Advertisement

Kanchenjungha: মুগ্ধ হবেন! বিহার থেকে স্পষ্ট কাঞ্চনজঙ্ঘা, শিলিগুড়ি থেকেও, VIRAL

বিহারের জয়নগরে জানলা খুলতেই দেখা গেল বরফে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা। বিরল মুহূর্তের সাক্ষী জয়নগরবাসী। এদিকে, আকাশ পরিষ্কার হতেই শিলিগুড়ি থেকে দেখা গেল দেশের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ।

বিহার থেকে দেখা যাচ্ছে কাঞ্চনজঙ্ঘাবিহার থেকে দেখা যাচ্ছে কাঞ্চনজঙ্ঘা
Aajtak Bangla
  • বিহার ,
  • 09 Oct 2025,
  • अपडेटेड 11:45 AM IST
  • বিহার থেকে দেখা গেল বরফে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা
  • আকাশ পরিষ্কার হতেই বিরল দৃশ্য
  • এদিকে শিলিগুড়ি থেকেও দৃশ্যমান কাঞ্চনজঙ্ঘা

নাগাড়ে চলা বৃষ্টি বন্ধ হয়ে আকাশ পরিষ্কার হতেই বিরল দৃশ্য দেখা গেল বিহারে। সীমানার জেলা জয়নগরে দৃশ্যমান হল কাঞ্চনজঙ্ঘা শৃঙ্গ। বরফে ঢাকা সেই পাহাড়চূড়া দেগে মুগ্ধ স্থানীয় বাসিন্দারা। 

নেপালের একটি হিমবাহ থেকে তৈরি কমলা নদীর পাড়ে অবস্থিত এই জয়নগর। ভারত এবং নেপালের একদম সীমান্তবর্তী এলাকা এটি। সাংস্কৃতিক দিক থেকেও জয়নগর বিখ্যাত। সাধারণত এখানকার আবহাওয়া মনোরম থাকে সারা বছরই। দূষণ, কুয়াশা সেভাবে চোখে পড়ে না। আকাশে মেঘ না থাকায় মাঝে মাঝেই হিমালয় দৃশ্যমান হয়। তবে এবার কাঞ্চনজঙ্ঘার ভিউ দেখে অবাক হয়ে গিয়েছেন জয়নগরবাসী।

 স্থানীয়রা জানাচ্ছেন, সাধারণত চৈত্র বৈশাখ এবং আশ্বিন কার্তিক মাস অর্থাৎ সরস্বতী পুজো, দোল কিংবা রাম নবমীর সময় এবং দুর্গাপুজোর আশপাশে আকাশ পরিষ্কার থাকে। তখন মাঝে মধ্যে পর্বতশৃঙ্গ দৃশ্যমান হয়। 

আরও পড়ুন

শিলিগুড়ি থেকে দৃশ্যমান কাঞ্চনজঙ্ঘা

এবার জয়নগরের উঁচু বিল্ডিংগুলি থেকে স্পষ্ট দেখা গিয়েছে কাঞ্চনজঙ্ঘা। হাইরাইসের ছাদে দাঁড়াতেই মনে হচ্ছিল, যেন হাত বাড়ালেই ছোঁয়া যাবে দেশের সর্বোচ্চ এই শৃঙ্গ। কমলা নদীর উপর ব্রিজে দাঁড়িয়ে কাঞ্চনজঙ্ঘার উপর সূর্যের আভা পড়ার পর আকাশের মোহময়ী রূপ দেখার অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করেছেন জয়নগরবাসী। অনেকেই সেই মুহূর্ত ক্যামেরাবন্দি করেছেন। প্রথমে তামাটে, তারপর সোনালী, তারপর রুপোলী এবং সবচেয়ে সূর্যাস্তের সময়ে ব্রোঞ্জ রঙা কাঞ্চনজঙ্ঘা মুগ্ধ করেছে সকলকে। 

এই জয়নগর থেকেই শুরু হচ্ছে নেপালের রেললাইন। নেপালের জনকপুর যাওয়ার জন্য অনেক যাত্রী জয়নগর থেকে ট্রেনে ওঠেন। 

এদিকে, দুর্যোগ কেটে গিয়ে আকাশ পরিষ্কার হয়েছে উত্তরবঙ্গেও। ফলে দার্জিলিং, এমনকী শিলিগুড়ি থেকেই স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে কাঞ্চনজঙ্ঘা। দুর্যোগের প্রহল কাটিয়ে সে দৃশ্য দেখতে ভিড় জমিয়েছেন পর্যটকরা। 

 

Read more!
Advertisement
Advertisement