Advertisement

SSC Recruitment Case: SSC-র সেই ২৬ হাজার চাকরির কী হবে? নজরে সুপ্রিম কোর্টের শুনানি

আজ রাজ্যের স্কুল সার্ভিস কমিশনের ২৬ হাজার চাকরি বাতিল মামলার শুনানি হতে চলেছে সুপ্রিম কোর্টে। প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খান্না এবং বিচারপতি সঞ্জয় কুমারের ডিভিশন বেঞ্চে এই মামলার শুনানি হওয়ার কথা। এদিন সকাল সাড়ে ১০টায় এই মামলার শুনানি হবে। গত শুনানিতে নথি দেখে দ্রুত মামলার নিষ্পত্তির দাবি জানিয়েছিলেন আবেদনকারীদের আইনজীবী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে আদালত জানিয়ে দেয়, এই মামলায় অনেকগুলি দিক রয়েছে। তাই আরও শুনানির প্রয়োজন রয়েছে।

SSC-র ২৬ হাজার  চাকরির কী হবে? সুপ্রিম নির্দেশে আজ ভাগ্য নির্ধারণSSC-র ২৬ হাজার চাকরির কী হবে? সুপ্রিম নির্দেশে আজ ভাগ্য নির্ধারণ
Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 19 Dec 2024,
  • अपडेटेड 9:31 AM IST

আজ রাজ্যের  স্কুল সার্ভিস কমিশনের ২৬ হাজার চাকরি বাতিল মামলার শুনানি হতে চলেছে সুপ্রিম কোর্টে।  প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খান্না এবং বিচারপতি সঞ্জয় কুমারের ডিভিশন বেঞ্চে এই মামলার শুনানি হওয়ার কথা। এদিন সকাল সাড়ে ১০টায় এই মামলার শুনানি হবে।  গত শুনানিতে নথি দেখে দ্রুত মামলার নিষ্পত্তির দাবি জানিয়েছিলেন আবেদনকারীদের আইনজীবী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে আদালত জানিয়ে দেয়, এই মামলায় অনেকগুলি দিক রয়েছে। তাই আরও শুনানির প্রয়োজন রয়েছে।

উল্লেখ্য, দুর্নীতির অভিযোগে গত ২২ এপ্রিল ২০১৬ সালের এসএসসি-র নিয়োগ বাতিল করে দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। ২৬ হাজার শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীর চাকরি চলে যায় বিচারপতি দেবাংশু বসাক এবং বিচারপতি মহম্মদ শব্বর রশিদির ডিভিশন বেঞ্চের রায়ে। এই রায়ের ফলে ২৫,৭৫৩ জন শিক্ষক এবং শিক্ষাকর্মীর চাকরি বাতিল হয়। তবে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে রাজ্য ওই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে।  হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে আপিল মামলা করে রাজ্য। মধ্যশিক্ষা পর্ষদ-এসএসসিও এই মামলার পার্টি। মামলার পার্টি আন্দোলনকারী চাকরিপ্রার্থী ও সংগ্রামী যৌথ মঞ্চও। দেশের শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয় সব পক্ষই। গত ১২ ডিসেম্বর এসএসসির ২৬ হাজার জনের চাকরি বাতিল মামলার শুনানি ছিল সুপ্রিম কোর্টে। তবে আদালত স্পষ্ট বলে দেয়, চূড়ান্ত রায়দান এখনই সম্ভব নয়। একই সঙ্গে বলা হয়েছিল, ১৯ তারিখ ফের এই মামলার শুনানি হবে।

এর আগে মামলাটি শুনছিলেন সুপ্রিম কোর্টের তৎকালীন প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের বেঞ্চ। ওই বেঞ্চ চাকরি বাতিলের নির্দেশের উপর স্থগিতাদেশ দিয়েছিল। সঞ্জীব খান্না সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি পদে নিযুক্ত হওয়ার পরে মামলাটি প্রথম বার তাঁর এজলাসে উঠেছিল। প্রধান বিচারপতি জানিয়েছিলেন, পুরো প্যানেল, না কি কত বেআইনি চাকরি বাতিল হবে তা নিয়ে শুনানি হবে। ফলত, আজ সকলের নজর থাকছে সুপ্রিম কোর্টের দিকে। 


 

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement