Advertisement

Telangana tunnel collapse: তেলঙ্গানায় টানেলে ধস, ২০০ মিটার ধ্বংসস্তূপের ওপারে আটকে ৮ শ্রমিক

শনিবার তেলঙ্গানার নাগারকুরনুল জেলায় একটি সুড়ঙ্গের ছাদ ধসে আটকে পড়লেন আটজন শ্রমিক। তাঁদের উদ্ধারের জন্য জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী (NDRF) এবং রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী (SDRF) যৌথভাবে অভিযানে নেমেছে।

Aajtak Bangla
  • নাগারকুরনুল,
  • 23 Feb 2025,
  • अपडेटेड 11:58 AM IST

শনিবার তেলঙ্গানার নাগারকুরনুল জেলায় একটি সুড়ঙ্গের ছাদ ধসে আটকে পড়লেন আটজন শ্রমিক। তাঁদের উদ্ধারের জন্য জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী (NDRF) এবং রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী (SDRF) যৌথভাবে অভিযানে নেমেছে।

পাশাপাশি সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ার টাস্ক ফোর্স (ETF) মোতায়েন করা হয়েছে। আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে তাঁরা দুর্ঘটনাস্থলে বিপর্যয় মোকাবিলায় সাহায্য করছেন। ধস কেটে ভিতর পর্যন্ত রাস্তা করতে সময় লাগবে। ততক্ষণের মধ্যে শ্রমিকদের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন ও খাবার, পোশাক পাঠানোর ব্যবস্থায় সাহায্য করছেন ইঞ্জিনিয়াররা। 

উদ্ধারকারী টিমের সদস্যরা জানালেন, টানেলের প্রায় ২০০ মিটার এলাকাজুড়ে ধ্বংসাবশেষ। এই মাটি-পাথর না সরানোপর্যন্ত আটকে থাকা শ্রমিকদের সঠিক অবস্থান জানা সম্ভব নয়। আর সেই কারণে তাঁদের উদ্ধারের কাজও শুরু করা যাচ্ছে না।

বাড়তি চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে টানেলের ভিতরের জল। NDRF-এর ডেপুটি কমান্ডার সুখেন্দু জানিয়েছেন, 'টানেলের ১১-১৩ কিলোমিটার অংশে জল জমে রয়েছে। জল না সরানো পর্যন্ত ধ্বংসাবশেষ পরিষ্কারের কাজ শুরু করা সম্ভব নয়।'

শ্রীশৈলম বাঁধের বাম তীরের টানেলের প্রায় ১৪ কিলোমিটার ইনলেট অংশে এই ঘটনা ঘটেছে।

টানেল তৈরির সময় একটু করে খনন হয়, আর তারপর কংক্রিটের রিং জাতীয় অংশ চারপাশ দিয়ে ফিট করা হয়। এর ফলে সুড়ঙ্গে ভূগর্ভস্থ জল প্রবেশ, মাটি ঝরা আটকানো যায়। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে, এই কংক্রিট সেগমেন্ট সরার ফলেই এই দুর্ঘটনা ঘটেছে। এই টানেলের মাধ্যমে শ্রীশৈলম থেকে দেবরাকোন্ডার দিকে সংযোগ স্থাপনের কাজ চলছিল। 

Read more!
Advertisement
Advertisement