Advertisement

ওয়েনাড ভূমিধস: উদ্ধারকাজের সুবিধার্থে মাত্র ১৬ ঘণ্টায় সেতু নির্মাণ জওয়ানদের, এখনও বাড়ছে মৃতের সংখ্যা

কেরালার ওয়েনাডে ভয়াবহ বিপর্যয়ের পর ভারতীয় সেনাবাহিনীকে ত্রাণ ও উদ্ধার অভিযানে নামানো হয়। ভূমিধসে বিধ্বস্ত এলাকায় অল্প সময়ে আস্ত একটা ব্রিজ বানিয়ে রেকর্ড গড়লেন জওয়ানেরা।  বৃহস্পতিবার, মাত্র ১৬ ঘণ্টায় বেইলি সেতু নির্মাণ সম্পন্ন করেছে ভারতীয় জওয়ানেরা। ওয়েনাড থেকে প্রকাশিত ভিডিওতে সেনা জওয়ানদের 'ভারত মাতা কি জয়' স্লোগান দিতেও দেখা যায়।

মাত্র ১৬ ঘণ্টায় বেইলি সেতু নির্মাণ সম্পন্ন করেছে ভারতীয় জওয়ানেরা
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 02 Aug 2024,
  • अपडेटेड 8:28 AM IST

কেরালার ওয়েনাডে ভয়াবহ বিপর্যয়ের পর ভারতীয় সেনাবাহিনীকে ত্রাণ ও উদ্ধার অভিযানে নামানো হয়। ভূমিধসে বিধ্বস্ত এলাকায় অল্প সময়ে আস্ত একটা ব্রিজ বানিয়ে রেকর্ড গড়লেন জওয়ানেরা।  বৃহস্পতিবার, মাত্র ১৬ ঘণ্টায় বেইলি সেতু নির্মাণ সম্পন্ন করেছে ভারতীয় জওয়ানেরা। ওয়েনাড থেকে প্রকাশিত ভিডিওতে সেনা জওয়ানদের 'ভারত মাতা কি জয়' স্লোগান দিতেও দেখা যায়।

ভারতীয় সেনাবাহিনীর ওয়েনাডে বেইলি ব্রিজ নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে। সেতুর শক্তি পরীক্ষা করার জন্য সেনাবাহিনী প্রথমে তাদের গাড়ি নদীর অপর পারে নিয়ে যায়। কাজ শেষ হওয়ার পরে, নির্মাণকারী সেনা কর্মীরা 'ভারত মাতা কি জয়' স্লোগান তোলেন। সেতু নির্মাণের ফলে এখন ভারী যানবাহন ভূমিধসের জায়গায় নিয়ে যাওয়া যাবে।

জওয়ানদের 'ভারত মাতা কি জয়' স্লোগান 
রেকর্ড সময়ে এই সেতুর নির্মাণ কাজ শেষ করেছে ভারতীয় সেনাবাহিনী। CL 24 বেইলি ব্রিজ চুরামালাকে ইরুভানিপাঝা নদীর উপর দিয়ে মুন্ডক্কাইয়ের সঙ্গে সংযুক্ত করেছে। এই সেতুটি যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে এবং নাগরিক প্রশাসনের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

বেইলি সেতু

১৯০ ফুট লম্বা এই সেতু দিয়ে ২৪ টন ওজনের একটি যানবাহন যাতায়াত করতে পারবে। প্রথা অনুযায়ী কমান্ডার প্রথমে সেতু দিয়ে যান। জওয়ানরা মাত্র ১৬ ঘণ্টার মধ্যে বেইলি সেতুর নির্মাণ সফলভাবে সম্পন্ন করার পরে 'ভারত মাতা কি জয়' স্লোগান তোলেন।

এখনও পর্যন্ত ৩০৮ জন মারা গেছে
কেরালার ওয়েনাডে ভূমিধসে কেঁপে উঠেছে গোটা দেশ। ভূমিধসের কারণে চারটি গ্রাম সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হয়ে গেছে এবং এখনও পর্যন্ত ৩০৮ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে। কংগ্রেস নেতা এবং প্রাক্তন ওয়েনাড সাংসদ রাহুল গান্ধী এবং কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক প্রিয়াঙ্কা গান্ধী বঢরা বৃহস্পতিবার কেরালায় পৌঁছন এবং ক্ষতিগ্রস্তদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন।

Advertisement

গত সোমবার ও মঙ্গলবারের মাঝে প্রবল বৃষ্টি বিপর্যয়ে ভয়ানক আকার নেয়। সকাল ১টা থেকে ভোর ৫টার মধ্যে তিনবার ভূমিধসের ঘটনা ঘটে এবং পাহাড়ের নীচে চেলিয়ার নদীর ধারে অবস্থিত চুরামালা, আত্তামালা, নুলপুঝা এবং মুন্ডক্কাই চারটি সুন্দর গ্রাম ধ্বংস করে।

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement