Advertisement

Supreme Court on Bihar Sir: বিহারে SIR-এ নাম বাদ যাওয়াদের বিনামূল্যে আইনি সহয়তা, বড় নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

বিহারে SIR-এর কাজ ইতিমধ্যেই শেষ হয়ে গিয়েছে। বেরিয়ে গিয়েছে ফাইনাল ভোটার লিস্ট। আর সেখান থেকে নাম বাদ যাওয়া ৩.৭ লক্ষ মানুষকে নিখরচায় আইনি সহয়তা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। 

Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 09 Oct 2025,
  • अपडेटेड 5:49 PM IST
  • বিহারে SIR-এর কাজ ইতিমধ্যেই শেষ গিয়েছে
  • বেরিয়ে গিয়েছে ফাইনাল ভোটার লিস্ট
  • ৩.৭ লক্ষ মানুষকে নিখরচায় আইনি সহয়তা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট

বিহারে SIR-এর কাজ ইতিমধ্যেই শেষ হয়ে গিয়েছে। বেরিয়ে গিয়েছে ফাইনাল ভোটার লিস্ট। আর সেখান থেকে নাম বাদ যাওয়া ৩.৭ লক্ষ মানুষকে নিখরচায় আইনি সহয়তা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। 

এ দিন সুপ্রিম কোর্ট জানায়, ৩.৭ লক্ষ ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের প্রত্যেককে আইনি পরামর্শ দিতে হবে। পাশাপাশি তারা প্যারা-লিগাল ভলেন্টিয়ারদের কাছে তাদের নাম বাদ দেওয়ার বিরুদ্ধে আপিল করতে পারবে। 

বৃহস্পতিবার বিচারপতি সূর্য কান্ত এবং জয়মাল্য বাগচীর একটি বেঞ্চ বিহারে SIR-এর আদেশ দেওয়ার ইসিআই-এর ২৪ জুনের নির্দেশিকাকে চ্যালেঞ্জ করা একটি মামলা শুনছিলেন। সেখানেই তাঁরা এই নির্দেশ দেন।

কী যুক্তি আবেদনকারীদের? 
আবেদনকারীরা যুক্তি দেন যে, সংশোধন প্রক্রিয়াটি যথাযথ সুরক্ষা ছাড়াই ভোটার তালিকা থেকে ইচ্ছাকৃতভাবে নাম বাদ দিয়ে দিয়েছে। যার ফলে লক্ষ লক্ষ নাগরিকের ভোটাধিকার বাতিল হওয়ার ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। এটি অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনে পক্ষে ঠিক নয়।


তবে নির্বাচন কমিশন (ECI) এই দাবি মানতে চায়নি। তারা নিজেদের পক্ষ থেকে সাফাই সাফাই দেয়। তারা জানায়, আসন্ন বিহার বিধানসভা নির্বাচনের আগে শুধুমাত্র যোগ্য নাগরিকদের তালিকাভুক্ত করার আইনি ক্ষমতা তাদের রয়েছে। সেই ক্ষমতার বলেই সংশোধন প্রক্রিয়া চালিয়েছে তারা।

এর আগের এক শুনানিতে আদালত সেই ৩.৭ লাখ ভোটারের বিস্তারিত তথ্য চেয়েছিল যাদের নাম সংশোধনের সময় বাদ দেওয়া হয়েছে। আদালত উল্লেখ করেছিল যে, খসড়া তালিকা থেকে প্রায় ৬৫ লাখ নাম বাদ দেওয়ার পর চূড়ান্ত তালিকায় প্রায় ২১ লাখ নতুন ভোটার যুক্ত হয়েছে। তবে এই নতুন নামগুলো আগের বাদ দেওয়া ভোটার নাকি একেবারে নতুন ভোটারদের, সেটা একবারেই পরিষ্কার নয়। আর সেটাই উদ্বেগের বিষয় বলে মনে করে আদালত।


বৃহস্পতিবার, বিচারপতির বেঞ্চ আবারও জোর দিয়ে বলে যে, ভোটার তালিকা থেকে কারও নাম বাদ পড়লে সেই ব্যক্তির আপিল করার অধিকার রয়েছে। 

ও দিকে আবার নির্বাচন কমিশনের পক্ষে সিনিয়র অ্যাডভোকেট রাকেশ দ্বিবেদী বলেন, 'গণহারে নাম বাদ দেওয়ার অভিযোগ মিথ্যা। এখানে এমন একটি যুক্তি দেওয়া হয়েছিল যে খসড়া তালিকায় থাকা বহু লোকের নাম হঠাৎ করে চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ গেছে। আমি এখন তিনটি হলফনামা পেয়েছি... আমরা বিষয়টি তদন্ত করেছি... এই হলফনামা সম্পূর্ণ মিথ্যা' 

Advertisement

 

Read more!
Advertisement
Advertisement