Advertisement

Terrorist Attack On Ram Temple: অযোধ্যায় রাম মন্দিরে জঙ্গি হামলার ছক, গ্রেনেড সহ গ্রেফতার ১, মিলল ISI যোগ

অযোধ্যার রাম মন্দিরে জঙ্গি হামলার পরিকল্পনা নস্যাৎ করে দিয়েছে ভারতের নিরাপত্তা সংস্থাগুলি। গুজরাট সন্ত্রাসবিরোধী স্কোয়াড (ATS) এবং ফরিদাবাদ স্পেশাল টাস্ক ফোর্স (STF) যৌথ অভিযানে আব্দুল রেহমান (১৯) নামের এক সন্দেহভাজন জঙ্গিকে গ্রেফতার করেছে। তার কাছ থেকে দুটি শক্তিশালী হাতবোমা উদ্ধার করা হয়েছে, যা তাৎক্ষণিকভাবে নিষ্ক্রিয় করা হয়।

Aajtak Bangla
  • দিল্লি ,
  • 03 Mar 2025,
  • अपडेटेड 5:28 PM IST
  • অযোধ্যার রাম মন্দিরে জঙ্গি হামলার পরিকল্পনা নস্যাৎ করে দিয়েছে ভারতের নিরাপত্তা সংস্থাগুলি।
  • গুজরাট সন্ত্রাসবিরোধী স্কোয়াড (ATS) এবং ফরিদাবাদ স্পেশাল টাস্ক ফোর্স (STF) যৌথ অভিযানে আব্দুল রেহমান (১৯) নামের এক সন্দেহভাজন জঙ্গিকে গ্রেফতার করেছে।

অযোধ্যার রাম মন্দিরে জঙ্গি হামলার পরিকল্পনা নস্যাৎ করে দিয়েছে ভারতের নিরাপত্তা সংস্থাগুলি। গুজরাট সন্ত্রাসবিরোধী স্কোয়াড (ATS) এবং ফরিদাবাদ স্পেশাল টাস্ক ফোর্স (STF) যৌথ অভিযানে আব্দুল রেহমান (১৯) নামের এক সন্দেহভাজন জঙ্গিকে গ্রেফতার করেছে। তার কাছ থেকে দুটি শক্তিশালী হাতবোমা উদ্ধার করা হয়েছে, যা তাৎক্ষণিকভাবে নিষ্ক্রিয় করা হয়।

রাম মন্দিরকে টার্গেট করার ষড়যন্ত্র
পুলিশ জানিয়েছে, আব্দুল রেহমান পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই-এর সঙ্গে যুক্ত এবং অযোধ্যার রাম মন্দিরে জঙ্গি হামলার পরিকল্পনা করছিল। তদন্তে উঠে এসেছে যে সে বেশ কয়েকবার রাম মন্দিরের নিরাপত্তা পর্যবেক্ষণ করেছিল এবং সেখানকার তথ্য আইএসআই-এর সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছিল।

কীভাবে ধরা পড়ল অভিযুক্ত?
সূত্রের খবর, ফৈজাবাদ থেকে ট্রেনে উঠে ফরিদাবাদে পৌঁছানোর পর সেখানে একজন হ্যান্ডলার তাকে হ্যান্ড গ্রেনেড সরবরাহ করে। এরপর তার পরিকল্পনা ছিল ট্রেনে করে অযোধ্যায় ফিরে হামলা চালানো। কিন্তু গোপন তথ্যের ভিত্তিতে গুজরাট ATS ও ফরিদাবাদ STF যৌথ অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করে।

আব্দুল রেহমান আইএসআই-এর মডিউলের সঙ্গে যুক্ত
নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর তথ্য অনুযায়ী, আব্দুল রেহমান আইএসআই-এর আইএসকেপি (ইসলামিক স্টেট খোরাসান প্রদেশ) মডিউলের সঙ্গে যুক্ত ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, তার সঙ্গে আরও বেশ কয়েকজন ষড়যন্ত্রকারী জড়িত এবং তাদের সন্ধানে তদন্ত চলছে।

অস্ত্র চোরাচালানের সম্ভাবনা
আব্দুল রেহমানের কাছ থেকে উদ্ধারকৃত হ্যান্ড গ্রেনেডের গায়ে কোনও কোম্পানি বা দেশের চিহ্ন নেই। এর ফলে সন্দেহ করা হচ্ছে যে চোরাচালানের মাধ্যমে এই অস্ত্র ভারতে প্রবেশ করেছে। এই অস্ত্র কোথা থেকে এসেছে এবং এর সঙ্গে কারা যুক্ত, তা জানার জন্য নিরাপত্তা সংস্থাগুলি বিস্তারিত তদন্ত করছে।

কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার
জঙ্গি ষড়যন্ত্র ফাঁস হওয়ার পর, অযোধ্যাসহ সারা দেশের সংবেদনশীল ধর্মীয় স্থানগুলিতে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, এই হামলার নেপথ্যে থাকা পুরো নেটওয়ার্ককে দ্রুত ধ্বংস করা হবে এবং দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Advertisement


 

Read more!
Advertisement
Advertisement