Advertisement

Telangana tunnel collapse: টানেলে আটকে পড়া ৮ শ্রমিক আদৌ বাঁচবেন? তেলঙ্গানায় ক্রমেই ক্ষীণ হচ্ছে আশা

তেলঙ্গানার নগরকুর্নুল জেলার শ্রীশৈলম বাম তীর খালের (এসবিসি) সুড়ঙ্গে ছাদ ধসের ঘটনায় আটকে পড়া আটজন শ্রমিকের উদ্ধারে শেষ মুহূর্তের চেষ্টা চলছে। সোমবার জেলা কালেক্টর বি সন্তোষ জানান, উদ্ধার অভিযান শেষ ৪০ মিটারে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এগোচ্ছে।

Aajtak Bangla
  • দিল্লি ,
  • 24 Feb 2025,
  • अपडेटेड 11:05 AM IST
  • তেলঙ্গানার নগরকুর্নুল জেলার শ্রীশৈলম বাম তীর খালের (এসবিসি) সুড়ঙ্গে ছাদ ধসের ঘটনায় আটকে পড়া আটজন শ্রমিকের উদ্ধারে শেষ মুহূর্তের চেষ্টা চলছে।
  • সোমবার জেলা কালেক্টর বি সন্তোষ জানান, উদ্ধার অভিযান শেষ ৪০ মিটারে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এগোচ্ছে।

তেলঙ্গানার নগরকুর্নুল জেলার শ্রীশৈলম বাম তীর খালের (এসবিসি) সুড়ঙ্গে ছাদ ধসের ঘটনায় আটকে পড়া আটজন শ্রমিকের উদ্ধারে শেষ মুহূর্তের চেষ্টা চলছে। সোমবার জেলা কালেক্টর বি সন্তোষ জানান, উদ্ধার অভিযান শেষ ৪০ মিটারে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এগোচ্ছে। ভারতীয় সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, জাতীয় দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া বাহিনী (এনডিআরএফ) এবং রাজ্য দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া বাহিনী (এসডিআরএফ) যৌথভাবে অভিযান চালাচ্ছে।

উদ্ধারে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার
দুর্ঘটনাস্থলে লারসেন অ্যান্ড টুব্রো (এলঅ্যান্ডটি) একটি এন্ডোস্কোপিক ক্যামেরা স্থাপন করেছে, যার সাহায্যে সুড়ঙ্গের ভিতরে নজরদারি চলছে। এছাড়া রোবোটিক ক্যামেরাও আনা হয়েছে। এ বিষয়ে অপারেটর ডাউডিপ বলেন, “উত্তরাখণ্ডের উদ্ধার অভিযানের সময়ও এ পদ্ধতি ব্যবহার করেছিলাম।”

বেঁচে থাকার সম্ভাবনা ক্ষীণ, তবে প্রচেষ্টা জারি
উদ্ধার অভিযান তদারককারী মন্ত্রী জুপালি কৃষ্ণ রাও বলেন, 'আটকে পড়া আটজনের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ। তবে সামান্যতম আশার আলো থাকলেও আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।' আটকদের মধ্যে চারজন শ্রমিক, দুজন কোম্পানির কর্মী এবং দুজন আন্তর্জাতিক কর্মী রয়েছেন।

অবস্থা জটিল, ধ্বংসাবশেষ অপসারণে বিলম্ব
শনিবার রাতে এনডিআরএফের একটি দল সুড়ঙ্গে প্রবেশ করে। তাঁরা প্রায় ১৩ কিলোমিটার অতিক্রম করলেও শেষ ২০০ মিটার এলাকায় ধ্বংসাবশেষের স্তূপ দেখতে পায়। পানি জমে যাওয়ায় উদ্ধার কাজ ধীরগতি হয়েছে। জেলা কালেক্টর জানান, 'প্রথমে পানি অপসারণের কাজ শেষ করতে হবে, তারপর ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে শ্রমিকদের সন্ধান করতে হবে।'

মুখ্যমন্ত্রীর তদারকি ও অতিরিক্ত উদ্ধার দল মোতায়েন
তেলঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী এ রেভান্থ রেড্ডি সরাসরি ঘটনাস্থলে উপস্থিত থেকে উদ্ধার তৎপরতা তদারকি করছেন। উত্তরাখণ্ডের সিল্কিয়ারা বেন্ড-বারকোট সুড়ঙ্গ উদ্ধার অভিযানে অংশ নেওয়া অভিজ্ঞ 'ইঁদুর খনি শ্রমিক' দলের সহায়তাও নেওয়া হয়েছে।

দুর্ঘটনার পেছনের কারণ
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, শ্রীশৈলম থেকে দেবরকোন্ডা পর্যন্ত বিস্তৃত ১৪ কিলোমিটার টানেলে জলাবদ্ধতা রোধে ব্যবহৃত কংক্রিটের একটি অংশ পিছলে গিয়ে ছাদ ধসে পড়ে। এর ফলে সুড়ঙ্গের একটি অংশে আটজন আটকা পড়ে যান।

 

Read more!
Advertisement
Advertisement