Advertisement

জয় হিন্দ! ভয়ঙ্কর ফাইটার জেট Tejas এবার উড়ানের অপেক্ষায়, হাল খারাপ হবে পাকিস্তানের

নতুন তেজসের সাথে রাজস্থানের যোধপুরে একটি তৃতীয় স্কোয়াড্রন তৈরি হবে। তার মানে পাকিস্তান কোনও ধরনের দুষ্কর্ম করতে গিয়ে এবার হাজারবার ভাববে। এই ফাইটার জেটটি বিশ্বের সেরা হালকা যুদ্ধবিমান।

উড়ানের জন্য প্রস্তুত ভয়ঙ্কর ফাইটার জেট Tejas
Aajtak Bangla
  • নয়াদিল্লি,
  • 22 Mar 2024,
  • अपडेटेड 3:40 PM IST

ভারতীয় বায়ুসেনার নতুন ফাইটার জেট অর্থাৎ তেজস MK1A-এর প্রথম ফ্লাইট দু-এক দিনের মধ্যেই উড়ান শুরু করবে।  ফলে পাকিস্তানের হাল খারাপ হতে পারে। হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক্স লিমিটেডের (HAL) এর সুবিধায় ট্যাক্সি ট্রায়াল সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। এই ফাইটার জেটটি এর পুরানো সংস্করণ MK1 কে শক্তি জোগাবে।

নতুন তেজসের সাথে রাজস্থানের যোধপুরে একটি তৃতীয় স্কোয়াড্রন তৈরি হবে। তার মানে পাকিস্তান কোনও ধরনের দুষ্কর্ম করতে গিয়ে এবার হাজারবার ভাববে। এই ফাইটার জেটটি বিশ্বের সেরা হালকা যুদ্ধবিমান।

আসুন জেনে নেই এর বৈশিষ্ট্য

ডিজিটাল ফ্লাই বাই ওয়্যার ফ্লাইট কন্ট্রোল কম্পিউটার (ডিএফসিসি) বসানো হয়েছে। তেজস এমকে-১এ ফাইটার জেটে। সহজ ভাষায়, DFCC মানে একটি ফাইটার জেট থেকে ম্যানুয়াল ফ্লাইট নিয়ন্ত্রণ অপসারণ এবং একটি ইলেকট্রনিক ইন্টারফেস ইনস্টল করা। অর্থাৎ কম্পিউটার উড়ানোর সময় পাইলট অনুযায়ী বিমানটিকে ভারসাম্য বজায় রাখে।

এই সিস্টেমের মাধ্যমে, রাডার, লিফট, আইলারন, ফ্ল্যাপ এবং ইঞ্জিন ইলেকট্রনিকভাবে নিয়ন্ত্রিত হয়। তারের মাধ্যমে ফ্লাই ফাইটার জেটকে স্থিতিশীল করে। এটি বিমানটিকে আরও নিরাপদ করে তোলে। অন্যান্য ফাইটার জেটের তুলনায় এই জেটটি আসলে খুবই ছোট। তাই এটি ফাইটার জেট হিসেবে শত্রুর রাডারে আসে না। এই প্রতারণার সুযোগ নিয়ে তেজসের ওপর হামলা হতে পারে।

তেজস আধুনিক সুযোগ-সুবিধা দিয়ে সজ্জিত

বিমানটির আপগ্রেডেড সংস্করণ, তেজস এমকে-১এ, উন্নত মিশন কম্পিউটার, উচ্চ কার্যক্ষমতাসম্পন্ন ডিজিটাল ফ্লাইট কন্ট্রোল কম্পিউটার (ডিএফসিসি এমকে-১এ), স্মার্ট মাল্টি-ফাংশন ডিসপ্লে (এসএমএফডি), উন্নত ইলেকট্রনিকভাবে স্ক্যান করা অ্যারে (এইএসএ) রাডার, উন্নত। স্ব- এখানে সুরক্ষা জ্যামার, ইলেকট্রনিক ওয়ারফেয়ার স্যুট ইত্যাদি সুবিধা রয়েছে।

এই ফাইটার জেটটি তেজস এমকে-১ এর মতো হলেও এতে কিছু পরিবর্তন করা হয়েছে। যেমন এটি অত্যাধুনিক ইলেকট্রনিক ওয়ারফেয়ার স্যুট, চমৎকার AESA রাডার, স্ব-সুরক্ষা জ্যামার, রাডার সতর্কতা রিসিভার দিয়ে সজ্জিত। এছাড়া বাইরে থেকেও ইসিএম পড বসানো যায়।

Advertisement

২২০০ কিমি/ঘন্টা গতি, ৭৩৯ কিমি যুদ্ধের পরিসর

মার্ক-১ এ আগের ভেরিয়েন্টের তুলনায় কিছুটা হালকা। তবে এটি আকারে সমান বড়। এর মানে ৪৩.৪ ফুট দৈর্ঘ্য। উচ্চতা ১৪.৫ ফুট। সর্বোচ্চ ২২০০ কিমি/ঘন্টা বেগে উড়তে পারে। যুদ্ধের পরিসীমা ৭৩৯ কিলোমিটার। যাইহোক, এর ফেরি রেঞ্জ ৩০০০ কিলোমিটার।

এই বিমানটি সর্বোচ্চ ৫০ হাজার ফুট উচ্চতায় পৌঁছাতে পারে। এতে মোট ৯টি হার্ড পয়েন্ট রয়েছে। এ ছাড়া একটি ২৩ মিমি টুইন-ব্যারেল কামান বসানো হয়েছে। হার্ডপয়েন্টে ৯ টি ভিন্ন রকেট, মিসাইল, বোমা স্থাপন করা যায়। অথবা আপনি তাদের মিশ্রিত করতে পারেন।

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement