Advertisement

TMC Protest in Delhi: তৃণমূলের কর্মসূচিতে আজও সরগরম দিল্লি, অভিষেকের আগেই শুভেন্দুর সঙ্গে সাক্ষাৎ কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর

কেন্দ্রীয় বঞ্চনায় বিরুদ্ধে সোমবার দিল্লির রাজপথে নেমেছিল তৃণমূল। যা নিয়ে ধুন্ধুমার রাজধানী। এদিকে তৃণমূলের কর্মসূচি ঘিরে মঙ্গলবারও সরগরম হতে চলেছে রাজধানী। কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী সাধ্বী নিরঞ্জন জ্যোতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে তৃণমূলের প্রতিনিধিরা। কিন্তু তার আগেই এদিন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে চলেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। বিশেষ দলীয় কর্মসূচি নিয়ে সোমবার রাতেই দিল্লি পৌঁছেছেন শুভেন্দু অধিকারী।

Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 03 Oct 2023,
  • अपडेटेड 1:33 AM IST

কেন্দ্রীয় বঞ্চনায় বিরুদ্ধে সোমবার দিল্লির রাজপথে নেমেছিল তৃণমূল। যা নিয়ে ধুন্ধুমার রাজধানী। এদিকে তৃণমূলের কর্মসূচি ঘিরে মঙ্গলবারও সরগরম হতে চলেছে রাজধানী। কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী সাধ্বী নিরঞ্জন জ্যোতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন  সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে  তৃণমূলের প্রতিনিধিরা। কিন্তু তার আগেই এদিন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে চলেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।  বিশেষ দলীয় কর্মসূচি নিয়ে সোমবার রাতেই দিল্লি পৌঁছেছেন  শুভেন্দু অধিকারী। 

প্রসঙ্গত দু'বছর ধরে আটকে রাখা বাংলার ১০০ দিনের কাজের টাকার জন্য তাঁর আন্দোলন করতে এসেছেন বলে জানিয়েছেন তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন দুপুর ১টা থেকে যন্তর মন্তরে তৃণমূলের সাংসদ, মন্ত্রী, বিধায়ক, জেলা পরিষদের সভাধিপতি, সহ-সভাধিপতি, পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতিদের সঙ্গে ১০০ দিনের ‘জব কার্ড হোল্ডার’রা ধর্না শুরু করবেন। সন্ধ্যা ৬টায় কৃষি ভবনে কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী নিরঞ্জন জ্যোতির সঙ্গে দেখা করতে যাবে তৃণমূলের এক প্রতিনিধি দল। এদিকে সূত্রের খবর, অভিষেকদের সাক্ষাতের আগেই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সময় দিয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতাকে।  জানা যাচ্ছে, মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে চারটে নাগাদ রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে সময় দিয়েছেন সাধ্বী  নিরঞ্জন জ্যোতি। অর্থাৎ তৃণমূলের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে দেখা করার আগে শুভেন্দুর সঙ্গে একপ্রস্থ বৈঠক হতে পারে কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন প্রতিমন্ত্রীর। যে কারণে সোমবার রাতের বিমানেই দিল্লি উড়ে গিয়েছেন শুভেন্দু। 

যন্তর মন্তরে তৃণমূলের বড় কর্মসূচির দিন শুভেন্দু অধিকারীর  রাজধানীতে উপস্থিতি এবং মন্ত্রী সাধ্বী নিরঞ্জন জ্যোতির সঙ্গে সাক্ষাৎ বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে উঠেছে। এই বৈঠক নিয়ে চর্চা শুরু হয়েছে রাজনৈতিক মহলে। প্রশ্ন উঠছে,  তাহলে কী অভিষেককে ঠেকাতে এবার ঢাল হিসাবে দাঁড় করানো হচ্ছে শুভেন্দুকে? 

এদিকে সোমবার সকালে রাজঘাটে মহাত্মা  গান্ধীর সমাধিতে শ্রদ্ধা জানিয়ে হাতে প্লাকার্ড ও কালো ব্যাজ পরে অবস্থান শুরু করে তৃণমূল। ঘাসফুল শিবিরের দাবি, ধর্নার পর অভিষেক যখন সাংবাদিক বৈঠক করছিলেন হুইসেল বাজাতে থাকে পুলিশ। তৃণমূল কর্মী-সমর্থকদের লাঠি উঁচিয়েও তাড়া করার অভিযোগ ওঠে পুলিশ ও আধাসামরিক বাহিনীর ওপর। সকলকে বেরিয়ে যেতে বলে পুলিশ। এককথায় রণক্ষেত্র হয়ে গোটা এলাকা। কেন শান্তিপূর্ণ কর্মসূচীতে এত পরিমাণে কেন্দ্রীয় বাহিনী মজুত থাকবে সেই নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছে তৃণমূলের তরফে। শেষমেষ সময়ের আগেই রাজঘাট থেকে তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীদের সরিয়ে দেয় দিল্লি পুলিশ। প্রসঙ্গত, রাজঘাটে তৃণমূলের ধর্না কর্মসূচিতে লিখিত অনুমতি দেয়নি পুলিশ। ঘাসফুল শিবিরের দাবি, এত মানুষ দেখে ভয় পেয়েছে বিজেপি। তাই শাহের পুলিশ লিখিত অনুমতি দেয়নি। দিল্লি পুলিশ এবং সিআরপিএফ বাহিনীর বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, দেয় তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীদের ধাক্কা দিয়ে বের করে দেওয়া হয়েছে।

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement