Advertisement

বাংলাদেশ সীমান্তে কাঁটাতার বসানোর জমি দিচ্ছে না মমতা সরকার, গুরুতর দাবি শাহের

অমিত শাহ এটাও জানান যে দক্ষিণ পরগনা জেলা দিয়েই সবচেয়ে বেশি বেআইনি অনুপ্রবেশ হচ্ছে।' স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর হুঁশিয়ারি, 'চিন্তার কোনও কারণ নেই, আমরা পরের বছর ২০২৬ সালে সরকার গঠন করব। বাকি অংশেও বেড়া দেওয়ার কাজ হবে।'

বাংলাদেশ সীমান্তে কাঁটাতার বসানোর জমি দিচ্ছে না মমতা সরকার, গুরুতর দাবি শাহেরবাংলাদেশ সীমান্তে কাঁটাতার বসানোর জমি দিচ্ছে না মমতা সরকার, গুরুতর দাবি শাহের
Aajtak Bangla
  • নতুন দিল্লি,
  • 27 Mar 2025,
  • अपडेटेड 6:38 PM IST
  • অমিত শাহ এটাও জানান যে দক্ষিণ পরগনা জেলা দিয়েই সবচেয়ে বেশি বেআইনি অনুপ্রবেশ হচ্ছে
  • বেড়া দেওয়ার জন্য মাত্র ৪৫০ কিলোমিটার এলাকা বাকি আছে

বেআইনি অনুপ্রবেশ নিয়ে রাজ্য সরকারকে তীব্র আক্রমণ করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। লোকসভায় তিনি বলেন, 'আমরা প্রায় ২২০০ কিলোমিটার ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে বেড়া দিচ্ছি, বেড়া দেওয়ার জন্য মাত্র ৪৫০ কিলোমিটার এলাকা বাকি আছে এবং পশ্চিমবঙ্গ সরকার বেড়ার জন্য জমি দিচ্ছে না। আমরা পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে ১১টি চিঠি লিখেছি এবং রাজ্য আধিকারিকদের সঙ্গে ৭ দফা আলোচনা করেছি, কিন্তু তারা এখনও জমি দিচ্ছে না। বেআইনি অনুপ্রবেশ কেবল সেই এলাকা থেকেই ঘটছে এবং রাজ্য সরকার তাদের আধার কার্ড তৈরি করে দিচ্ছে। আধার কার্ড পাওয়ার পর অনুপ্রবেশকারীরা দেশের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে পড়ছে।'

অমিত শাহ এটাও জানান যে দক্ষিণ পরগনা জেলা দিয়েই সবচেয়ে বেশি বেআইনি অনুপ্রবেশ হচ্ছে।' স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর হুঁশিয়ারি, 'চিন্তার কোনও কারণ নেই, আমরা পরের বছর ২০২৬ সালে সরকার গঠন করব। বাকি অংশেও বেড়া দেওয়ার কাজ হবে।'

লোকসভায় অভিবাসন ও বিদেশি বিল ২০২৫-এর উপর উত্তর দিতে গিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ আরও বলেছেন, 'অভিবাসন কোনও আলাদা বিষয় নয়। দেশের অনেক সমস্যা এর সঙ্গে জড়িত। জাতীয় নিরাপত্তার দৃষ্টিকোণ থেকে, দেশের সীমান্তে কারা প্রবেশ করে তা জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যারা দেশের নিরাপত্তাকে বিপন্ন করবে তাদের উপরও আমরা কড়া নজর রাখব। যারা জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকিস্বরূপ, তাদের দেশে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। দেশ কোনও 'ধর্মশালা' নয়। যদি কেউ উন্নয়নে অবদান রাখতে দেশে আসেন, তবে তাঁদের সর্বদা স্বাগত। গত দশ বছরে, ভারত পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হয়েছে। বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির মধ্যে ভারত একটি উজ্জ্বল স্থান হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। ভারত উৎপাদনের কেন্দ্রস্থলে পরিণত হয়েছে এবং সারা বিশ্বের মানুষ ভারতে আসা স্বাভাবিক। ব্যক্তিগত লাভের জন্য এবং দেশকে অনিরাপদ করে তোলার জন্য ভারতে আশ্রয় নেওয়া মানুষের সংখ্যাও বেড়েছে। রোহিঙ্গা হোক বা বাংলাদেশি, যদি তারা অস্থিরতা তৈরি করতে ভারতে আসে, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।'

Advertisement

আরও পড়ুন

Read more!
Advertisement
Advertisement