Advertisement

Gautam Adani: আদানি ঘুষ মামলায় ভারতের সাহায্য চাইল আমেরিকা, এবার কী হবে?

শিল্পপতি গৌতম আদানি এবং তাঁর ভাগ্নে সাগর আদানির বিরুদ্ধে কথিত ঘুষের মামলায় নতুন তথ্য সামনে এসেছে। আমেরিকান রেগুলেটর মার্কিন সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের তরফে আদালতে বলা হয়েছে যে তারা এই বিষয়ে তদন্ত করতে ভারতের কাছে সাহায্য চেয়েছে।

আদানি ঘুষ মামলায় ভারতের সাহায্য চাইল আমেরিকা, এবার কী হবে? আদানি ঘুষ মামলায় ভারতের সাহায্য চাইল আমেরিকা, এবার কী হবে?
Aajtak Bangla
  • নতুন দিল্লি,
  • 19 Feb 2025,
  • अपडेटेड 9:32 AM IST
  • অভিযোগ করা হয়েছে যে শিল্পপতি গৌতম আদানি ভারতে সোলার এনার্জির চুক্তি পেতে ঘুষ দিয়েছিলেন
  • আমেরিকান বিনিয়োগকারীদের বিভ্রান্ত করেছিলেন

শিল্পপতি গৌতম আদানি এবং তাঁর ভাগ্নে সাগর আদানির বিরুদ্ধে কথিত ঘুষের মামলায় নতুন তথ্য সামনে এসেছে। আমেরিকান রেগুলেটর মার্কিন সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের তরফে আদালতে বলা হয়েছে যে তারা এই বিষয়ে তদন্ত করতে ভারতের কাছে সাহায্য চেয়েছে। মার্কিন রেগুলেটর নিউইয়র্ক জেলা আদালতকে বলেছে যে গৌতম আদানি এবং সাগর আদানিকে তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানানোর চেষ্টা চলছে।

২৬৫ মিলিয়ন ডলারের ঘুষ

রয়টার্সের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নিউইয়র্কের একটি আদালতে ফাইলিং প্রকাশ করা হয়েছে। গত বছর নভেম্বরে মার্কিন সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন অভিযোগ করে যে সোলার এনার্জির টেন্ডার পেতে গৌতম আদানি এবং অন্যান্যরা ২০২০-২০২৪ সালের মধ্যে সরকারি আধিকারিকদের ২৬৫ মিলিয়ন ডলার (প্রায় ২,০২৯ কোটি টাকা) ঘুষ দিয়েছিলেন। আদালতে দাখিল করা আবেদনে ইউএস সেক বলেছে যে গৌতম আদানি এবং সাগর আদানিকে তাঁদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের বিষয় জানানোর চেষ্টা চলছে। এ জন্য ভারতের আইন ও বিচার মন্ত্রকের কাছে সাহায্য চাওয়া হয়েছে।

আরও পড়ুন

আদানির বিরুদ্ধে কী অভিযোগ?

অভিযোগ করা হয়েছে যে শিল্পপতি গৌতম আদানি ভারতে সোলার এনার্জির চুক্তি পেতে ঘুষ দিয়েছিলেন। আমেরিকান বিনিয়োগকারীদের বিভ্রান্ত করেছিলেন। কারণ কয়েক মিলিয়ন ডলার মূল্যের ঘুষের তথ্য বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে গোপন করেছিলেন। আদানি গ্রুপ যদিও তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগকে ভিত্তিহীন বলে খারিজ করেছে। সংস্থাটি বলেছে যে তারা সমস্ত সম্ভাব্য আইনি সাহায্য নেবে। কোম্পানির তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে যে আদানি গ্রুপ সর্বদা সব ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা এবং নিয়ম অনুসরণ করেছে এবং তা চালিয়ে যাবে।

এই সপ্তাহের শুরুতে, বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোলান্ড ট্রাম্প ফরেন করাপ্ট প্র্যাকটিস অ্যাক্টের প্রয়োগ স্থগিত করেন। এই আইনে গৌতম আদানির বিরুদ্ধে মামলা হয়েছিল। গত বছরের ডিসেম্বরে ভারতের বিদেশ মন্ত্রক (এমইএ) বলেছিল যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গৌতম আদানির সংস্থাগুলির সঙ্গে জড়িত আইনি প্রক্রিয়ায় ভারত সরকারের কোনও ভূমিকা নেই। এমইএ মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল একটি প্রেস ব্রিফিংয়ের সময় বলেছিলেন, এটি একটি আইনি বিষয়, যাতে ব্যক্তিগত সংস্থা, ব্যক্তি এবং মার্কিন বিচার বিভাগ জড়িত। এই ধরনের ক্ষেত্রে পদ্ধতি অনুযায়ী আইনি উপায় খোঁজা হবে।' আদানি ঘুষ মামলা সম্পর্কে কথা বলতে গিয়ে, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এর আগে বলেছিলেন যে সরকার মিডিয়া রিপোর্টের ভিত্তিতে কাজ করে না।

Advertisement

Read more!
Advertisement
Advertisement