Advertisement

Anubrata Mondal: তিহাড়ে অনুব্রতর কাছে তৃণমূলের দুই সাংসদ অসিত-দোলা, কী আলোচনা হল?

তিহাড়ে গিয়ে অনুব্রতকে কী বার্তা দিয়ে এলেন তৃণমূলের দুই সাংসদ?

তিহাড়ে অনুব্রত মণ্ডলকে দেখতে গেলেন অসিত ও দোলা।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 02 Jun 2023,
  • अपडेटेड 3:46 PM IST
  • তিহাড়ে রয়েছেন অনুব্রত মণ্ডল।
  • তাঁকে দেখতে তিহাড়ে দোলা ও অসিত।

দিল্লির তিহাড় জেলে গিয়ে বীরভূমের তৃণমূলের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের সঙ্গে দেখা করলেন শাসক দলের রাজ্যসভার সাংসদ দোলা সেন এবং বীরভূমের সাংসদ অসিত মাল। মমতার দূত হিসেবে তাঁরা গিয়েছিলেন তিহাড়ে। দীর্ঘক্ষণ কেষ্টর সঙ্গে কথা বলেন দোলা ও অসিত। তাঁর শারীরিক অবস্থার খোঁজ নেন। দেন পাশে থাকার আশ্বাস। এই সাক্ষাৎ-পর্ব তাৎপর্যপূর্ণ বলে মত রাজনৈতিক মহলের একাংশের।     

এ দিন তিহাড় জেল কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে সকাল ১১টা নাগাদ তিহাড় জেলে যান দোলা সেনরা। ঘণ্টাখানেক কথা হয় তাঁদের। অনুব্রতর স্বাস্থ্যের খোঁজ নেন। সুকন্যা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করেন। অনুব্রতর সঙ্গে তৃণমূলের দুই সাংসদের সাক্ষাৎ বেশ তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ধৃত প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে দলের সমস্ত পদ থেকে সরিয়ে দিয়েছে তৃণমূল। যুব নেতা কুন্তলকেও বহিষ্কার করা হয়েছে। তবে অনুব্রতর ক্ষেত্রে তা হয়নি। বরং এখনও বীরভূমের জেলা সভাপতি পদেই রয়েছেন তিহাড়-বন্দি কেষ্ট। সেজন্য পঞ্চায়েত ভোটের আগে কেষ্ট ও তৃণমূলের দুই প্রতিনিধির সাক্ষাৎ আলাদা মাত্রা পাচ্ছে রাজনৈতিক মহলে।

তৃণমূল সূত্রের খবর, শুক্রবার জেলবন্দি অনুব্রতের সঙ্গে দেখা করেন দলের রাজ্যসভার সাংসদ দোলা সেন এবং বোলপুরের সাংসদ অসিত মাল। আগে থেকেই অনুমতি দিয়েছিল তিহাড় জেল কর্তৃপক্ষ। যদিও রাজ্যের শাসকদলের তরফে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি। তবে রাজনৈতিক মহলের মতে, শীর্ষ নেতৃত্বের অনুমতি নিয়েই দেখা করতে গিয়েছেন অসিত ও দোলা। দল যে তাঁর পাশে আছে সেই বার্তাই অনুব্রতকে দিয়েছেন তাঁরা।

বলে রাখি, গরু পাচার মামলায় তিহাড়ে বন্দি অনুব্রত মণ্ডল। অতিসম্প্রতি শারীরিক অসুস্থতার কারণে জামিনের আবেদন করেছিলেন অনুব্রত মণ্ডল। সেই আর্জি খারিজ করেছে আদালত। অসুস্থ শরীরে তিহাড়েই রয়েছেন অনুব্রত। অনুব্রতর মেয়ে সুকন্যাও তিহাড়ে বন্দি। বৃহস্পতিবারই গরু পাচার মামলায় সুকন্যার জামিনের আর্জি খারিজ করে দেয় দিল্লির রাউস অ্যাভিনিউ আদালত। অনুব্রতের জামিনের আবেদনের প্রেক্ষিতে শুনানিও  স্থগিত রাখা হয় বৃহস্পতিবার। সোমবার থেকে আদালতে গরমের ছুটি শুরু হওয়ায় আগামী এক মাস আর শুনানির সম্ভাবনা নেই।

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement