Advertisement

খতম পুলওয়ামা হামলার অন্যতম মাস্টারমাইন্ড! কাশ্মীরে বড় সাফল্য সেনার

উপত্যকায় জঙ্গি দমন অভিযানে বড়সড় সাফল্য পেল নিরাপত্তা বাহিনী। এদিন পুলওয়ামা সেনা অপারেশনে খতম জইশের শীর্ষ কম্যান্ডার। মৃত জঙ্গি লাম্বু ২০১৯ সালে কাশ্মীরের পুলওয়ামায় সিআরপিএফ-এর কনভয়ে হামলার অন্যতম চক্রী ছিল বলে জানা গিয়েছে। অন্যদিকে, পুলওয়ামা জেলাতেই অপর আরেকটি সেনা অপারেশনে খতম হয়েছে।

কাশ্মীরে খতম জঙ্গিনেতা লম্বু(বাঁদিকে)।কাশ্মীরে খতম জঙ্গিনেতা লম্বু(বাঁদিকে)।
Aajtak Bangla
  • দিল্লি ,
  • 31 Jul 2021,
  • अपडेटेड 3:49 PM IST
  • খতম পুলওয়ামা হামলার অন্যতম চক্রী
  • কাশ্মীরে বড় সাফল্য সেনার
  • মৃত ২ জঙ্গি

উপত্যকায় জঙ্গি দমন অভিযানে বড়সড় সাফল্য পেল নিরাপত্তা বাহিনী। এদিন পুলওয়ামা সেনা অপারেশনে খতম জইশের শীর্ষ কম্যান্ডার। মৃত জঙ্গি লাম্বু ২০১৯ সালে কাশ্মীরের পুলওয়ামায় সিআরপিএফ-এর কনভয়ে হামলার অন্যতম চক্রী ছিল বলে জানা গিয়েছে। অন্যদিকে, পুলওয়ামা জেলাতেই অপর আরেকটি সেনা অপারেশনে খতম হয়েছে। তবে দ্বিতীয় জঙ্গি কোনও সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত সেটা এখনও স্পষ্ট নয়।

খতন শীর্ষ জঙ্গি

আইজিপি কাশ্মীর থেকে ট্যুইটে বলা হয়েছে, জইশের শীর্ষ কম্যান্ডার লাম্বু এদিন সেনা অভিযানে মারা গিয়েছে। দ্বিতীয় জঙ্গির পরিচয় জানার চেষ্টা চলছে। সেনা ও পুলিশকে অভিনন্দন। জানা গিয়েছে, মৃত জঙ্গি লম্বু উপত্যকায় অত্যন্ত সক্রিয় ছিল। পাকিস্তানের বাসিন্দা লম্বু উপত্যকায় সন্ত্রাসে মদত দিত। ২০১৯ সালে পুলওয়ামা হামলাতেও তার বড় হাত রয়েছে বলে দাবি নিরাপত্তা বাহিনীর। পাশাপাশ জইশ প্রধান মাসুদ আজহাওরের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ লম্বু। আদনান, মহঃ ইসমাইল আলভি নামেও পরিচত ছিল লম্বু। তার মৃত্যুকে উপত্যকায় জইশকে বড় ধাক্কা দেওয়া গেল বলে মনে করা হচ্ছে। পুলওয়ামার নাগবেরান-তারসর জঙ্গলে এদিন লম্বু আত্মগোপন করে ছিল। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে অভিযান চালায় সেনা। তখনই মারা পড়ে লম্বু। পুলওয়ামার অবন্তিপোড়ায় দ্বিতীয় এনকাউন্টারটি হয়। তবে সেই জঙ্গির নাম কিংবা পরিচয় জানা যায়নি।

আরও পড়ুন

কী জানাচ্ছে পুলিশ

কাশ্মীর পুলিশের দাবি, লম্বু আদতে জইশ প্রধান মাসুদ আজহারের পরিবারের সদস্য। এনআইএ-এর চার্জশিটেও তার নাম ছিল। তবে আর কোনও হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।

 

এখন গোটা এলাকায় তল্লাশি চালানো হচ্ছে। প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালে ফেব্রুয়ারি মাসে কাশ্মীরের পুলওয়ামায় সিআরপিএফের কনভয়ে আত্মঘাতী বিস্ফোরণ ঘটায় জঙ্গিরা। তাতে মৃত্যু হয় ৪০ জন সিআরপিএফ জওয়ানের। সেই ঘটনায় অভিযোগের আঙুল তোলা হয় পাক মদতপুষ্ঠ জঙ্গি সংগঠন জইশ ই মহম্মদের দিকে। সেই ঘটনার জেরে সীমান্তবর্তী পাক জঙ্গিঘাটি গুলিতে হামলা চালায় ভারতীয় বায়ুসেনা।

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement