেনদেন নিয়ে সানা ও পাপ্পুর মধ্যে বিরোধ চলছিল। জিজ্ঞাসাবাদে সানা খানকে খুনের কথা স্বীকার করেছে অমিত। অভিযুক্ত বলেছে যে সে সানাকে তার নিজের বাড়িতে মারধর করেছিল, যার ফলে তার মৃত্যু হয়েছিল। এরপর জব্বলপুর থেকে প্রায় ৪৫ কিলোমিটার দূরে হিরণ নদীতে তাঁর লাশ ফেলে দেন। পুলিশ ধৃতদের জেরা করছে।

পুলিশ জানিয়েছে, সানা ও অমিত বিবাহিত এবং তাঁদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে অর্থ নিয়ে বিরোধ চলছিল। সানা অমিতের সাথে দেখা করতে নাগপুর থেকে জবলপুরে এসেছিলেন, এবং তাদের বৈঠকের সময় একটি উত্তপ্ত তর্ক শুরু হয়েছিল। এরপর অমিত সানার মাথায় আঘাত করলে তাঁর মৃত্যু হয়। পুলিশ আরও উল্লেখ করেছে যে, এই মামলায় আরও একজন জড়িত রয়েছে এবং তারা সক্রিয়ভাবে এই ব্যক্তির সন্ধান করছে। বর্তমানে গ্রেফতারকৃত আসামীকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ।

সানা খান ২ আগস্ট নাগপুর থেকে জব্বলপুরে আসেন এবং এরপর নিখোঁজ হন। তার পরিবারের সদস্যরা তাঁর সন্ধানে জব্বলপুরে এসেছিলেন। জব্বলপুর এবং নাগপুর পুলিশের মধ্যে একটি তদন্ত শুরু করেছিল।

 

Read more!
Advertisement
Advertisement