Advertisement

Stray Dogs: স্কুল-হাসপাতালের আশপাশে আর নয় পথ কুকুর, বড় নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

দেশজুড়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল, বাস ও রেলস্টেশন সহ জনবহুল এলাকায় পথ কুকুরদের উপস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করল শীর্ষ আদালত। শুক্রবার সুপ্রিম কোর্ট স্পষ্ট নির্দেশ দিয়েছে, এই ধরনের জায়গা থেকে সমস্ত পথ কুকুরকে সরিয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে স্থানান্তর করতে হবে।

পথ কুকুর নিয়ে বড় নির্দেশ কোর্টের।-ফাইল ছবিপথ কুকুর নিয়ে বড় নির্দেশ কোর্টের।-ফাইল ছবি
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 07 Nov 2025,
  • अपडेटेड 11:38 AM IST
  • দেশজুড়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল, বাস ও রেলস্টেশন সহ জনবহুল এলাকায় পথ কুকুরদের উপস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করল শীর্ষ আদালত।
  • শুক্রবার সুপ্রিম কোর্ট স্পষ্ট নির্দেশ দিয়েছে, এই ধরনের জায়গা থেকে সমস্ত পথ কুকুরকে সরিয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে স্থানান্তর করতে হবে।

দেশজুড়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল, বাস ও রেলস্টেশন সহ জনবহুল এলাকায় পথ কুকুরদের উপস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করল শীর্ষ আদালত। শুক্রবার সুপ্রিম কোর্ট স্পষ্ট নির্দেশ দিয়েছে, এই ধরনের জায়গা থেকে সমস্ত পথ কুকুরকে সরিয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে স্থানান্তর করতে হবে।

বিচারপতি বিক্রম নাথ, সন্দীপ মেহতা ও এনভি আঞ্জারিয়ার বেঞ্চ এই নির্দেশ দেন। আদালত জানিয়েছে, আশ্রয়কেন্দ্রে স্থানান্তরের পর কুকুরদের যেখান থেকে ধরা হয়েছে, সেখানেই আবার ফেরত দেওয়া যাবে না।

শীর্ষ আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী, সমস্ত রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলকে নিজেদের এলাকায় সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল, ক্রীড়া কমপ্লেক্স ও অন্যান্য জনসমাগমস্থল চিহ্নিত করতে হবে। সংশ্লিষ্ট জেলা ম্যাজিস্ট্রেটদের বলা হয়েছে, এই সব স্থানে যেন সঠিকভাবে বেড়া বা নিরাপত্তা ঘের থাকে, যাতে কোনও পথ প্রাণী প্রবেশ করতে না পারে।

আদালত আরও জানায়, এই স্থানগুলোতে নিয়মিত পরিদর্শন চালাতে হবে যাতে কোথাও পথ কুকুর না থাকে। যদি বাসস্ট্যান্ড বা রেলস্টেশনের মতো জায়গায় কুকুর দেখা যায়, সেক্ষেত্রে তাদের অবিলম্বে উদ্ধার করে আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে যেতে হবে।

সুপ্রিম কোর্টের এই নির্দেশ কার্যকর হলে স্কুল, হাসপাতাল ও অন্যান্য জনবহুল এলাকায় কুকুরের কামড় বা দুর্ঘটনা সংক্রান্ত আশঙ্কা অনেকটাই কমবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। পাশাপাশি, আশ্রয়কেন্দ্রগুলিতে পর্যাপ্ত খাদ্য, চিকিৎসা ও যত্নের ব্যবস্থাও নিশ্চিত করতে হবে, এমন বার্তাও উঠে এসেছে আদালতের পর্যবেক্ষণে।

 

Read more!
Advertisement
Advertisement