Advertisement

Varun Gandhi : প্রায় ৪০০ দিন পর সোশ্যাল মিডিয়ায় সক্রিয় বরুণ গান্ধী, করলেন PM মোদীর প্রশংসা

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনার আবহে সোশ্যাল মিডিয়ায় সক্রিয় হলেন প্রাক্তন বিজেপি সাংসদ বরুণ গান্ধী। প্রায় ৪০০ দিন সোশ্যাল মিডিয়ায় কোনও পোস্ট তিনি করেননি।

Varun GandhiVarun Gandhi
Aajtak Bangla
  • দিল্লি ,
  • 09 May 2025,
  • अपडेटेड 4:45 PM IST
  • ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনার আবহে সোশ্যাল মিডিয়ায় সক্রিয় হলেন  প্রাক্তন বিজেপি সাংসদ বরুণ গান্ধী
  • প্রায় ৪০০ দিন সোশ্যাল মিডিয়ায় কোনও পোস্ট তিনি করেননি

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনার আবহে সোশ্যাল মিডিয়ায় সক্রিয় হলেন  প্রাক্তন বিজেপি সাংসদ বরুণ গান্ধী। প্রায় ৪০০ দিন সোশ্যাল মিডিয়ায় কোনও পোস্ট তিনি করেননি। সেখান থেকে নিজেকে কার্যত সরিয়ে নিয়েছিলেন। সক্রিয় রাজনীতি থেকেও দূরে রয়েছেন তিনি। তবে শুক্রবার এক্স হ্যান্ডেলে তিনি দেশবাসীকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান। লেখান, 'আজ সমগ্র দেশ সেনার আত্মত্যাগ ও বীরত্বকে অভিবাদন জানাতে ঐক্যবদ্ধ।' প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীরও প্রশংসা করেন তিনি। 

সাংসদ পদ যাওয়ার পর থেকেই নিজের পার্টি বিজেপি পরিচালিত সরকারকে আক্রমণ করেছিলেন বরুণ। সেজন্য দলে কোণঠাসাও হয়ে পড়েন। তবে এদিন তিনি প্রধানমন্ত্রী মোদীর প্রশংসা করেছেন। তাঁর এই পোস্টের পর থেকেই রাজনৈতিক মহলে গুঞ্জন শুরু হয়েছে। 
২০২৪ সালের ২৮ মার্চ শেষবারের মতো সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছিলেন বরুণ। ফের সোশ্যাল মিডিয়ায় সক্রিয় হওয়ায় জল্পনা শুরু হয়েছে। 

এক্স হ্য়ান্ডেলে বরুণ গান্ধী লিখেছেন, 'এই চ্যালেঞ্জিং মুহুর্তে, দেশের প্রতিটি নাগরিকের কর্তব্য আমাদের সেনাবাহিনীর সঙ্গে  কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা। এটি কেবল একটি যুদ্ধ নয়, দুটি মতাদর্শের সংঘর্ষ। গোটা বিশ্ব এর সাক্ষী। ভারত যা মানবতা ও শান্তি রক্ষার পক্ষে। তবে পাকিস্তান সন্ত্রাসবাদের মদতদাতা। তাদের বিরুদ্ধে লড়াই করছে ভারত। দুই দেশের মধ্যে পার্থক্য নীতি এবং উদ্দেশ্যেরও। আমাদের সেনাবাহিনী দেশপ্রেম, শৃঙ্খলা এবং সেবা দ্বারা অনুপ্রাণিত। আজ পুরো দেশ ঐক্যবদ্ধ এবং সাহসী সৈন্যদের ত্যাগ ও বীরত্বকে স্যালুট জানাচ্ছে।' 

প্রধানমন্ত্রী মোদীরও প্রশংসা করেন বরুণ। তিনি লেখেন, 'আমরা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং দেশের দৃঢ় নেতৃত্বের জন্য গর্বিত। আশা রাখি, ভারত মানবতা ও ন্যায়বিচার রক্ষায় কখনও পিছপা হবে না। বিশ্ব এখন জানে, নতুন ভারত বড় সিদ্ধান্ত নিতে ভয় পায় না।' 

 

Read more!
Advertisement
Advertisement