Advertisement

September Monsoon Withdraw: সেপ্টেম্বরেই বর্ষার বিদায় নেওয়া শুরু, তারিখ জানিয়ে দিল IMD

উত্তর-পশ্চিম ভারত থেকে বর্ষা বিদায় নিতে চলেছে। শুক্রবার আইএমডি জানিয়েছে, ১৫ সেপ্টেম্বর মৌসুমী বায়ুর বিদায় নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। সাধারণত, ১৭ সেপ্টেম্বর থেকে উত্তর-পশ্চিম ভারত থেকে বর্ষা সরে যেতে শুরু করে। ১৫ অক্টোবরের মধ্যে সম্পূর্ণরূপে সরে যায়। এবার আগাম বর্ষা বিদায় হতে চলেছে।

বর্ষা বিদায় শীঘ্রইবর্ষা বিদায় শীঘ্রই
Aajtak Bangla
  • নয়াদিল্লি,
  • 12 Sep 2025,
  • अपडेटेड 4:25 PM IST

উত্তর-পশ্চিম ভারত থেকে বর্ষা বিদায় নিতে চলেছে। শুক্রবার আইএমডি জানিয়েছে, ১৫ সেপ্টেম্বর দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী বায়ুর বিদায় নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। সাধারণত, ১৭ সেপ্টেম্বর থেকে উত্তর-পশ্চিম ভারত থেকে বর্ষা সরে যেতে শুরু করে। ১৫ অক্টোবরের মধ্যে সম্পূর্ণরূপে সরে যায়। এবার আগাম বর্ষা বিদায় হতে চলেছে।

আইএমডি জানিয়েছে, "১৫ সেপ্টেম্বরের দিকে পশ্চিম রাজস্থানের কিছু অংশ থেকে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী বায়ু বিদায় নেওয়ার পরিস্থিতি অনুকূল হয়ে উঠছে।"

এ বছর, ৮ জুলাই স্বাভাবিক সময়ের ৯ দিন আগেই দেশে বর্ষা ঢোকে। ২০২০ সালের পাঁচ বছর পর স্বাভাবিক সময়ের আগে বর্ষা ঢোকে। ২৬ জুনের মধ্যে সমগ্র বর্ষা ঢুকে পড়ে।

২৪ মে কেরালায় বর্ষা পৌঁছয়। ২০০৯ সালের পর এবছর আগাম বর্ষা ঢুকতে দেখা যায়। চলতি বছর দেশজুড়ে বর্ষায় বৃষ্টির পরিমাণ বেশি ছিল। দেশে এখন পর্যন্ত বর্ষায় ৮৩৬.২ মিমি বৃষ্টিপাত হয়েছে। যেখানে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাত ৭৭৮.৬ মিমি, যা ৭ শতাংশ বেশি।

মে মাসে আইএমডি পূর্বাভাস দিয়েছিল, জুন-সেপ্টেম্বর বর্ষার মরসুমে ভারতে দীর্ঘমেয়াদী গড়ে ৮৭ সেমি বৃষ্টিপাতের ১০৬ শতাংশ বৃষ্টিপাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।  ৫০ বছরে গড়ে ৯৬ থেকে ১০৪ শতাংশের মধ্যে বৃষ্টিপাতকে 'স্বাভাবিক' বলে মনে করা হয়। ভারতের কৃষিক্ষেত্রের জন্য বর্ষা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দেশের প্রায় ৪২ শতাংশ জনসংখ্যার কৃষিকাজের ওপর নির্ভরশীল। কৃষিকাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে। দেশের জিডিপিতে ১৮.২ শতাংশ অবদান রাখে কৃষিকাজ।

বাংলা থেকে বর্ষা বিদায় কবে?
বর্ষা বিদায়ের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। খুব শীঘ্রই বাংলা থেকেও বর্ষা বিদায়ের পালা শুরু হয়ে যাবে। তবে বাংলা থেকে কত তারিখে এবছরের মতো বর্ষা বিদায় নিচ্ছে তা এখনও জানায়নি মৌসম ভবন। 

আপাতত উত্তরবঙ্গের বেশ কয়েকটি জেলায় আবহাওয়া পরিস্থিতি উদ্বেগজনক রয়েছে। কোচবিহার ও উত্তর দিনাজপুরে বজ্রবিদ্যুৎ সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। ঘণ্টায় ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার বেগে দমকা হাওয়া বইতে পারে। এর জেরে ওই সব জেলায় হলুদ সতর্কতা জারি করেছে আবহাওয়া দফতর।

Advertisement

দক্ষিণবঙ্গে বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার বজ্রবিদ্যু-সহ বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকলেও সপ্তাহান্তে, অর্থাৎ শনিবার ও রবিবার বৃষ্টি কমবে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। তবে উত্তরবঙ্গের দার্জিলিং, কালিম্পং ও কোচবিহারে বৃষ্টি অব্যাহত থাকবে। অন্তত শনিবার পর্যন্ত সেখানে বৃষ্টিপাত চলবে বলে পূর্বাভাস।

Read more!
Advertisement
Advertisement